আরজে মোহরের সঙ্গে সিস্টার নিবেদিতা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা
আর পাঁচজনের মত ছোটবেলা থেকে ডাক্তার বা ইঞ্জিনিয়ার হতে চায়নি মোহর। খবরের কাগজের বাইলাইনে থাকা নামগুলি আসল দুনিয়ায় ঠিক কী ভাবে কাজ করে, জানার ইচ্ছে ছিল তার। ১২ বছর বয়সে সেই রহস্য সন্ধানে নেমে আজ শহরের অন্যতম প্রিয় রেডিও জকি হয়ে উঠেছে মোহর। লোকে এখন তাঁকে চেনেন মিরচি মোহর হিসেবেই। শুক্রবার সিস্টার নিবেদিতা বিশ্ববিদ্যালয়ে সাংবাদিকতা বিভাগের ছাত্র-ছাত্রীদের সঙ্গে খোলামেলা কথোপকথনে সরস ভঙ্গিতে নিজের রেডিয়ো জকি হয়ে ওঠা এবং কর্মজীবনের অভিজ্ঞতার কথা ভাগ করে নিলেন আরজে মোহর।
শুধু মাত্র রেডিয়োতেই নয়, ডিজিটাল মাধ্যমেও মোহরের বহু অনুগামী রয়েছে। এই প্রজন্মের ছেলে মেয়েরা রেডিয়োতে তাঁকে শুনতে আর সোশ্যাল মিডিয়ায় তাঁর কন্টেন্ট দেখতে বেশ ভালবাসে। এদিন নিজেদের প্রিয় আরজেকে সামনে পেয়ে নিজেদের মন খুলে কথা বলল পড়ুয়ারা।
আরজে মোহর
রেডিয়োতে প্রথম দিন থেকে শুরু করে কর্মজীবনের বিভিন্ন চ্যালেঞ্জ ও অভিজ্ঞতার কথা শোনালেন মোহর। ছোট থেকেই লিখতে খুব ভালোবাসতেন তিনি। মোহরের বক্তব্য, তাঁর কাজ তাকে লেখার সঙ্গে সঙ্গে কথা বলা এবং অভিনয় করারও সুযোগ দেয়। এই দিন পড়ুয়াদের সঙ্গে তাঁর পেশার বিভিন্ন দিক তুলে ধরেন মোহর। টিপস দিলেন ভবিষ্যতের আরজেদেরও।
এই প্রতিবেদনটি সিস্টার নিবেদিতা বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে আনন্দবাজার ব্র্যান্ড স্টুডিয়ো দ্বারা যৌথ উদ্যোগে প্রকাশিত।