Economic Reform

pandemic economy: একগুচ্ছ প্রশ্ন রেখে ঘুরে দাঁড়ানোর দাবি কেন্দ্রের

মঙ্গলবার জুলাইয়ের রিপোর্টে অর্থ মন্ত্রকের দাবি, অর্থনীতির ঘুরে দাঁড়ানোর লক্ষণ স্পষ্ট হয় মাস আড়াই আগেই, অর্থাৎ সেই মে-র দ্বিতীয়ার্ধ থেকে।

Advertisement

নিজস্ব সংবাদদাতা

কলকাতা শেষ আপডেট: ১১ অগস্ট ২০২১ ০৬:১৬
Share:

প্রতীকী ছবি।

হালে সংক্রমণ কমায় আর্থিক কর্মকাণ্ড কিছুটা গতি পেয়েছে দেশে। তবে মঙ্গলবার জুলাইয়ের রিপোর্টে অর্থ মন্ত্রকের দাবি, অর্থনীতির ঘুরে দাঁড়ানোর লক্ষণ স্পষ্ট হয় মাস আড়াই আগেই, অর্থাৎ সেই মে-র দ্বিতীয়ার্ধ থেকে। যে কথা জুনের রিপোর্টেও বলেছিল তারা। সংশ্লিষ্ট মহল যদিও মনে করাচ্ছে সে সময় করোনার দ্বিতীয় ঢেউয়ের বাড়-বাড়ন্ত রুখতে রাজ্যে রাজ্যে স্থানীয় লকডাউনের কথা। সংক্রমণের অভিঘাত দেখে এডিবি, আইএমএফ, বিশ্ব ব্যাঙ্ক, এসঅ্যান্ডপি, মুডি’জ়ের মতো একের পর এক সংস্থার বৃদ্ধির পূর্বাভাসে কাঁচি চালানোর কথাও। আইএমএফ, এডিবির বার্তার কথা অবশ্য অর্থ মন্ত্রক বলেছে।

Advertisement

রিপোর্টে দাবি, কাজ শুরু হওয়ায় জুলাইয়ে জিএসটি আদায় পেরিয়েছে ফের লক্ষ কোটি টাকা। গতি এসেছে শিল্পোৎপাদন, ঋণ দানে। গাড়ি-ট্রাক্টর বিক্রি, যাত্রী পরিবহণ, বিদ্যুতের চাহিদা, রফতানি বেড়েছে। ফলে অর্থনীতিতে দ্বিতীয় ঢেউয়ের প্রভাব স্তিমিতই থাকবে। তা দ্রুত চাঙ্গা হবে। চিন্তা পশ্চিমবঙ্গ, উত্তরপ্রদেশ, বিহার, ঝাড়খণ্ডের মতো রাজ্যে টিকাকরণের শ্লথ গতি, চড়া মূল্যবৃদ্ধি। তবে কেন্দ্রের আশা, মূল্যবৃদ্ধির হার নামবে শীঘ্রই।

যদিও বিশেষজ্ঞদের প্রশ্ন, উৎপাদন হোক বা গাড়ি বিক্রি গত বছর তলিয়ে গিয়েছিল। ফলে তার নিরিখে উঁচু বৃদ্ধি দেখে এখনই অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়াচ্ছে বলা যাবে তো? তার উপরে রয়েছে টিকাকরণের গতির প্রশ্ন ও তৃতীয় ঢেউয়ের চোখরাঙানি। পশ্চিমবঙ্গ-সহ বহু রাজ্যই প্রতিষেধকের ঘাটতি নিয়ে কেন্দ্রের বিরুদ্ধে অভিযোগ তুলছে।

Advertisement

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement