দাবি জমির ঊর্ধ্বসীমা বাড়ানোর

রাজ্যে ব্যবসার পরিবেশ নিয়ে প্রশ্ন বণিকসভার

লাল ফিতের ফাঁসে প্রকল্প আটকে থাকা। নীতি রূপায়নে গড়িমসি। এ রকমই হাজারো সমস্যায় দাঁড়ি টেনে এ রাজ্যে ব্যবসার পরিবেশ ফেরানোর পক্ষে ফের জোরালো সওয়াল করল বণিকসভা। সেই সঙ্গে বাস্তবের চাহিদা মেনে জমির ঊর্ধ্বসীমা শিথিলেরও দাবি তুলেছে এমসিসি চেম্বার্স অব কমার্স।

Advertisement

নিজস্ব সংবাদদাতা

কলকাতা শেষ আপডেট: ১৮ নভেম্বর ২০১৪ ০২:২২
Share:

লাল ফিতের ফাঁসে প্রকল্প আটকে থাকা। নীতি রূপায়নে গড়িমসি। এ রকমই হাজারো সমস্যায় দাঁড়ি টেনে এ রাজ্যে ব্যবসার পরিবেশ ফেরানোর পক্ষে ফের জোরালো সওয়াল করল বণিকসভা। সেই সঙ্গে বাস্তবের চাহিদা মেনে জমির ঊর্ধ্বসীমা শিথিলেরও দাবি তুলেছে এমসিসি চেম্বার্স অব কমার্স।

Advertisement

শিল্পের অভিযোগ, রাজ্যে একলপ্তে জমি পাওয়া যেমন সমস্যা, তেমনই জমির চরিত্র বদল করে হাতে পেতেও বছর গড়ায়। এমসিসি-র নতুন প্রেসিডেন্ট অরুণ সরাফ বলেন, জমি সংক্রান্ত এই দেরির জন্যই প্রশ্নের মুখে পড়ে প্রকল্পের ভবিষ্যৎ। অথচ লগ্নিকারীদের সাহায্য করতেই ‘শিল্পসাথী’ বা ‘সিনার্জি সেন্টার’-এর মতো কেন্দ্র খুলে চলেছে রাজ্য। বণিকসভার কর্তাদের প্রশ্ন, প্রতিযোগিতার বাজারে দ্রুত ছাড়পত্র পাওয়া যেখানে ব্যবসার অন্যতম শর্ত, সেখানে জমি জোগাড়েই সময় গেলে লগ্নিকারীরা টিকবেন কী ভাবে? তাঁদের প্রস্তাব, জমির রেজিস্ট্রেশন-মিউটেশন-কনভার্শন এক -জানলা ব্যবস্থায় সেরে ফেলা জরুরি।

পরিবেশ আইনের জন্য জমির উর্দ্ধসীমা ২৪ থেকে বাড়িয়ে ৫০ একর করার দাবিও জানিয়েছে এমসিসি। সরাফের দাবি, আইন অনুযায়ী, ২৪ একরে ৮ একর সবুজ এলাকা হিসেবে চিহ্নিত। আরও কিছু শর্ত মানার পর শিল্পের জন্য থাকে প্রায় ৮ একর। ২৪ একরের বেশি পেতে ১৪ ওয়াই ছাড়পত্রও নিতে হয়। তাই উর্দ্ধসীমা বাড়ানো জরুরি।

Advertisement

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement