book review

ভাল থাকা না-থাকার নানা ইতিবৃত্ত

সন্দীপন সেন আলোচনা করেছেন ফ্যাসিবাদ বিষয়ে রবীন্দ্রনাথ, জওহরলাল নেহরু ও সুভাষচন্দ্রের আপেক্ষিক অবস্থান। সঙ্কলিত হয়েছে চার বিশিষ্ট চিন্তাবিদের সাক্ষাৎকার।

Advertisement
শেষ আপডেট: ১৫ এপ্রিল ২০২৩ ০৯:৫৬
Share:

“ফ্যাসিবাদের স্লোগানগুলি দেখলে মনে হবে রাষ্ট্রনায়করা যা করছেন, সবটাই দেশের মানুষের মঙ্গলের জন্য,” মন্তব্য সম্পাদকীয় নিবন্ধে। পার্থ চট্টোপাধ্যায় আলোচনা করেছেন ফ্যাসিবাদের পরিপ্রেক্ষিতে আন্তোনিয়ো গ্রামশির রাজনৈতিক অবস্থান নিয়ে। সন্দীপন সেন আলোচনা করেছেন ফ্যাসিবাদ বিষয়ে রবীন্দ্রনাথ, জওহরলাল নেহরু ও সুভাষচন্দ্রের আপেক্ষিক অবস্থান। সঙ্কলিত হয়েছে চার বিশিষ্ট চিন্তাবিদের সাক্ষাৎকার। এ সংখ্যার অতিথি সম্পাদক শোভনলাল দত্তগুপ্ত তাঁর ভূমিকায় সংখ্যার পরিপ্রেক্ষিতটিকে ধরে দিয়েছেন।

Advertisement

অনুষ্টুপবিষয়: ফ্যাসিবাদ

সম্পা: অনিল আচার্য

Advertisement

৬০০.০০

“সৌজন্যের অভিধানগত অর্থ জানবার জন্যে নানা অভিধান হাতড়ালাম। সব অভিধানেই শ্বেতপদ্মে লেখা শঙ্খ ঘোষ।” প্রয়াত কবি সম্বন্ধে সর্বজনের অভিমতটি এ ভাষাতেই প্রকাশ পেয়েছে বারিদবরণ ঘোষের লেখায়। সঙ্কলনে একটি অতি গুরুত্বপূর্ণ সংযোজন: শঙ্খবাবুকে নিয়ে বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় যত লেখা প্রকাশিত হয়েছে, তার তালিকা করে দিয়েছিলেন সদ্যপ্রয়াত সন্দীপ দত্ত। শঙ্খ ঘোষের কিশোর উপন্যাস ট্রিলজি নিয়ে লিখেছেন সুবিমল মিশ্র। রয়েছে শঙ্খবাবুর পুরাণচর্চা এবং তাঁর কবিতায় পুরাণপ্রসঙ্গ সম্পর্কে দু’টি লেখা।

শুভশ্রী

দ্বন্দ্ব সংঘাত বিতর্ক: ঔপনিবেশিক বাংলায়

সম্পা: শান্তনু সরকার

৪৫০.০০

পূর্বঅধর্ম: ধর্মমোহ

সাম্প্রদায়িকতা ও জাতীয়তাবাদ

সম্পা: রণজিৎ অধিকারী

৪৫০.০০

উপনিবেশ-কালের বাংলার দুই শতককাল-জোড়া অনেকগুলি ক্ষেত্র ধরা পড়েছে সঙ্কলনে। রামমোহন-বিদ্যাসাগর, রাধাকান্ত দেব বা অক্ষয় দত্তের সময়কাল, বিপ্লবী দলসমূহের কার্যক্রম, সুভাষচন্দ্র বা ফজলুল হকের রাজনীতি ভাবনা, নৌবিদ্রোহ বা দলিত আন্দোলনের রাজনৈতিক পটভূমি, রবীন্দ্রনাথ ও তাঁর বিরোধীদের মতবিনিময়, আরও অনেক কিছু। সব প্রবন্ধেই এই সংখ্যার মূল সুরটি ধ্বনিত: মতামতের দ্বন্দ্বসংঘাত। তবু ক্ষীণ অনুযোগ: তুলনায়-অপরিচিত কিছু বিষয়ের সন্ধান থাকলে চেতনাভান্ডার আরও সম্পন্ন হতে পারত কি?

এবং মুশায়েরা

নারী ঔপন্যাসিক

সংখ্যা ১৪২৯

সম্পা: সুবল সামন্ত

৫০০.০০

অন্য থিয়েটার-এর আয়োজনে ‘অঞ্জন সন্ধ্যা’ শিরোনামের অনুষ্ঠানটিতে অঞ্জন দত্ত ও তাঁর স্ত্রী ছন্দার সঙ্গে যে কথোপকথন শমীক বন্দ্যোপাধ্যায় সুদীপা বসু সুদেষ্ণা বন্দ্যোপাধ্যায় মলয় রক্ষিত ও বিভাস চক্রবর্তীর— তার পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদনে অঞ্জনের গহন নাট্যমনটির হদিস পাওয়া যায়। পাশাপাশি আছে নাট্যনির্মাণ প্রসঙ্গে অঞ্জনের সাক্ষাৎকার, তাঁর অভিনীত ও নির্দেশিত নাটকের আলোচনা, কালানুক্রমিক পঞ্জি।

স্বদেশচর্চা লোক

বাংলার নদনদী, জলাশয় ২

সম্পা: প্রণব সরকার

৬০০.০০

অমর্ত্য সেন মনে করেন: “রাজনৈতিক অর্থে ধর্মনিরপেক্ষতাবাদ বিশেষ একটি ধর্মীয় সংস্থা থেকে রাষ্ট্রের বিচ্ছিন্নতা দাবি করে।” উল্টোটাই ঘটে বলে ধর্মনির্ভর সাম্প্রদায়িকতা এত দাঙ্গা গণহত্যার জন্ম দেয়। এ সব নিয়েই অত্যন্ত জরুরি ও গভীর ভাবনার একটি সঙ্কলন। ধর্মের রূপ-রূপান্তর, ধর্মকে কী ভাবে আমরা সমাজের নীতি যুক্তি সমন্বয় বা অন্ধতার পরিপ্রেক্ষিতে দেখব... নানাবিধ দৃষ্টিকোণ। ‘হিন্দুরাষ্ট্রে মুসলমান: নাগরিকত্ব অর্জনের দায়’-এর পাশে ‘বাঙালি মুসলমানের বিভ্রান্তির স্বরূপ’-এর মতো লেখাও।

পরিচয়বিষয় দুর্নীতি

সম্পা: অভ্র ঘোষ

২০০.০০

‘আমাদের পথ চেয়ে কেউ বসে নেই। কিন্তু দুই সংখ্যার মাঝখানে বিরতির একটা ছন্দ থাকা দরকার,’ লিখেছেন সম্পাদক। প্রধানত বাংলায় প্রকাশিত উপন্যাস, প্রবন্ধ, কবিতা, স্মৃতিকথার আলোচনা, সুপরিচিত লেখকদের পাশাপাশি নতুন প্রকাশক, অপরিচিত লেখকরাও। প্রায় বিলুপ্ত পটুয়া বেদে গোষ্ঠীর এক মানুষের জীবন নিয়ে শুভংকর গুহর উপন্যাস, সুন্দরবনের গ্রামজীবনের স্মৃতি, অমিতা পট্টনায়কের ‘নোনা জমিন,’ নিন্থাই চানুর গল্প সঙ্কলন ‘মণিপুরের আট কাহন’ (অনু: পূর্বা দাস)। আছে হুগলির পত্রিকা নিয়ে আলোচনাও।

