Rahul Gandhi

রাহুলের তোপ, পাল্টা বিজেপির

২০০৭ সালে সাইপ্রাস ‘গোল্ডেন পাসপোর্ট’ চালু করে। ওই প্রকল্পের সাহায্যে অন্যান্য দেশের বিত্তশালীদের সাইপ্রাসের পাসপোর্ট দেওয়ার চল আছে। উদ্দেশ্য প্রত্যক্ষ বিদেশি লগ্নি (এফডিআই) টানা।

Advertisement

সংবাদ সংস্থা

নয়াদিল্লি শেষ আপডেট: ১৬ নভেম্বর ২০২৩ ০৮:৪৬
Share:

(বাঁ দিকে) কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী এবং প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। —ফাইল চিত্র।

শিল্পপতি গৌতম আদানির দাদা বিনোদ আদানি-সহ ৬৬ জন ভারতীয় সাইপ্রাসের ‘গোল্ডেন পাসপোর্ট’ পেয়েছেন। সংবাদমাধ্যমের এই খবর তুলে ধরে মোদী সরকারকে কটাক্ষ করলেন কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী। তাঁর প্রশ্ন, দেশে যখন ‘অমৃতকাল’ চলছে তখন ‘পরম মিত্রের’ ভাইয়েরা দেশ ছাড়লেন কেন? এর পাল্টা আক্রমণ শানিয়েছে বিজেপি-ও।

Advertisement

২০০৭ সালে সাইপ্রাস ‘গোল্ডেন পাসপোর্ট’ চালু করে। ওই প্রকল্পের সাহায্যে অন্যান্য দেশের বিত্তশালীদের সাইপ্রাসের পাসপোর্ট দেওয়ার চল আছে। উদ্দেশ্য প্রত্যক্ষ বিদেশি লগ্নি (এফডিআই) টানা। আজ রাহুল বলেছেন, ‘‘ভারতের অমৃতকালে পরম মিত্রের ভাইয়েরা কেন দেশ ছাড়লেন? গোল্ডেন পাসপোর্ট মানে চুরির সুবর্ণ সুযোগ। সাধারণ মানুষের টাকা চুরি করুন, ভুয়ো সংস্থা তৈরি করুন, বিদেশে খরচ করুন।’’ উল্লেখ্য, হিন্ডেনবার্গ রিসার্চের রিপোর্টে অভিযোগ করা হয়েছে, আদানি গোষ্ঠী বিদেশে টাকা সরিয়ে তা ভুঁইফোঁড় বিদেশি লগ্নিকারী সংস্থার মাধ্যমে ফের ওই গোষ্ঠীরই নথিভুক্ত সংস্থায় ঢেলেছে। এর পিছনে বিনোদ আদানি সক্রিয় ছিলেন বলেও দাবি করা হয়। সংশ্লিষ্ট মহলের বক্তব্য, রাহুল সে দিকেই ইঙ্গিত করেছেন।

তবে বিজেপির তথ্যপ্রযুক্তি শাখার দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতা অমিত মালবীয়ের দাবি, ইউপিএ আমলে ভারত-সাইপ্রাস চুক্তির ফলেই ওই দেশে কর ফাঁকির স্বর্গরাজ্য হয়ে উঠেছিল। ২০১৬ সালে মোদী সরকার সেই চুক্তি বদল করে সম্পূর্ণ অন্য রূপ দেয়। এখন ব্যবসায়ী যে দেশে আয় করবেন সেখানে কর দিতে বাধ্য।

Advertisement


আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement