Leather Complex

চর্মনগরী সম্প্রসারণের পরিকল্পনা

এ দিন বণিকসভাটির ৯১তম বার্ষিক সভায় চর্মশিল্পে রাজ্যের শ্রমিকদের দক্ষতা তুলে ধরে সেখানকার প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট এম রফিক আহমেদ জানান, চেন্নাই ও নদিয়ার গয়েশপুরে তাঁদের জুতোর অংশ তৈরির দু’টি কারখানা রয়েছে।

Advertisement

নিজস্ব সংবাদদাতা

কলকাতা শেষ আপডেট: ০৩ মার্চ ২০২৪ ০৪:৫০
Share:

—প্রতীকী চিত্র।

বাম আমলে বানতলা চর্মনগরীর পরিকল্পনা হলেও পরে নানা জটে তার গতি কিছুটা থমকেছিল। রাজ্যে পালাবদলের পরে তৃণমূল সরকার সেই সব জট ছাড়িয়ে ভিন্‌ রাজ্য থেকেও বিপুল লগ্নি প্রস্তাব আসার দাবি করে। শনিবার ওরিয়েন্টাল চেম্বারের সভায় রাজ্যের পুরমন্ত্রী তথা কলকাতার মেয়র ফিরহাদ হাকিম জানান, নতুন লগ্নিকারীরা প্রস্তাব দিলেও ইতিমধ্যেই প্রকল্প এলাকাটি ভরে গিয়েছে। সে কারণে চর্মনগরী প্রকল্পটির সম্প্রসারণের পরিকল্পনা নিয়েছেন তাঁরা। আর মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ওই এলাকায় চর্মশিল্পের একটি রফতানি কেন্দ্র গড়তে চান।

Advertisement

এ দিন বণিকসভাটির ৯১তম বার্ষিক সভায় চর্মশিল্পে রাজ্যের শ্রমিকদের দক্ষতা তুলে ধরে সেখানকার প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট এম রফিক আহমেদ জানান, চেন্নাই ও নদিয়ার গয়েশপুরে তাঁদের জুতোর অংশ তৈরির দু’টি কারখানা রয়েছে। চেন্নাইয়ের কারখানাটি বড় ও দীর্ঘদিনের হলেও সেখানে কোনও বিশেষ দক্ষতার কাজ হলে তাঁরা তা গয়েশপুর থেকে করিয়ে নিয়ে যান। কারণ, সেখানকার কর্মীরা অনেক বেশি দক্ষ। তবে তামিলনাড়ু জুতো তৈরির ক্ষেত্রে নীতি তৈরি করে বিদেশি লগ্নি টেনেছে। এ রাজ্যেও সে রকম কোনও ভাবনা আছে কি না, তা পুরমন্ত্রীর কাছে জানতে চান তিনি।

নীতির বিষয়টি শিল্প দফতরের বলে জানিয়ে ফিরহাদের দাবি, বানতলায় নতুন লগ্নি প্রস্তাব এলেও সেখানে আর জায়গা নেই। সংলগ্ন এলাকায় জায়গা রয়েছে। তাই সেই প্রকল্প সম্প্রসারণের পরিকল্পনা নেওয়া হচ্ছে। এ জন্য কেন্দ্রের কাছেও প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। যদিও কেন্দ্রের অনুমোদনের প্রয়োজনীতার বিষয়টি স্পষ্ট করেননি তিনি।

Advertisement

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement