—ফাইল চিত্র।
নন্দীগ্রামের পর বিরুলিয়া বাজারে জনসভায় উপস্থিত হলেন তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। রবিবার চণ্ডীপুরে অভিনেতা সোহম চক্রবর্তীর সমর্থনে জনসভা করেন মমতা। সেখান থেকে যান নন্দীগ্রামে। এর পর রবিবার সন্ধ্যায় বিরুলিয়ায় সভা শুরু করেন তিনি।
বিকেলে নন্দীগ্রামের জনসভা সেরে রেয়াপাড়া শিবমন্দিরে দোলমেলায় উপস্থিত হন মমতা। প্রসঙ্গত, ভোটের জন্য সেখানে ঘরভাড়া নেওয়া রয়েছে নন্দীগ্রাম কেন্দ্রের প্রার্থী মমতার। গত ১০ মার্চ নন্দীগ্রামের এই বিরুলিয়া বাজারেই আহত হন মমতা। সে যাত্রায় প্রচার স্থগিত রেখে কলকাতা ফিরে যেতে হয় তাঁকে। তার পর ১৮ দিনের মাথায় ফের বিরুলিয়ায় মমতা।
এক নজরে মমতার বক্তব্য:
• ৭.৪৮: দেখা হবে, খেলা হবে, জেতা হবে। বিজেপি-কে এই মাটিতেই রাজনৈতিক ভাবে কবর দেবেন।
• ৭.৪৫: আমি দাঙ্গা করতে দেব না।
• ৭.৪২: আমি ১ বছরের জন্য রেয়াপাড়ায় বাড়ি ভাড়া নিয়েছি। সেখানে ২টো ঘর ভাড়া নিয়ে থাকছি। ১ তারিখে ভোট করে তার পর শিলিগুড়ি যাব। আমি নন্দীগ্রামের ভূমিকন্যার নামে একটা বাড়ি করব। আপনাদের সকলের জন্য এটা রেখে যাব।
• ৭.৪০: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ক্ষমতার অপব্যবহার করছেন।
• ৭.৩৭: কৃষকেরা মনে রাখবেন, বছরে ৪ বার দুয়ারে সরকার শিবির হবে। তাতে সব কার্ড পাবেন।
• ৭.৩৪: মাসে মাসে সব মায়েদের ৫০০ টাকা করে করে হাতখরচা দেব। তফসিলি আদিবাসীদের ১ হাজার করে পাবেন।
• ৭.৩৪: আগামী দিনে বাড়িতে বাড়িতে রেশন পৌঁছে দেব। তৃণমূলকে একটা ভোট, বাড়িতে বাড়িতে পৌঁছবে রেশন।
• ৭.৩২: ওদের এক নেতা বলেন, ৩০টার মধ্যে ২৬টা আসন পাব। আমি বলি, তুমি কি ভোটের মেশিনে ঢুকে বসে আছ?
• ৭.২৯: ভবানীপুর আমার প্রিয় আসন। তা সত্ত্বেও সব কিছু ছেড়ে আমি নন্দীগ্রামে পড়ে রয়েছি। আর আমাকে বহিরাগত বলছে।
• ৭.২৮: সব বাদ দিয়ে আমি নন্দীগ্রামে কেন পড়ে রয়েছি। কারণ, নন্দীগ্রামকে প্রণাম করতে, নন্দীগ্রামকে সেলাম দিতে এখানে পড়ে রয়েছি।
• ৭.২৫: নন্দীগ্রামে পুলিশ ঢুকতে পারত না, এখনও সেই চেষ্টাই হচ্ছে। সিপিএমের হার্মাদরা রাস্তা কেটে রেখে দিয়েছিল, যাতে কেউ ঢুকতে না পারে।