Poila Baishakh Special

লাইন দিয়ে বড়দের প্রণাম, মামারবাড়ির নস্টালজিয়া ঘিরে ধরে

এই বছর পয়লা বৈশাখে কী করব, এখনও জানি না। হয়তো শুটিং থাকবে। তবে বছরের প্রথম দিনটা জমিয়ে খাওয়া-দাওয়া করেই কাটে আমার। মা তো আছেই, বন্ধুবান্ধবরাও আসবে বাড়িতে। আমার বন্ধুরা তো বাড়িতে এসে রান্নাও করে ফেলে।লিখছেন ঋ

Advertisement

লিখছেন ঋ

শেষ আপডেট: ১৩ এপ্রিল ২০১৭ ১৬:০৬
Share:

এই বছর পয়লা বৈশাখে কী করব, এখনও জানি না। হয়তো শুটিং থাকবে। তবে বছরের প্রথম দিনটা জমিয়ে খাওয়া-দাওয়া করেই কাটে আমার। মা তো আছেই, বন্ধুবান্ধবরাও আসবে বাড়িতে। আমার বন্ধুরা তো বাড়িতে এসে রান্নাও করে ফেলে। সকলে হয়তো মাংসটাই পছন্দ করবে। কিন্তু আমার ভাল লাগে ইলিশ। জাস্ট জমে যাবে।

Advertisement

ছোটবেলায় পয়লা বৈশাখে মামারবাড়িতে দেখা হত সকলের সঙ্গে। মিষ্টি নিয়ে যাওয়া হত। মাসিরা, মামারা আসত। মনে আছে একটা বড় সোফা ছিল। সেখানে সব বড়রা বসে থাকত। আর আমরা লাইন দিয়ে প্রণাম করতাম। তাঁদের মধ্যে অনেকেই আজ বেঁচে নেই। ফলে ওইটা এখন আর হয় না। নস্টালজিয়া কাজ করে। মিস করি।

এ দিনটা তো ভরপুর বাঙালিয়ানায় মজে থাকি আমরা। আমিই বা বাদ যাই কেন? শাড়ি পরব। প্রচুর নতুন শাড়ি পড়ে আছে। তার মধ্যে পরে নেব কোনও একটা। আগে থেকে এত প্ল্যান করে কী হবে বলুন? যদি শুটিং থাকে, তা হলে এর কোনওটাই হয়তো করা হবে না।

Advertisement

ছবি: ফেসবুকের সৌজন্যে।

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement