কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন। —ফাইল চিত্র
লকডাউনে থমকেছে অর্থনীতি। ফলে এ বছরের বাজেটের অঙ্ক নতুন করে কষতে হবে কি না, তা নিয়ে চলছে জল্পনা। তার মধ্যেই ২০১৯-২০ অর্থবর্ষের অঙ্ক মেলাতে গিয়ে হিমশিম অর্থ মন্ত্রক। কারণ, রাজকোষ ঘাটতির সংশোধিত লক্ষ্য ৩.৮% হলেও মন্ত্রকের হিসেব বলছে, তা ছোঁয়া কঠিন। ফেব্রুয়ারির শেষেই ঘাটতি ৫.০৭%। ২০১৯-এর এপ্রিল থেকে গত ফেব্রুয়ারি রাজস্ব আয় থেকে সরকারি খরচের ৪২% মেটানো যাচ্ছে। বাকিটা যে মার্চের আয় থেকে উঠবে না, বলা বাহুল্য। বিশেষত মার্চের শেষে লকডাউনের জেরে যেখানে জিএসটি আয় বিপুল কমবে।
১ এপ্রিল আর্থিক বিষয়ক সচিব অতনু চক্রবর্তীর দাবি ছিল, ঘাটতি লক্ষ্যমাত্রার মধ্যেই থাকছে। কিন্তু অর্থ মন্ত্রকের হিসেব বলছে, ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত বছরের লক্ষ্যের ৭৪% আয় হয়েছে। অথচ খরচ বাজেটের ৯১%।
ঘাটতি লক্ষ্যের থেকে ৩৫% বেশি। তবে মন্ত্রক-কর্তাদের মতে, লকডাউনে পরিকাঠামোয় সরকারি খরচও মার্চে কম হবে। বাড়তি আয় হবে বিবাদ সে বিশ্বাস প্রকল্প থেকে।