Rachna Banerjee

‘অনেক খেয়েছি, আর না’! প্রচারে বেরিয়ে মিষ্টিতে ‘না’ রচনার, চন্দননগরের প্রসিদ্ধ সন্দেশ পরে চেখে দেখবেন

শুক্রবার চন্দননগর বিধানসভা এলাকায় প্রচার এবং জনসংযোগ করেন রচনা বন্দ্যোপাধ্যায়। স্টেশন রোড কালীবাড়িতে পুজো দিয়ে চন্দননগর পুরনিগমের ১ নম্বর ওয়ার্ড থেকে ১০ নম্বর ওয়ার্ড পর্যন্ত প্রচার করেন।

Advertisement

আনন্দবাজার অনলাইন সংবাদদাতা

চন্দননগর শেষ আপডেট: ২৬ এপ্রিল ২০২৪ ১৬:২১
Share:

রচনা বন্দ্যোপাধ্যায়। —ফাইল চিত্র।

জনসংযোগের সময় অনেকেই তাঁর দিকে ঠান্ডা জল, ঠান্ডা পানীয় থেকে বাড়ির তৈরি খাবার এগিয়ে দিচ্ছেন। কোনওটা নিয়েছেন, কাউকে বিনয়ের সুরে বলেছেন, অনেক খাওয়া-দাওয়া হয়ে গিয়েছে। আজ নয়। পরে এক দিন। শুক্রবার চন্দননগরে প্রচারে বেরিয়ে যেমন সেখানকার প্রসিদ্ধ জলভরা সন্দেশ এখনও পরখ করতে পারেননি বলে জানালেন হুগলির তৃণমূল প্রার্থী রচনা বন্দ্যোপাধ্যায়। হাসতে হাসতে বললেন, ‘‘চন্দননগরের জলভরা এখনও খাওয়া হয়নি। পরে খাব।’’

Advertisement

প্রচন্ড গরম আর চড়া রোদের মধ্যেই শুক্রবার চন্দননগর বিধানসভা এলাকায় প্রচার এবং জনসংযোগ করেন রচনা। স্টেশন রোড কালীবাড়িতে পুজো দিয়ে চন্দননগর পুরনিগমের ১ নম্বর ওয়ার্ড থেকে ১০ নম্বর ওয়ার্ড পর্যন্ত প্রচার করেন। ঢাক বাজিয়ে ‘লক্ষীর ভান্ডার’ হাতে নিয়ে চলে শোভাযাত্রা। প্রচারে রচনাকে জিজ্ঞাসা করা হয় চন্দননগর মানেই তো শিল্পের শহর, সেখানে কী বার্তা দেবেন তৃণমূল প্রার্থী? তৃণমূল প্রার্থীর জবাব, ‘‘এখনও বার্তা দেওয়ার সময় আসেনি। এখন শুধুই প্রচারের সময়।’’

চন্দননগরের আলো এবং জগদ্ধাত্রী পুজোর মতো এই শহরের জলভরা সন্দেশের খুব নামডাক। তবে সেই মিষ্টি এখনও তাঁর খাওয়া হয়নি বলে জানালেন রচনা।

Advertisement

আসলে হুগলিতে প্রচারে বেরনো ইস্তক জেলার নানা খাবার-দাবারের প্রশংসা করেছেন ‘দিদি নম্বর ওয়ান’ রচনা। কখনও সিঙ্গুরের দই খেয়ে ভূয়সী প্রশংসা করেছেন। বলেছেন, এমন দই কলকাতাতে পাওয়া যায় না। কখনও ঘুগনি-মুড়ি খেয়ে মুগ্ধ হয়েছেন। এক কর্মীর বাড়িতে গিয়ে তো আলুপোস্ত চেয়ে খেয়েছেন তিনি। সে সব নিয়ে সমাজমাধ্যমে ‘মিম’ হয়েছে বিস্তর। শুক্রবার খাওয়ার প্রসঙ্গ উঠতেই রচনা সঙ্গে সঙ্গে বলে ওঠেন, ‘‘আর খেতে পারছি না। অনেক খাওয়া হয়ে গিয়েছে।’’

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement