মন্ত্রিসভার বৈঠক। ছবি: সংগৃহীত।
প্রধানমন্ত্রীর হাতে থাকছে কর্মিবর্গ, জনঅভিযোগ, পেনশন মন্ত্রক। পাশাপাশি, পারমাণবিক শক্তি, মহাকাশ বিভাগ মন্ত্রকও থাকছে মোদীর হাতে।
স্বাধীন দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রতিমন্ত্রী হয়েছেন পাঁচ জন। রাও ইন্দরজিৎ সিংহ পেয়েছেন পরিসংখ্যান এবং প্রকল্প রূপায়ণ মন্ত্রক, পরিকল্পনা মন্ত্রক। পাশাপাশি, সংস্কৃতি মন্ত্রকের প্রতিমন্ত্রী তিনি। জিতেন্দ্র সিংহ পেয়েছেন বিজ্ঞান এবং প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রক, ভূবিজ্ঞান মন্ত্রক পাশাপাশি, তিনি প্রধানমন্ত্রীর দফতরের প্রতিমন্ত্রী। সেই সঙ্গে তিনি কর্মিবর্গ, জনঅভিযোগ, পেনশন, পারমাণবিক শক্তি, মহাকাশ বিভাগের প্রতিমন্ত্রী।
স্বাধীন দায়িত্বপ্রাপ্ত মন্ত্রী অর্জুনরাম মেঘওয়ালের দায়িত্বে আইন এবং ন্যায় মন্ত্রক, সংসদীয় বিষয়ক মন্ত্রক। যাদবপ্রতাপ রাও গণপৎ রাও পেয়েছেন আয়ুষ মন্ত্রক (স্বাধীন দায়িত্ব)। পাশাপাশি, তিনি স্বাস্থ্য এবং পরিবার কল্যাণ মন্ত্রকেরও প্রতিমন্ত্রী। তিনি শিবসেনার সাংসদ। জয়ন্ত চৌধুরী পেয়েছেন কর্মদক্ষতা এবং উদ্যোগ মন্ত্রক(স্বাধীন দায়িত্ব)। পাশাপাশি, তিনি শিক্ষা মন্ত্রকের প্রতিমন্ত্রী।
বালুরঘাটের বিজেপি সাংসদ সুকান্ত মজুমদার পেলেন শিক্ষা মন্ত্রক এবং উত্তর-পূর্বাঞ্চল উন্নয়ন মন্ত্রকের প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্ব।
মহারাষ্ট্রের বিজেপি সাংসদ সিআর পাটিলের দায়িত্বে জলশক্তি মন্ত্রক।
গজেন্দ্র সিংহ শেখাওয়াত পেলেন সংস্কৃতি এবং পর্যটন মন্ত্রক।
বীরেন্দ্র কুমারকে দেওয়া হল সামাজিক ন্যায় এবং ক্ষমতায়ন মন্ত্রকের দায়িত্ব।
বিহারের বেগুসরাই কেন্দ্রের বিজেপি সাংসদ গিরিরাজ সিংহকে দেওয়া হল বস্ত্র মন্ত্রকের দায়িত্ব।
আদিবাসী মন্ত্রকের দায়িত্বে বসানো হল জুয়েল ওরাওঁকে।
জি কিসান রেড্ডীকে দেওয়া হল দু’টি মন্ত্রকের দায়িত্ব। এখন থেকে কয়লা এবং খনি মন্ত্রকের দায়ভার সামলাবেন তিনি।
ক্রীড়া মন্ত্রকের দায়িত্বে মনসুখ মান্ডবীয়। একই সঙ্গে শ্রম এবং কর্মসংস্থান মন্ত্রকের দায়িত্বও দেওয়া হয়েছে তাঁকে।
বিজেপি সাংসদ প্রহ্লাদ জোশী পেয়েছেন ক্রেতা সুরক্ষা, খাদ্য, জনবণ্টন মন্ত্রক। পাশাপাশি, পুনর্ব্যবহারযোগ্য শক্তি মন্ত্রকও পেয়েছেন তিনি।
খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ মন্ত্রকের দায়িত্ব দেওয়া হল এলজেপিআর নেতা তথা বিহারের দলিত নেতা রামবিলাস পাসওয়ানের পুত্র চিরাগকে। এই প্রথম কেন্দ্রীয় মন্ত্রী হলেন চিরাগ।
জেডিইউ নেতা রাজীব রাজন সিংহ ওরফে লালন সিংহ পেলেন পঞ্চায়েতি রাজ, মৎস্য এবং পশুপালন মন্ত্রকের দায়িত্ব।
প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী স্মৃতি ইরানির মন্ত্রক নারী এবং শিশুকল্যাণের দায়িত্ব পেলেন অন্নপূর্ণা দেবী।
সর্বানন্দ সোনোয়াল পেয়েছেন জাহাজ, বন্দর এবং জলপথ মন্ত্রক। তিনি অসমের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী। এই মন্ত্রকের প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্ব পেলেন বনগাঁর বিজেপি সাংসদ শান্তনু ঠাকুর।
হরদীপ পুরীর দায়িত্বে থেকে গেল পেট্রোপণ্য এবং প্রাকৃতিক গ্যাস মন্ত্রকের দায়িত্ব।
জ্যোতিরাদিত্য শিণ্ডের দায়িত্বে টেলি যোগাযোগ মন্ত্রক। এর আগে তিনি ছিলেন অসামরিক বিমান পরিবহণ মন্ত্রকের দায়িত্বে।
জেডিএস নেতা এইচ ডি কুমারস্বামী পেলেন ভারী শিল্প মন্ত্রকের দায়িত্ব।
মুম্বই উত্তরের সাংসদ পীযূষ গয়ালের হাতে থেকে গেল বাণিজ্য এবং শিল্প মন্ত্রক।