প্রতীকী চিত্র
মানবদেহের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অংশগুলির মধ্যে অন্যতম হল ফুসফুস। এই ফুসফুস সংক্রান্ত যাবতীয় সমস্যা ‘পালমোনোলজি’ বিভাগের অন্তর্গত। কোভিড পরবর্তী সময় থেকে সাধারণ মানুষের মধ্যে ফুসফুস সংক্রান্ত রোগের বিষয়ে বিশেষ সচেতনতা লক্ষ্য করা যাচ্ছে। ফুসফুস সংক্রান্ত যে কোনও রোগকে প্রাথমিক পর্যায়ে বিশেষ নজর দিলে তা পুরোপুরি নিরাময় করা সম্ভব। কিন্তু দীর্ঘদিন ফেলে রাখলে রোগের জটিলতা এমন ভাবে বৃদ্ধি পেতে থাকে যে, তা মৃত্যুর কারণ পর্যন্ত হতে পারে। তাই সময় থাকতেই পালমোনোলজিস্টের কাছে যাওয়া উচিত।
বর্তমানে পশ্চিমবঙ্গের মধ্যে ৬টি হাসপাতাল এবং কলকাতার মধ্যে ৫টি হাসপাতাল, যার মধ্যে ‘আমরি’ এবং ‘মেডিকা’,‘মণিপাল হাসপাতাল’-এর অধীনে রয়েছে এই চিকিৎসার সুযোগ। সাধারণ মানুষের সুবিধার্থে ‘মণিপাল হাসপাতাল’-এ রয়েছে বৃহত্তর ‘পালমোনারি’ বিভাগ। সম্প্রতি আনন্দবাজার অনলাইনের সঙ্গে এক বিশেষ সাক্ষাৎকারে পালমনোলজি বিভাগের প্রধান, চিকিৎসক দেবরাজ যশ বলেন, “মণিপাল হাসপাতালের পালমোনারি বিভাগে ‘কনভেনশনাল পালমোনোলজি’, ‘ইন্টারভেনশনাল পালমোনোলজি’, ‘পালমোনারি ক্রিটিকাল কেয়ার’ এবং ‘স্লীপ মেডিসিন’ বিভাগ রয়েছে। মণিপাল হাসপাতালের সবক’টি শাখাতেই এই পরিষেবাগুলি পাওয়া যায়।”
বিশদে জানতে নীচের লিঙ্কে ক্লিক করে ভিডিয়োটি দেখুন:
চিকিৎসক যশের কথায়, “সাধারণ মানুষের ধারণা অনুযায়ী, ইন্টারভেনশনাল পালমোনারির সুবিধা নিতে হলে হাসপাতালে ভর্তি হতে হয়। এই ধারণা সম্পূর্ণ ভুল। রোগীদের সুবিধার কথা মাথায় রেখে আউটডোরেও চিকিৎসা পরিষেবা দেওয়া হয় মণিপাল হাসপাতালে।”
মণিপাল হাসপাতালের সবক’টি শাখাতেই অত্যাধুনিক প্রযুক্তি এবং অভিজ্ঞ পরিষেবার ব্যবস্থা রয়েছে। তাই শুধু ফুসফুসের রোগই নয়, যে কোনও রোগের ক্ষেত্রেই পৌঁছে যেতে পারেন আপনার নিকটবর্তী মণিপাল হাসপাতালের কোনও একটি শাখায়।
বিশদে জানতে ভিজ়িট করুন:
https://www.manipalhospitals.com/saltlake/doctors/dr-debraj-jash-pulmonologist/
এই প্রতিবেদনটি ‘মণিপাল হাসপাতাল’-এর সঙ্গে আনন্দবাজার ব্র্যান্ড স্টুডিয়ো দ্বারা যৌথ উদ্যোগে প্রকাশিত।