—প্রতীকী ছবি।
আয় যেমনই হোক না কেন, এখনকার দিনে ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট থাকলে ডেবিট বা এটিএম কার্ড রাখেন বেশির ভাগ মানুষ। তা দিয়ে আর্থিক লেনদেনও ক্রমশ বাড়ছে। বিশেষত সাধারণ বা স্বল্প রোজগেরেদের একাংশ যেহেতু ক্রেডিট কার্ডে টাকা দেওয়ার বিষয়টি এড়িয়ে চলেন। সেই ডেবিট কার্ডের বার্ষিক রক্ষণাবেক্ষণের চার্জই একলপ্তে ৭৫ টাকা করে বাড়াল স্টেট ব্যাঙ্ক। তাদের ওয়েবসাইটে জানানো হয়েছে বিভিন্ন ধরনের কার্ডে নতুন বর্ধিত চার্জের অঙ্ক।
সংশ্লিষ্ট মহলের বক্তব্য, পাড়ার মোড়ে মোড়ে এখন এটিএম। টাকা তোলায় ডেবিট কার্ড ব্যবহারেই অভ্যস্ত হচ্ছেন মানুষ। তার উপর মোদী সরকার ডিজিটাল লেনদেনে জোর দিচ্ছে। বহু দোকান এখন আর নগদ টাকা নিতে চায় না। স্বল্পবিত্তের মানুষও কখনও নিজের ইচ্ছায়, কখনও বা পারিপার্শ্বিক চাপে ওই কার্ড ব্যবহার করেন। চড়া মূল্যবৃদ্ধিতে যখন তাঁদের অনেকেরই নাভিশ্বাস ওঠার অবস্থা, তখন ডেবিট কার্ড রাখার খরচও কেন এ ভাবে বাড়িয়ে দিল সরকারি ব্যাঙ্কটি, প্রশ্ন একাংশের।
স্টেট ব্যাঙ্কের বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী—
শুধু তা-ই নয়, সব ক্ষেত্রেই এর সঙ্গে যোগ হবে ১৮% জিএসটি। ১ এপ্রিল থেকে নতুন হার চালু হবে বলে জানিয়েছে দেশের বৃহত্তম এই ব্যাঙ্ক।