প্রতীকী ছবি।
বৃদ্ধি ৫ শতাংশে নামার দিনেই চিন্তা বাড়াল রাজকোষ ঘাটতিও। পরিসংখ্যান জানাল, চলতি অর্থবর্ষের প্রথম চার মাসেই তা ছুঁয়ে ফেলেছে ৫.৪৭ লক্ষ কোটি টাকা। যা সারা বছরের প্রস্তাবিত লক্ষ্যমাত্রার ৭৭.৮%। এই অবস্থায় অর্থনীতিবিদদের প্রশ্ন, অর্থনীতিকে চাঙ্গা করার মতো যথেষ্ট টাকা কী আছে সরকারের ঘরে? না কি রিজার্ভ ব্যাঙ্কের ভাঁড়ার ভাগের টাকাই একমাত্র ভরসা? যদিও অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামনের দাবি, ওই টাকা খরচ করা নিয়ে এখনও কোনও সিদ্ধান্ত হয়নি।
যদিও সরকারি সূত্রের দাবি, ২০১৮-১৯ সালের প্রথম ত্রৈমাসিকের শেষেও ঘাটতির পরিমাণ ছিল সারা বছরের জন্য ঘোষিত লক্ষ্যের ৮৬.৫%। উল্লেখ্য, এ বার বাজেটে নির্মলা চলতি অর্থবর্ষে রাজকোষ ঘাটতিকে ৩.৩ শতাংশে বেঁধেছেন। টাকার অঙ্কে ৭.০৩ লক্ষ কোটি। তবে পরিসংখ্যান প্রকাশ করে সিজিএ-র দাবি, তিন মাসের হিসাব দেখেই সারা বছরে রাজকোষ ঘাটতি কী দাঁড়াবে, তার আঁচ পাওয়া কঠিন।