Fertilizer

সারের জোগান নিশ্চিত করতে সক্রিয় রাজ্য

কৃষিমন্ত্রী জানিয়েছেন, খরিফে যতটা ইউরিয়া এবং এনপিকে সারের প্রয়োজন ছিল, তার কাছাকাছি পেয়েছিল রাজ্য। কিন্তু ডিএপি বা এমওপির জোগান ছিল কম।

Advertisement

নিজস্ব সংবাদদাতা

কলকাতা শেষ আপডেট: ২০ অক্টোবর ২০২২ ০৬:৪৭
Share:

প্রতীকী ছবি।

খরিফ মরসুমে কিছু সারের জোগানে ঘাটতি ছিল। তাই শীতের রবি মরসুম শুরু হওয়ার আগেই সেই জোগান নিশ্চিত করতে চাপ বাড়াল রাজ্য। বুধবার ২০টি সার উৎপাদক সংস্থা এবং ডিলারের সঙ্গে বৈঠক করলেন কৃষিমন্ত্রী শোভনদেব চট্টোপাধ্যায়-সহ দফতরের কর্তারা। সেখানে ঘাটতি মিটিয়ে আসন্ন মরসুমে সারের জোগান ঠিক রাখার অনুরোধ জানানো হয়েছে। প্রয়োজনে রেল কর্তৃপক্ষের সঙ্গেও কথা বলবে রাজ্য।

Advertisement

কৃষিমন্ত্রী জানিয়েছেন, খরিফে যতটা ইউরিয়া এবং এনপিকে সারের প্রয়োজন ছিল, তার কাছাকাছি পেয়েছিল রাজ্য। কিন্তু ডিএপি বা এমওপির জোগান ছিল কম। এ ব্যাপারে রাজ্য উৎপাদক এবং ডিলারদের মতামত জানতে চেয়েছিল। তাদের দাবি, রেক কম পাওয়ার কারণে এই সমস্যা। রাজ্যের বক্তব্য, রেল কর্তৃপক্ষের সঙ্গে তারা কথা বলুক। দরকারে রাজ্যও সার মন্ত্রক এবং রেলের সঙ্গে কথা বলবে। তবে সারের দাম যেন মাত্রাছাড়া না হয়।

বৈঠকের পরে কৃষিমন্ত্রী বলেন, ‘‘এ বার সারের জোগান বেশি থাকবে। কিছু চাষ ইতিমধ্যে শুরু হয়েছে। রেক নিয়ে কিছু সমস্যা রয়েছে। রেলের সঙ্গে কথা হবে। তবে উৎপাদক এবং ডিলারদেরও দায়িত্ব থেকে যায়। অক্টোবরে ঘাটতি রয়েছে। ঘাটতি মিটিয়ে নভেম্বরের জোগান ঠিক রাখতেই হবে। রবি চাষে কোনও সমঝোতা করা যাবে না। এই মরসুমটা দীর্ঘ।’’ এ দিন শস্যবিমা নিয়েও বৈঠক হয়। মন্ত্রী জানান, কৃষকদের ক্ষতিপূরণ ঠিক সময়ে দিয়ে দেওয়ার ব্যাপারে জোর দেওয়া হয়েছে। নাবার্ডকে আরও বেশি করে যুক্ত করা হচ্ছে।

Advertisement

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement