ই-স্কুটার।
‘হমারা বজাজ’। ফের রাস্তায় নামতে চলেছে দু’চাকার সেই নস্টালজিয়া। তবে এ বার নতুন অবতারে। বৈদ্যুতিক স্কুটার (ই-স্কুটার) হিসেবে!
দেশে বৈদ্যুতিক গাড়ির বাজার বাড়ানোয় জোর দিচ্ছে কেন্দ্র। আগে এই ভাবনা নিয়ে তীব্র আপত্তি ছিল বজাজ অটোরও। কিন্তু বুধবার সংস্থার এমডি রাজীব বজাজ আলিবাবার কর্ণধার জ্যাক মা-কে উদ্ধৃত করে বলেন, নতুন ব্যবসায় প্রথম পা রেখে এগিয়ে থাকার সুবিধা পেতেই তাঁদের এই উদ্যোগ। সেই সূত্রেই ফিরছে ৭০-এর দশকে ‘হমারা বজাজ’ প্রচারের মাধ্যমে সাড়া ফেলা স্কুটার ‘চেতক’। তবে দক্ষতা না থাকা সত্ত্বেও অনেকে বৈদ্যুতিক গাড়ির ব্যবসায় পা রাখছে বলে প্রতিদ্বন্দ্বী কিছু সংস্থাকে কটাক্ষ করেন রাজীব।
বছর কয়েক ধরে একাধিক কেন্দ্রীয় মন্ত্রী দেশের রাস্তায় পুরোদস্তুর বৈদ্যুতিক গাড়ির চালানোর কথা বলায় কম বিতর্ক হয়নি। বৈদ্যুতিক গাড়ির অন্যতম সমর্থক কেন্দ্রীয় সড়ক পরিবহণমন্ত্রী নিতিন গডকড়ী ও নীতি আয়োগের সিইও অমিতাভ কান্ত এ দিন স্কুটারটির আবরণ উন্মোচনে উপস্থিত ছিলেন। বজাজ কর্তা রাকেশ শর্মার বক্তব্য, তাঁদেরও মনে হয়েছে বৈদ্যুতিক গাড়ি ঘিরে সম্ভাবনা বাড়ছে।