চটি নিয়ে চটাচটি

তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের চটি নিয়ে মজা-মস্করা-কটাক্ষ-কৌতুক এখন রাজ্য জুড়ে। তা নিয়ে হঠাৎ মারধর-হেনস্থার অভিযোগ উঠল কলকাতার উপকণ্ঠে। গোলমালের মূলে মুখ্যমন্ত্রীর চটির ছবি দেওয়া একটি ফ্লেক্স-পোস্টার। সিপিএমের রাজারহাট আঞ্চলিক কমিটির সম্পাদক শুভজিৎ দাশগুপ্তের অভিযোগ, প্রফুল্লকাননে তাঁদের পার্টি অফিসে ঢুকে তৃণমূলকর্মীরা মারধর করেছে। মহিলা কর্মীদেরও হেনস্থা করা হয়। এই নিয়ে পুলিশের কাছেও অভিযোগ করেছেন তাঁরা।

Advertisement

নিজস্ব সংবাদদাতা

কলকাতা শেষ আপডেট: ০৯ এপ্রিল ২০১৬ ০৩:৫৪
Share:

তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের চটি নিয়ে মজা-মস্করা-কটাক্ষ-কৌতুক এখন রাজ্য জুড়ে। তা নিয়ে হঠাৎ মারধর-হেনস্থার অভিযোগ উঠল কলকাতার উপকণ্ঠে। গোলমালের মূলে মুখ্যমন্ত্রীর চটির ছবি দেওয়া একটি ফ্লেক্স-পোস্টার। সিপিএমের রাজারহাট আঞ্চলিক কমিটির সম্পাদক শুভজিৎ দাশগুপ্তের অভিযোগ, প্রফুল্লকাননে তাঁদের পার্টি অফিসে ঢুকে তৃণমূলকর্মীরা মারধর করেছে। মহিলা কর্মীদেরও হেনস্থা করা হয়। এই নিয়ে পুলিশের কাছেও অভিযোগ করেছেন তাঁরা।

Advertisement

অভিযোগ অস্বীকার করে তৃণমূলের দাবি, তাদের দলনেত্রীর চটির ছবি দেওয়া ফ্লেক্সে মালা পরিয়ে সেটি সিপিএমের পার্টি অফিসের দেওয়ালে ঝুলিয়ে রাখা হয়েছিল। তৃণমূল কাউন্সিলর শম্পা চক্রবর্তী বলেন, ‘‘ওই ফ্লেক্স ঝুলিয়ে আমাদের নেত্রীকে অপমান করছিল সিপিএম। আমরা ফ্লেক্স খুলে দিতে বলি। মারামারি হয়নি। সিপিএম মিথ্যা অভিযোগ করছে।’’

চটিতে মালা দেওয়া ওই ফ্লেক্সের কথা স্বীকার করেছেন শুভজিৎবাবুও। তবে তাঁর দাবি, এমন ফ্লেক্স তো এখন সারা রাজ্যে রয়েছে। তা সত্ত্বেও ফ্লেক্সটি খুলে দেওয়া হয়। কিন্তু তার পরেও মারধর করা হয়েছে।

Advertisement

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement