প্রতীকী ছবি
অতিমারির জেরে চাহিদা মুখ থুবড়ে পড়ায় দেশের অধিকাংশ শিল্প ক্ষেত্রই জোর ধাক্কা খেয়েছে। যার প্রভাব পড়তে শুরু করেছে সংস্থাগুলির আর্থিক ফলাফলের উপরে। মূল্যায়ন সংস্থা ইক্রার বক্তব্য, বিমান পরিবহণ, হোটেল-রেস্তরাঁ, খুচরো ব্যবসা এবং এই শিল্পের উপরে নির্ভরশীল কয়েকটি ক্ষেত্রে করোনার বিরূপ প্রভাব আরও তীব্র এবং দীর্ঘায়িত হতে পারে।
ইক্রার রিপোর্টে ব্যাখ্যা করা হয়েছে, লকডাউনের সময়ে কার্যত থমকে গিয়েছিল উৎপাদন ও নির্মাণ শিল্প এবং বিভিন্ন পণ্যের খুচরো ব্যবসা। ফলে তার প্রভাব সংস্থাগুলির আর্থিক ফলাফলের উপরে পড়তে শুরু করেছে। এরই পাশাপাশি, বিমান পরিবহণ-সহ কিছু ক্ষেত্রে সমস্যা মিটতে সময় লাগবে জানানো হয়েছে মূল্যায়ন সংস্থাটির রিপোর্টে।
প্রথমে দেশ জুড়ে টানা লকডাউন, পরে আনলক পর্ব শুরু হলেও করোনা সংক্রমণ বাড়ায় বিভিন্ন রাজ্যে স্থানীয় ভাবে ফের লকডাউন চালু হয়েছে। যার ফলে এপ্রিল-জুনের বেশির ভাগ সময়েই মার খেয়েছে অধিকাংশ সংস্থার ব্যবসা। পাল্লা দিয়ে কমেছে আয়। ইক্রার মতে, করোনা সংক্রমণ দ্রুত ছড়িয়ে পড়ার জেরে গত কয়েক মাসে সারা বিশ্বের অর্থনীতিই সঙ্কুচিত হয়েছে। ভারতও তার বাইরে থাকতে পারেনি। তবে ইক্রার বক্তব্য, জুলাই থেকে উন্নতির মুখও দেখতে শুরু করেছে কয়েকটি শিল্প ক্ষেত্র।