Trade

বাণিজ্যে মাথাব্যথা বাড়াচ্ছে লোহিত সাগর

২০২৩ সালের অক্টোবর থেকে লোহিত সাগরের সমস্যা জটিল আকার নিচ্ছে। সুয়েজ খাল দিয়ে যাতায়াত করা অসামরিক জাহাজগুলির উপরে সেই সময় থেকেই আক্রমণ শানানো শুরু করে হুথি জঙ্গিরা।

Advertisement

সংবাদ সংস্থা

নয়াদিল্লি শেষ আপডেট: ১৮ মার্চ ২০২৪ ০৫:১২
Share:

—প্রতীকী চিত্র।

গত তিন-চার মাস ধরে লোহিত সাগরের সমস্যা এশিয়া, আফ্রিকা এবং ইউরোপের দেশগুলির মাথাব্যথা বাড়িয়ে চলেছে। ভারতের বৈদেশিক বাণিজ্য পরামর্শদাতা সংস্থা জিটিআরআই এক রিপোর্টে দাবি করেছে, এই সমস্যার জেরে ২০২৪ সালে ভারতের রফতানি বাণিজ্যের পরিমাণ কমতে পারে।

Advertisement

২০২৩ সালের অক্টোবর থেকে লোহিত সাগরের সমস্যা জটিল আকার নিচ্ছে। সুয়েজ খাল দিয়ে যাতায়াত করা অসামরিক জাহাজগুলির উপরে সেই সময় থেকেই আক্রমণ শানানো শুরু করে হুথি জঙ্গিরা। ফলে পণ্যবাহী জাহাজগুলিকে এখন ঘুরপথে যেতে হচ্ছে। বাড়ছে পণ্য পরিবহণ ও বিমার খরচ। পণ্য এক দেশ থেকে অন্য দেশে পৌঁছতে সময়ও লাগছে বেশি।

জিটিআরআইয়ের রিপোর্টে বলা হয়েছে, ২০২৩ সালে ভারতে আমদানিকৃত অশোধিত তেলের ৬৫ শতাংশই সুয়েজ খাল দিয়ে এসেছিল। ইউরোপ এবং উত্তর আফ্রিকার সঙ্গেও ভারতের বৈদেশিক বাণিজ্যের বড় অংশ (৫০% রফতানি এবং ৬০% আমদানি) চলে ওই পথে। ওই পণ্যের মোট মূল্য প্রায় ২২,০০০ কোটি ডলার। বাণিজ্যের খরচ বৃদ্ধির ব্যাখ্যা দিতে গিয়ে জিটিআরআই জানিয়েছে, ঘুর পথে পণ্য আমদানি-রফতানি করার জন্য জাহাজের খরচ বেড়েছে ৪০%-৬০%। গন্তব্যে পণ্য পৌঁছতে বাড়তি ২০ দিন পর্যন্ত সময় লাগছে। ফলে বিমার খরচও বেড়ে গিয়েছে ১৫%-২০%।

Advertisement

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement