Car Sales

গাড়ির মজুত বৃদ্ধিতে উদ্বেগ

সম্প্রতি ফাডার প্রেসিডেন্ট মনীশ সিঙ্ঘানিয়া জানিয়েছেন, ২০১৮-১৯ অর্থবর্ষ তাঁদের কাছে ছিল দুঃস্বপ্নের মতো। গাড়ি বাজারের ঝিমুনির মধ্যে দেশে ২৮০টি বিপণির ঝাঁপ বন্ধ হয়ে গিয়েছিল।

Advertisement

সংবাদ সংস্থা

শেষ আপডেট: ১৮ জুন ২০২৪ ০৭:০৭
Share:

—প্রতীকী চিত্র।

গাড়ি সংস্থাগুলি উৎপাদন এবং সরবরাহ ক্রমাগত বাড়াচ্ছে। তার ফলে বিপণিগুলির (শোরুম) গুদামেও জমে চলেছে অবিক্রিত গাড়ি। এই নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করল ডিলারদের সংগঠন ফাডা। এ ক্ষেত্রে একটি ভারসাম্যে পৌঁছনোর জন্য গাড়ি সংস্থাগুলির সংগঠন সিয়ামের সঙ্গে বৈঠক করবে তারা। সংশ্লিষ্ট মহল জানাচ্ছে, গাড়ি সংস্থাগুলি বিক্রেতাদের সরবরাহ বাড়ালেও তীব্র গরমে মে মাসে হঠাৎই বিপণি থেকে যাত্রিবাহী গাড়ির বিক্রি ধাক্কা খেয়েছে। যার ফলে তাদের হাতে মজুতের পরিমাণ বাড়ছে। সে কারণে আর্থিক দিক থেকেও কিছুটা উদ্বেগ তৈরি হয়েছে তাদের মধ্যে।

Advertisement

সম্প্রতি ফাডার প্রেসিডেন্ট মনীশ সিঙ্ঘানিয়া জানিয়েছেন, ২০১৮-১৯ অর্থবর্ষ তাঁদের কাছে ছিল দুঃস্বপ্নের মতো। গাড়ি বাজারের ঝিমুনির মধ্যে দেশে ২৮০টি বিপণির ঝাঁপ বন্ধ হয়ে গিয়েছিল। তার পর থেকেই তাঁরা মজুত নিয়ে সতর্ক। তিনি বলেন, ‘‘মজুত ৩০ দিনের বেশি হয়ে যাওয়া ডিলারদের কাছে উদ্বেগের। তাঁরা ব্যাঙ্ক থেকে যে ঋণ নেন তা ৬০ দিনের মধ্যে সুদ-সহ ফেরত দেন। আমরা এই বৃত্তটা অনুসরণ করি।’’ সিঙ্ঘানিয়া জানান, গত বছর একটা সময়ে ৬৫ দিনের মজুত তৈরি হয়েছিল। সিয়ামের সঙ্গে আলোচনার পর সমাধানসূত্র বার হয়। কমানো হয় মজুত। গতি ফেরে ব্যবসায়। এ বারেও ডিলারদের হাতে মজুত উদ্বেগজনক ভাবে বাড়ছে।

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement