Textile Industry

বস্ত্র শিল্পে ছ’কোটি কর্মসংস্থানের লক্ষ্য

কলকাতায় এসেছিলেন বস্ত্রমন্ত্রী গিরিরাজ সিংহ। সেখানে তিনি জানিয়েছেন, ২০৩০ সালের মধ্যে দেশে তৈরি জামাকাপড়-সহ বস্ত্রের বাজারকে ৩৫,০০০ কোটি ডলারে নিয়ে যাওয়ার লক্ষ্যমাত্রা ঠিক করা হয়েছে।

নিজস্ব সংবাদদাতা

শেষ আপডেট: ০৯ ডিসেম্বর ২০২৪ ০৬:৪০
Share:
বস্ত্রমন্ত্রী গিরিরাজ সিংহ।

বস্ত্রমন্ত্রী গিরিরাজ সিংহ। —ফাইল চিত্র।

দেশের বস্ত্র শিল্পকে আরও সম্প্রসারিত করতে উদোগী হয়েছে বস্ত্র মন্ত্রক। সেই লক্ষ্যে ১২-১৭ ফেব্রুয়ারি দিল্লি এবং গ্রেটার নয়ডায় ‘ভারত টেক্স-২৪’ নামে একটি মেলার আয়োজন করেছে তারা। সেটির প্রচারে আয়োজিত একটি রোড-শোয় যোগ দিতে সম্প্রতি কলকাতায় এসেছিলেন বস্ত্রমন্ত্রী গিরিরাজ সিংহ। সেখানে তিনি জানিয়েছেন, ২০৩০ সালের মধ্যে দেশে তৈরি জামাকাপড়-সহ বস্ত্রের বাজারকে ৩৫,০০০ কোটি ডলারে (প্রায় ২৯,৪০,০০০ কোটি টাকা) নিয়ে যাওয়ার লক্ষ্যমাত্রা ঠিক করা হয়েছে। পাশাপাশি বস্ত্র শিল্পে ছ’কোটি কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করা হবে। এখন সারা দেশে এই ক্ষেত্রে কাজ করেন ৪.৫ কোটি কর্মী।

বস্ত্রসচিব রোহিত কানসাল-এর দাবি, এই শিল্পে লগ্নির সুযোগ বিরাট। বর্তমানে দেশের বস্ত্রের বাজার ১৭,৬০০ কোটি ডলারের (প্রায় ১৪,৭৮,৪০০ কোটি টাকার)। এর মধ্যে রফতানির বাজার ৩৫০০-৪০০০ কোটির (প্রায় ২,৯৪,০০০-৩,৩৬,০০০ কোটি টাকার)। কলকাতার বাজার ৩০০ কোটি ডলারের (প্রায় ২৫,২০০ কোটি টাকার)। সচিবের দাবি, দেশে এই বাজারকে দ্বিগুণ করতে দরকার ১০,০০০ কোটি টাকার লগ্নি। রফতানি বৃদ্ধিতেও জোর দেওয়া হবে। গত এক বস্ত্র শিল্পের বৃদ্ধির হার ৩৫%।

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন

এটি একটি প্রিমিয়াম খবর…

  • প্রতিদিন ২০০’রও বেশি এমন প্রিমিয়াম খবর

  • সঙ্গে আনন্দবাজার পত্রিকার ই -পেপার পড়ার সুযোগ

  • সময়মতো পড়ুন, ‘সেভ আর্টিকল-এ ক্লিক করে

সাবস্ক্রাইব করুন