—প্রতীকী ছবি।
বহু দিন ধরেই ফোনের মাসুল বাড়ানোর পক্ষে সওয়াল করছে দেশের টেলিকম শিল্পমহল। এ বার আর্থিক বিশ্লেষক সংস্থার রিপোর্টে দাবি, শুধুমাত্র সাধারণ নির্বাচন শেষ হওয়ার অপেক্ষা। তার পরেই মাসুল বৃদ্ধি কার্যত ‘অবশ্যম্ভাবী’। তা একলপ্তে বাড়তে পারে ১৫-১৭ শতাংশ।
চলতি মাসের ১৯ এপ্রিল ১ জুন পর্যন্ত ভোট। ৪ জুন ফল ঘোষণা। অ্যান্টিক স্টক ব্রোকিং-এর রিপোর্ট বলছে, মাসুল বাড়তে পারে জুলাই থেকে অক্টোবরের মধ্যে। আয় বাড়াতে টেলিকম সংস্থাগুলির এই পথে হাঁটা ছাড়া উপায় নেই। ফলে ফোনের পিছনে খরচ বাড়তে চলেছে গ্রাহকদের। সংস্থা জানিয়েছে, ২০২১-এর ডিসেম্বরে শেষ বার মাসুল বেড়েছিল প্রায় ২০%। এই দফায় তা শুরু হতে পারে সুনীল মিত্তলের ভারতী এয়ারটেলকে দিয়ে। তাঁদের পক্ষেই এটা সব থেকে বেশি লাভজনক হবে।
গত বছর সুনীল বলেছিলেন, মানুষ অন্যান্য খাতে যা খরচ করেন তার তুলনায় ফোনের মাসুল বৃদ্ধি কম। ভোডাফোন আইডিয়ার মতো কেউ আর্থিক ভাবে দুর্বল হোক, তিনি তা চান না। বিশ্লেষক সংস্থাটির দাবি, এয়ারটেলের গ্রাহক পিছু আয় ২০৮ টাকা। দু’বছরের মধ্যে তারা তা ২৮৬ টাকায় নিয়ে যেতে তৈরি।