আগামী বাজেটে তাই কেন্দ্রের কাছে গৃহ ঋণের সুদে করছাড় বৃদ্ধি-সহ একগুচ্ছ প্রস্তাব দিল আবাসন নির্মাতাদের সংগঠন ক্রেডাই। প্রতীকী ছবি।
অতিমারির ঢেউ সামলে অনেকটা ঘুরে দাঁড়িয়েছে আবাসন ক্ষেত্র। কিন্তু মূল্যবৃদ্ধিকে বাগে আনতে সাত মাসে রিজ়ার্ভ ব্যাঙ্ক ক্রমাগত সুদের হার বাড়ানোয় বেড়েছে গৃহ ঋণের সুদও। ফলে চাহিদা ধাক্কা খাওয়ার আশঙ্কা তৈরি হয়েছে। আগামী বাজেটে তাই কেন্দ্রের কাছে গৃহ ঋণের সুদে করছাড় বৃদ্ধি-সহ একগুচ্ছ প্রস্তাব দিল আবাসন নির্মাতাদের সংগঠন ক্রেডাই।
সংগঠনের প্রেসিডেন্ট হর্ষবর্ধন পাতোদিয়া বলেন, সুদ বৃদ্ধিতে আবাসন ক্ষেত্রের পুনরুজ্জীবন ব্যাহত হতে পারে। এই অবস্থায় ক্রেতাদের কিছু সুবিধা দেওয়া হলে দীর্ঘ মেয়াদে অর্থনীতিতে তার ভাল প্রভাব পড়বে। তাঁদের আর্জি, বাজেটে গৃহ ঋণের সুদে বার্ষিক করছাড় ২ লক্ষ টাকা থেকে ৫ লক্ষ করা হোক। তাতে বাড়ি কেনার আগ্রহ বাড়বে। মানুষের হাতে থাকবে বাড়তি নগদও। কম দামি বাড়ির ক্ষেত্রে ৪৫ লক্ষ টাকা দামের ঊর্ধ্বসীমা তুলে আয়তনের ভিত্তিতে তার নতুন সংজ্ঞা তৈরি করা হোক। তাদের আর্জি, শহরে তা ৬০ বর্গ মিটার থেকে ৯০ বর্গ মিটার ও গ্রামে ৯০ বর্গ মিটার থেকে ১২০ বর্গ মিটার করা হোক। ফ্ল্যাট ভাড়ায় আয়ের ক্ষেত্রে করছাড় বাড়ালেও চাহিদার বাড়বে বলে মত তাদের।