কোরক

বিদেশীয় স্বজন

সম্পা: তাপস ভৌমিক

২৫০.০০

জীবনকে দেখার ক্ষেত্রে নারীর ভিন্ন দর্শন ও ভাবনা রয়েছে। এরই প্রতিফলন ঘটে লেখিকাদের সাহিত্যেও। সে ভাবনারই যেন তত্ত্বতালাশ করতে চেয়েছে সংখ্যাটি। ধরতে চাওয়া হয়েছে আশাপূর্ণা দেবী, তিলোত্তমা মজুমদার প্রমুখের পাশাপাশি অহমিয়া লেখিকা ইন্দিরা গোস্বামীর কথা-বিশ্বকে। সাম্প্রতিক জাপানি সাহিত্যের গুরুত্বপূর্ণ লেখিকা ইয়োকো ওগাওয়ার লেখালিখি প্রসঙ্গে আলোচনা রয়েছে। গুরুত্বপূর্ণ সংযোজন, ‘পুস্তক পর্যালোচনা’ ও তিন নারী সাহিত্যিকের উপন্যাস, ইয়োকো ওগাওয়ার লেখার অনুবাদ।

প্রায় ছ’শো পৃষ্ঠার পরিসরে নদীভাবনার নানা দিক নিয়ে লেখা অনেকগুলি প্রবন্ধ। ‘নদীকথা’ বিষয়-ভাবনায় ব্রহ্মপুত্র গঙ্গা আদিগঙ্গার ভূত-ভবিষ্যৎ, ‘জেলা’ অংশে অঞ্জনা কংসাবতী শিলাই সুবর্ণরেখা রিললি তিস্তা, হুগলি-ইছামতী অববাহিকার নদনদী, উত্তরবঙ্গের নদী নিয়ে লেখা। আলাদা একটি অংশ রয়েছে খালবিল নিয়ে, ‘ভাঙন কথা’ শিরোনামে জলঙ্গি তোর্সা গঙ্গা ভৈরব পদ্মার যন্ত্রণার বয়ান। পূর্ববঙ্গের নদী, সাহিত্যে নদী নিয়ে আলোচনা, নদী নিয়ে রম্যনিবন্ধ।

অন্যলেখ

বিষয়: গল্প

সম্পা: দেবাশিস রায়, সৌমী সেন, আমন্ত্রিত

সম্পা: প্রশান্ত মাজী

২৫০.০০

এই মুহূর্তে বঙ্গসমাজকে স্তম্ভিত করেছে সর্বগ্রাসী দুর্নীতি। নৈতিকতার এমন সঙ্কটের সামনে দাঁড়িয়ে দুর্নীতির চরিত্র বিশ্লেষণের গুরুত্ব অনস্বীকার্য। অর্থশাস্ত্রের তত্ত্বের কাঠামোয় ফেলে দুর্নীতির প্রশ্নটিকে দেখেছেন অচিন চক্রবর্তী। রতন খাসনবিস আলোচনা করেছেন রাজনৈতিক অর্থনীতিতে রেন্ট সিকিং বা খাজনা আদায়ের প্রবণতা নিয়ে। শোভনলাল দত্তগুপ্তের লেখায় এসেছে দক্ষতার সঙ্গে আপসের প্রশ্ন। দীপঙ্কর ভট্টাচার্য, বিশ্বজিৎ রায়, মোহিত রণদীপ, বাসু আচার্য, অসীম চট্টরাজের প্রবন্ধগুলিও উল্লেখযোগ্য।

অনুপ্রাসবাংলা ভাষার ইহকাল পরকাল-২

সম্পা: শিবশংকর পাল, সুমন ভট্টাচার্য

৭০০.০০

ছিন্নমূল মানুষ দলে দলে সীমান্ত পেরিয়ে হাজির হয়েছিলেন এ-পার বাংলায়। কেউ কেউ ঠাঁই পেয়েছিলেন উদ্বাস্তু শিবিরে, কেউ কেউ কলোনি তৈরি করে থাকতে শুরু করলেন। ঠিক এর মাঝের সেই করুণ এবং দুঃস্বপ্নের দিনযাপনকে বিভিন্ন দৃষ্টিকোণ থেকে তুলে ধরেছেন গৌতম রায়চৌধুরী, রূপা সেনগুপ্ত, সুস্মিতা চৌধুরী, জয়তী মৈত্র কাঞ্জিলাল, আশিস হীরা, চণ্ডী মুখোপাধ্যায়, জ্যোতির্ময় দাস, মৃন্ময় প্রামাণিক, গৌতম বিশ্বাস প্রমুখ। ক্যাম্প-কলোনির পরিসংখ্যানগুলি প্রয়োজনীয় তথ্য।

“চেয়ে থাকতে চেয়েছিলাম শুধু, নেত্রবলহীন,/ যুদ্ধের কবিতার দিকে, মৃৎপাত্রে অধরা পুরাতন বৃষ্টি/ মেঘস্তর, সরলবিষয়ী রাগিণীগুলির দিকে।” গৌতম বসুর (১৯৫৫-২০২১) অগ্রন্থিত একটি কবিতার টুকরো অংশ। এমন একগুচ্ছ কবিতার পাশাপাশি তাঁর অগ্রন্থিত গদ্য প্রবন্ধ আর অনুবাদ। তাঁকে নিয়ে আদম-এর বিশেষ সংখ্যা, প্রকাশ পেল জানুয়ারিতে। আছে তাঁর চিঠিপত্র, গ্রন্থপঞ্জি, জীবনপঞ্জি, প্রতিকৃতি আলোকচিত্র, সম্পাদক এবং মানুষ হিসেবে কেমন ছিলেন তিনি ইত্যাদি। আছে তাঁর একাধিক সাক্ষাৎকারও।

পৃথিবীর নানা দেশ থেকে বিভিন্ন সময়-পর্ব জুড়ে তাঁরা এই বঙ্গভূমে এসেছেন, কাজ করেছেন নিজের মতো করে। এই বিদেশি সখাদের কথা নিয়েই সংখ্যাটি। ‘বাঙালির বিদেশীয় বন্ধু, অনুরাগী স্বজন’, ‘বাংলা সাহিত্য ও সমাজে বিদেশীয়দের অবদান’ এবং ‘রবীন্দ্র-অনুষঙ্গে বিদেশি ব্যক্তিত্ব’, এই তিনটি শীর্ষকে ৩১টি প্রবন্ধে তাঁদের খুঁজতে চেয়েছে সংখ্যাটি। বাংলায় আসা চিত্রশিল্পী, মুদ্রণশিল্পে বিদেশিদের অবদান, আকাশবাণীর ইউরোপীয় যোগাযোগ, সাহেব জজ-ব্যারিস্টারদের মতো বৃহৎ পরিসরের কিছু বিষয়কেও ছোঁয়ার চেষ্টা রয়েছে।

রাঢ়ের পুরাতত্ত্ব, প্রত্নকথা নিয়ে নিবন্ধ; মুকুন্দের চণ্ডীমঙ্গল-এর নতুন পুঁথি ও তার পাঠ নিয়ে আলোচনা, লোকদেবী গোসানী ও গোসানীমঙ্গল কাব্য, মুর্শিদাবাদের মুন্নি বেগমের মসজিদের পাশাপাশি উত্তরবঙ্গের বড়দেবীর পূজা, বীরভূমের গ্রামদেবতা মামুনচণ্ডী বা মামুনচাঁদকে নিয়ে লেখা রয়েছে এই সংখ্যায়। নষ্টচন্দ্রের মতো লুপ্ত লোকাচার, ডাকসংক্রান্তি, রহিন, গুয়াহাটির কাছে হাজো অঞ্চলে হিন্দুধর্ম ইসলাম ও বৌদ্ধধর্মের মেলবন্ধন— বিচিত্র বিষয় নিয়ে লেখার সমাহার। লুপ্ত ও লুপ্তপ্রায় নদনদী নিয়ে বিশেষ ক্রোড়পত্র।‘

বর্ষা যাপন’-এ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের দেওয়া ছোটগল্পের সংজ্ঞা অতি পরিচিত। বস্তুত গল্প বিচ্ছিন্ন মুকুলকে এক সূত্রে গাঁথারই চেষ্টা। পুনর্মুদ্রিত গল্প, মৌলিক গল্পের চারটি পর্ব, অনুবাদ গল্পের দু’টি পর্ব, ‘গোলটেবিল’, গ্রন্থ সমালোচনা, প্রবন্ধ এবং সাহিত্যিক সাধন চট্টোপাধ্যায়ের বিশেষ নিবন্ধ— এ দিয়ে সাজানো সংখ্যাটি। তবে পুনর্মুদ্রণ বিভাগে কিছু গল্প আগে কোথায় ছাপা হয়েছিল, সে তথ্য নেই। প্রবন্ধে ছুঁয়ে দেখা হয়েছে মুক্তিযুদ্ধের আলোয় বাংলাদেশের দুই গল্পকার, জগদীশ গুপ্তের গল্পের মেয়েরাপ্রভৃতি প্রসঙ্গ।

“আমরা চাই না বাংলাভাষায় ‘হিন্দুয়ানি’ আর ‘মুসলমানি’ বিরোধ ঘটুক। যদিও কোনও কোনও মহল থেকে সেরকম একটা প্রয়াস চালানো হচ্ছে বলেই আমরা এ বিষয়ে সজাগ থাকব।” এই সূত্র ধরেই বাংলা ভাষার অন্তরঙ্গ-বহিরঙ্গের খোঁজ করেছে এই পত্রিকাটি। তিনটি গুচ্ছে বাঁধা প্রবন্ধমালা: প্রথম গুচ্ছে ভাষার সঙ্গে চিন্তা রাষ্ট্র ও সমাজের দ্বন্দ্বের জায়গাটা খুঁজেছেন প্রাবন্ধিকেরা। দ্বিতীয় অংশে সাহিত্য ও শিল্পের পরিসরে, আখ্যান ছোটগল্প কবিতা লিটল ম্যাগাজ়িন থেকে নাচ ও ভাস্কর্যের ভাষা-নিরীক্ষণ, তৃতীয় গুচ্ছে স্থান পেয়েছে মুর্শিদাবাদ, পুরুলিয়া, সুন্দরবন-সহ বাংলার নানা অঞ্চল ও প্রান্তের নানা উপভাষা বিভাষার এষণা।

ভাষা বিজ্ঞান-তত্ত্ব-দর্শন, এই বিষয়টি নিয়ে মোট ছ’টি পর্বে পত্রিকাটি বিন্যস্ত। ভারতীয় ভাষাচিন্তার ইতিহাস, ভাষাতাত্ত্বিক দৃষ্টিকোণ থেকে আর্য-বিতর্ক দেখা, রাষ্ট্র-ভাষাতত্ত্ব, বাংলা ব্যাকরণের বিবর্তন-সহ নানা কিছু নিয়ে আলোচনা করেছেন প্রাবন্ধিকেরা। রয়েছে চমস্কির তত্ত্ব, ভাষাবিজ্ঞানে ফার্দিনান্দ দ্য সাস্যুর-এর অবদান সংক্রান্ত নানা বিষয়। ছোঁয়া হয়েছে উত্তর-আধুনিক ভাষাবিজ্ঞানের দর্শন, জোসেফ স্ট্যালিনের ভাষাতত্ত্বে অবদান-সহ কিছু বিষয়। গুরুত্বপূর্ণ সংযোজন ‘সাময়িকপত্র ভাষা ও ভাষাতত্ত্বচর্চা: খসড়া-পঞ্জি’ অংশটি।

‘আমরা ভাল নেই’— এই হল যাপনচিত্র পত্রিকার বইমেলা সংখ্যার বিষয়। “যে দেশের প্রধানমন্ত্রী বন্দুকওয়ালা আর কলমওয়ালার পার্থক্য বুঝে উঠতে পারেন না, সেই দেশের কোনো নাগরিক কি সত্যি ভালো থাকতে পারে?” অমর মিত্র, বিভাস চক্রবর্তী, শমীক বন্দ্যোপাধ্যায়, সঞ্জয় মুখোপাধ্যায়, স্বপ্নময় চক্রবর্তী, হিরণ মিত্র, মন্দাক্রান্ত সেন প্রমুখ তাঁদের মতো করে তাঁদের এই ভাল না-থাকাটাকে বিশ্লেষণ করেছেন, যা ভবিষ্যতের জন্য এক জরুরি দলিল হিসেবে বিবেচিত হবে। প্রতি সংখ্যার মতো এ বারও নির্বাচিত তরুণ কবিদের একগুচ্ছ কবিতা প্রকাশিত হয়েছে। প্রচ্ছদ ও অলঙ্করণ হ??? ??????িরণ মিত্র।

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement