Sukanta Majumdar Shantanu Thakur

শান্তনুর মন্ত্রক বদলাল না, প্রথম বার কেন্দ্রে মন্ত্রী হয়েই জোড়া দায়িত্বে সুকান্ত, কী পেলেন মজুমদার?

আগের মন্ত্রিসভায় বাংলা থেকে চার জন ছিলেন। তাঁদের মধ্যে এ বার জন বার্লা ভোটে টিকিট পাননি। নিশীথ প্রামাণিক এবং সুভাষ সরকার ভোটে হেরে গিয়েছেন। প্রতিমন্ত্রী হয়েছেন সুকান্ত এবং শান্তনু।

Advertisement

আনন্দবাজার অনলাইন সংবাদদাতা

কলকাতা শেষ আপডেট: ১০ জুন ২০২৪ ২০:১৯
Share:

(বাঁ দিকে) শান্তনু ঠাকুর। সুকান্ত মজুমদার (ডান দিকে)। —ফাইল চিত্র।

নরেন্দ্র মোদীর গত মন্ত্রিসভায় জাহাজ প্রতিমন্ত্রী ছিলেন বনগাঁর সাংসদ শান্তনু ঠাকুর। এ বারও তাঁর মন্ত্রক বদলাল না। তবে প্রথম বার কেন্দ্রে মন্ত্রী হয়েই জোড়া দায়িত্ব পেলেন বালুরঘাটের সাংসদ সুকান্ত মদুমদার। সুকান্তকে শিক্ষা ও উত্তর-পূর্বাঞ্চল উন্নয়ন মন্ত্রকের প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। রবিবার শপথগ্রহণের পর সোমবার মন্ত্রক বণ্টন করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। সেখানেই বাংলা থেকে প্রতিমন্ত্রী হওয়া দু’জনকে তাঁদের মন্ত্রক দেওয়া হয়েছে।

Advertisement

আগের মন্ত্রিসভায় বাংলা থেকে চার জন ছিলেন। তাঁদের মধ্যে এ বার জন বার্লা ভোটে টিকিট পাননি। নিশীথ প্রামাণিক এবং সুভাষ সরকার ভোটে হেরে গিয়েছেন। ফলে জল্পনা ছিল এ বার কে কে মন্ত্রী হবেন। দেখা যায়, শান্তনুর পাশাপাশি রাজ্য বিজেপির সভাপতি সুকান্তকেও মন্ত্রিসভায় নেওয়া হয়েছে। তবে এ বারও বাংলা থেকে কেউ পূর্ণমন্ত্রী হননি।

—সনৎ সিংহ।

২০১৯ সালে লোকসভা ভোটে প্রার্থী হওয়ার মধ্যে দিয়েই সুকান্তের রাজনীতিতে প্রবেশ। রাজনীতিতে আসার আগে অধ্যাপনা করতেন সুকান্ত। তিনি ছিলেন গৌড়বঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের উদ্ভিদবিদ্যার অধ্যাপক। শিক্ষার সঙ্গে তাঁর যোগ ছিলই। অনেকের মতে, সে সব বিবেচনা করেই তাঁকে এই মন্ত্রকের প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। কারও কারও এ-ও বক্তব্য, বাংলায় শিক্ষা সংক্রান্ত দুর্নীতির অভিযোগ রয়েছে। সে সব ভেবেও সুকান্তকে ওই দায়িত্ব দেওয়া হয়ে থাকতে পারে। এর আগে বাঁকুড়ার সুভাষ সরকার শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী ছিলেন। তবে তিনি যে খুব সক্রিয় ছিলেন, তেমন নয়।

Advertisement

প্রথম বার প্রতিমন্ত্রী হয়েই জোড়া দফতরের দায়িত্ব পেলেন সুকান্ত। সেই নিরিখে শান্তনুর থেকে সুকান্ত গুরুত্বে কিছুটা এগিয়ে রইলেন বলেই মত অনেকের।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement