প্রতীকী ছবি।
বছর শেষে গ্রাহকদের প্রিপেড পরিষেবার খরচ বাড়িয়েছে টেলি সংস্থাগুলি। বছর কয়েক ধরে ‘সস্তার’ মাসুলে অভ্যস্ত হয়ে ওঠা গ্রাহকের পকেটে বাড়তি চাপ পড়েছে। তবে রেটিং সংস্থা ক্রিসিলের দাবি, সেই মাসুল হার গত পাঁচ বছরে একেবারে তলানিতে পৌঁছেছিল। এ বার তা বাড়ানোয় ২০১৮-১৯ সালের তুলনায় ২০২০-২১ সালে সংস্থাগুলির কার্যকরী মুনাফা বেড়ে দ্বিগুণ হবে। আর্থিক সঙ্কট অনেকটা কাটিয়ে উঠে ভবিষ্যতেও ব্যবসা চালিয়ে যাওয়ার দরজা খুলবে শিল্পের সামনে।
রিলায়্যান্স জিয়ো আসার পরে সস্তার পরিষেবার তীব্র প্রতিযোগিতা শুরু হয় টেলি শিল্পে। ক্রমশ কমতে থাকে গ্রাহক পিছু আয়। অবশেষে এ মাস থেকে মাসুল বাড়িয়েছে জিয়ো এয়ারটেল ও ভোডাফোন আইডিয়া। ক্রিসিলের মতে, গ্রাহক পিছু আয় ১ টাকা করে বাড়লে শিল্পের কার্যকরী মুনাফা বাড়বে ১০০০ কোটি টাকা করে। সেই ধারা চললে ২০২০-২১ সালে মুনাফা হবে ৬০,৫৭০ কোটি। পাশাপাশি, কার্যকরী মুনাফা বাড়লে ঋণ ও মুনাফার অনুপাত কমে ৪.৬ গুণ হবে। এখন যা প্রায় ৭.৫ গুণ।