প্রতীকী ছবি।
শহরে সামান্য কমলেও, গ্রামে ফের মাথা তুলল বেকারত্ব। সার্বিক ভাবে তা কিছুটা মাথাচাড়া দিল দেশেও। উপদেষ্টা সংস্থা সিএমআইই-র হিসেব, ১৯ জুলাই শেষ হওয়া সপ্তাহে গ্রামে বেকারত্বের হার ৭.১%। শহরে ৯.৭৮%। ১২ জুলাই শেষ সপ্তাহে তা ছিল যথাক্রমে ৬.৩৪%, ৯.৯২%। সার্বিক ভাবে দেশে ওই হার ৭.৪৪% থেকে বেড়ে পৌঁছেছে ৭.৯৪ শতাংশে। সোমবার প্রভিডেন্ট ফান্ড কর্তৃপক্ষ জানিয়েছেন, মে মাসে সদস্য বেড়েছে ৩.১৮ লক্ষ।
দেশের অধিকাংশ বড় শহর, বহু শিল্পতালুক ও কারখানা করোনায় কাবু। কোথাও কন্টেনমেন্ট জ়োন হওয়ায়, তো কোথাও চাহিদা বা কর্মীর অভাবে উৎপাদনের চাকা ঘুরছে না পুরো। চাহিদা ভাল ভাবে মুখ তোলার আগে সংস্থা যেমন নতুন লগ্নি কিংবা উৎপাদন বৃদ্ধিতে রাজি নয়, তেমনই অনিশ্চয়তার কারণে বাড়ি থেকে দূরের শহরে ফিরে কাজে যোগ দিতে কিংবা তার খোঁজ করতেও ভরসা পাচ্ছেন না বহু কর্মী। তাই শহরে কাজ খোঁজার প্রবণতাও বেশ কম। তেমনই কাজ হারিয়ে গ্রামে ফিরেছেন লক্ষ লক্ষ পরিযায়ী শ্রমিক। সেখানেও কর্মপ্রার্থীর যা সংখ্যা, কাজ পাচ্ছেন তার তুলনায় অনেক কম। টান পড়ছে একশো দিনের কাজের বাজেটে।