প্রতীকী ছবি (সংগৃহীত)
ভারতে প্রতি মিনিটে পথ দুর্ঘটনায় বহু মানুষের মৃত্যু হয়। বিশ্বের মোট সড়ক দুর্ঘটনার ১৫ শতাংশ ভারতে ঘটে। কিছু দুর্ঘটনা সড়কজনিত সমস্যার কারণে হলেও বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই গাড়ি চালকদের ব্যক্তিগত নিরাপত্তাহীনতা পথ দুর্ঘটনার মতো বিপদকে ডেকে আনে। বেপরোয়াভাবে গাড়ি চালানো, ট্রাফিক সিগন্যাল না মানা, মদ্যপ অবস্থায় গাড়ি চালানো এবং গাড়ি চালানোর সময় ফোনে কথা বলা এইসব কারণেই মূলত পথ দুর্ঘটনা ঘটে। পথ দুর্ঘটনা শরীরের নানা অঙ্গ নানারকমভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। যার মধ্যে অন্যতম হল ‘ব্রেন ইঞ্জুরি’ এবং ‘ট্রমাটিক ব্রেন ইঞ্জুরি’।
এই বিষয়ে আনন্দবাজার ডট কমের সঙ্গে বিস্তারিত আলোচনা করেছেন এইচপি ঘোষ হাসপাতালের সিনিয়র কনসালট্যান্ট নিউরোসার্জন চিকিৎসক গোপাল আচারি।
বিশদে জানতে নীচের ভিডিয়োটি দেখুন:
‘ব্রেন ইঞ্জুরি’ এবং ‘ট্রমাটিক ব্রেন ইঞ্জুরি’ নিয়ে আলোচনায় চিকিৎসক গোপাল আচারি
চিকিৎসক আচারির মতে, “দুর্ঘটনা ঘটে যাওয়ার পরের এক ঘন্টাকে ‘গোল্ডেন আওয়ার’ বলা হয়। এই ‘গোল্ডেন আওয়ার’-এ যদি রোগীকে সঠিক চিকিৎসা দেওয়া সম্ভব হয় তা হলে রোগী সম্পূর্ণ সুস্থ হয়ে উঠতে পারেন। তবে, খেয়াল রাখতে হবে রোগী যদি ঘনঘন বমি করেন বা মাথায় যন্ত্রণা অনুভব করেন তা হলে বুঝতে হবে মাথায় আঘাত লেগেছে। এই ধরনের পরিস্থিতির সম্মুখীন হলে তৎক্ষণাৎ নিউরোসার্জনের সঙ্গে যোগাযোগ করতে হবে।”
অবশ্যই মনে রাখা প্রয়োজন, পথ দুর্ঘটনা হয়েছে এমন কোনও ব্যক্তিকে মাল্টিস্পেশালিটি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া উচিত। যেখানে চিকিৎসার সমস্ত রকমের সুযোগ সুবিধা রয়েছে। সময়মতো সঠিক চিকিৎসা হলে তবেই পথ দুর্ঘটনার শিকার হওয়া সেই ব্যক্তিকে সুস্থ করে তোলা সম্ভব।
হেল্পলাইন নম্বর: ০৩৩৬৬৩৪৬৬৩৪
বিশদে জানতে ভিজ়িট করুন: https://hpghoshhospital.com/
এই প্রতিবেদনটি ‘এইচপি ঘোষ হাসপাতাল’—এর সঙ্গে আনন্দবাজার ব্র্যান্ড স্টুডিয়ো দ্বারা যৌথ উদ্যোগে প্রকাশিত।