IIHM

মুম্বইতে আইএচসি লন্ডনের বিশিষ্ট হসপিটালিটি পেশাদারদের আইআইএইচএমের আন্তর্জাতিক হসপিটালিটি দিবস পুরস্কারে সম্মাননা

হসপিটালিটি শিল্পের সঙ্গে জড়িত বিভিন্ন দিকপাল ব্যক্তিত্বদের সম্মাননা জানাতে, মুম্বইয়ে একটি পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানের আয়োজন করে আন্তর্জাতিক হসপিটালিটি কাউন্সিল, লন্ডন।

এবিপি ডিজিটাল ব্র্যান্ড স্টুডিয়ো

শেষ আপডেট: ২৭ অক্টোবর ২০২২ ১২:৩৮
Share:

১৮ জুলাই বিশ্ব জুড়ে পালিত হল আন্তর্জাতিক হসপিটালিটি দিবস। দিনটিকে উদযাপন করতে তথা হসপিটালিটি শিল্পের সঙ্গে জড়িত বিভিন্ন দিকপাল ব্যক্তিত্বদের সম্মাননা জানাতে, মুম্বইয়ে একটি পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানের আয়োজন করে আন্তর্জাতিক হসপিটালিটি কাউন্সিল, লন্ডন। যাঁরা দীর্ঘদিন ধরে হসপিটালিটি শিল্পের উন্নতির লক্ষ্যে কঠোর পরিশ্রম, উদ্ভাবনী ক্ষমতা ও চিন্তাভাবনার মাধ্যমে অপরিসীম অবদান রেখেছেন, তাঁদেরকে পুরস্কারের মাধ্যমে সম্মানিত করা হয়।

এই সান্ধ্য অনুষ্ঠানে লাইফটাইম অ্যাচিভমেন্ট অ্যাওয়ার্ড পান তাজ হোটেল রিসর্ট এন্ড প্যালেসের ফুড প্রোডাকশানের ডিরেক্টর শেফ সতীশ অরোরা। মাত্র ২৬ বছর বয়সে একটি পাঁচতারা হোটেলের রান্নাঘরের কার্যনির্বাহী শেফ হিসেবে নিযুক্ত হয়ে বিশ্বের সর্বপ্রথম সর্বকনিষ্ঠ কার্যনির্বাহী শেফের খেতাবটি জিতে নেন সতীশ। মুম্বইয়ের তাজ প্যালেসে আগত প্রত্যেক অতিথিদের কাছেই কোনও না কোনও ভাবে পরিচিত সতীশ। সৌজন্যে তাঁর রন্ধন প্রতিভা।

শুধু ভারতই নয়, সতীশের রান্নার প্রতিভায় গুণমুগ্ধ হয়েছেন স্বয়ং রাণী এলিজাবেথ, প্রিন্স চার্লস। গুণমুগ্ধের তালিকায় রয়েছেন ভারতের বিভিন্ন মন্ত্রী, আমলারও। বিশ্বের প্রায় সব দেশের রাষ্ট্রপ্রধানরাই, ওঁর অতিথি হয়ে এসেছেন। ১৯৮৭-এ জাপানে অনুষ্ঠিত হওয়া রন্ধন অলিম্পিক প্রতিযোগিতায় সোনা জেতেন সতীশ। ১৯৯১-এ একটি জার্মান ফুড ম্যাগাজিনে বিশ্বের প্রথম ২০ জন রাঁধুনির মধ্যে ঠাঁই পেয়েছিলেন তিনি। লন্ডনে ২০০৭-এ ‘কারি ক্লাব ইন্ডিয়া’র পক্ষ থেকে তাঁকে লাইফটাইম অ্যাচিভমেন্ট অ্যাওয়ার্ডে সম্মানিত করা হয়।

এদিনের অনুষ্ঠানে এসে তিনি আইএইচসি ও আইআইএইচএম-এর এই পুরস্কারের উদ্যোগকে সাধুবাদ জানান এবং আইআইএইচএম যেভাবে শিক্ষার্থীদের হসপিটালিটি শিল্পের জন্য প্রস্তুত করছে তার ভূয়সী প্রশংসা করেন। শেফ সতীশ বলেন, “এই পুরস্কারটি ডঃ সুবর্ণ বোসের দু'দশক আগের স্বপ্নকে বাস্তবায়িত করতে সাহায্য করেছে এবং হসপিটালিটি শিল্পের ক্ষেত্রে আশীর্বাদ হয়ে এসেছে। তিনি আরও বলেন, তিনি যখন তাজ-এর রেস্তরাঁর কার্যনির্বাহী শেফ ছিলেন, তখন এই হসপিটালিটি শিল্পে উল্লেখযোগ্য পেশাদারের অভাব ছিল। তাই তখন সঠিক প্রশিক্ষণের প্রয়োজন পড়ত। কিন্তু এখন ডঃ বোস ও আইআইএইচএম খুব ভাল কাজ করছে। আইআইএইচএমের শিক্ষার্থীদের মান এখন জাতীয় স্তরের শিক্ষর্থীদের সমতুল্য।” এর পরে তিনি আইএইচসিকে তাদের এই উদ্যোগের জন্য ধন্যবাদ জানান।

বিগত দু’বছরের অতিমারি পরিস্থিতির পরে হসপিটালিটি পেশাদাররা যেভাবে কঠোর পরিশ্রম ও অবিশ্রান্ত কার্যক্রমের মাধ্যমে এই ব্যবসাকে পুনরুজ্জীবিত করার চেষ্টা করেছেন, সেই প্রচেষ্টাকেই স্বীকৃতি দিতে এই পুরস্কারের আয়োজন করা হয়েছে। আন্তর্জাতিক হসপিটালিটি কাউন্সিলের সিইও এবং আহ্বায়ক সুবর্ণ বোস বলেন, “২০১৯-এর পরে যে ভাবে এই শিল্পক্ষেত্রটি ফের মুনাফার মুখ দেখছে তা এক কথায় অনবদ্য। এই পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানটি এই অভূতপূর্ব ঘটনাটিকেই উদযাপন

করছে।” তিনি হসপিটালিটি পেশার সঙ্গে জড়িত দেশ-বিদেশের সকল বন্ধুবান্ধব, যাঁরা অবিরাম পরিশ্রম করে এই শিল্পক্ষেত্রে অভূতপূর্ব সাফল্য এনে দিয়েছেন, তাঁদেরকে শুভেচ্ছা জানান।

এদিন হসপিটালিটি ক্ষেত্রের সঙ্গে যুক্ত হোটেল ও অন্যান্য জায়গায় কর্মরত প্রায় একশ জন পেশাদারদের হাতে সর্বশ্রেষ্ঠ পুরস্কারটি তুলে ধরা হয়। যোগ্যতা ও কর্মক্ষমতার উপর নির্ভর করে এই একশ জন নবীন পেশাদারকে পুরস্কারের জন্য মনোনীত করা হয়। পাশাপাশি একটি বিশেষ বিভাগে হসপিটালিটি ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য পথপ্রদর্শক ও অগ্রগণ্যদের হাতে তুলে দেওয়া হয় আইএইচসি হসপিটালিটি লিডারশিপ অ্যাওয়ার্ড। এই প্রসঙ্গে আইএইচসি চেয়ারম্যান তথা এমবিই, প্রফেসর ডেভিড ফস্কেট বলেন, “হসপিটালিটি ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য ব্যক্তিত্ব ও উদ্যোক্তাদের সাফ্যল্যকে স্বীকৃতি জানাতে ও ধন্যবাদ জ্ঞাপন করতেই এই পুরস্কারের আয়োজন করা হয়েছে।”

যে ব্যক্তিত্বরা তাঁদের অনন্য চিন্তাভাবনার দ্বারা এই শিল্পে কোনও গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছেন, তাঁদেরকে আইএইচসি আউটস্ট্যান্ডিং কন্ট্রিবিউশন অ্যাওয়ার্ডে পুরস্কৃত করে। আইটিসি হোটেলের ওয়েস্ট এবং ইস্ট এরিয়া ম্যানেজার এবং আইটিসি মারাঠা মুম্বইয়ের জেনারেল ম্যানেজার অতুল ভাল্লা এঁদের মধ্যে অন্যতম। তিনি আইএইচএম হায়দরাবাদের প্রাক্তনীও বটে! প্রায় তিন দশকেরও বেশি সময় ধরে তিনি যুক্ত ছিলেন আইটিসি-র সঙ্গে।

শ্যালেট হোটেলের ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও সিইও সঞ্জয় শেঠিও এই পুরস্কার পান। শেঠি আমেরিকান হোটেল ও লজিং এডুকেশনাল ইনস্টিটিউট থেকে একজন সার্টিফায়েড হোটেল অ্যাডমিনিস্ট্রেটর। এ ছাড়াও তিনি কর্নেল বিশ্ববিদ্যালয়, এক্সএলআরআই এবং আইআইএম বেঙ্গালুরু থেকে মানাজেমেন্টে সার্টিফিকেট কোর্স করেন। তাঁর প্রায় ৩০ বছরেরও বেশি ভারতের বিভিন্ন হোটেলের সঙ্গে কাজ করার অভিজ্ঞতা রয়েছে। ২০০৬ সালে নিউ ইয়র্কে শেঠি একজন প্রোমোটার সিইও ও এমডি হিসেবে বার্গরূয়েন হোল্ডিংয়ের সঙ্গে বার্গরূয়েন হোটেল প্রতিষ্ঠা করেন।

এছাড়াও, ট্রিডেন্ট নারিমন পয়েন্টের সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট ও জেনারেল ম্যানেজার রণবীর ভাণ্ডারিও এই পুরস্কার পান। রণবীর ওবেরয়, আইটিসি ও সোনাভা রিসর্টের মতো বড় হোটেলের বিলাসবহুল আতিথেয়তার ব্যবস্থার উন্নতিসাধনে ৩৫ বছর ধরে কাজ করে চলেছেন।

এঁরা ছাড়াও, যাঁরা আইএইচসি অউটস্টান্ডিং কন্ট্রিবিউশন পুরস্কারটি পান, তাঁরা হলেন ওয়েস্টিন মুম্বই গার্ডেন সিটির জেনারেল ম্যানেজার সরোদ দত্ত (ওঁরও ওবেরয় হোটেল, কার্লসন রেজিডর, হায়াত ও ম্যারিয়ট হোটেলে কাজ করার অভিজ্ঞতা রয়েছে); তাজ স্যাটস এয়ার ক্যাটারিং লিমিটেড এর সিইও মনীশ গুপ্ত (ওঁর হসপিটালিটি ও ফুড ব্যবসায় ২৬ বছরের বেশি অভিজ্ঞতা আছে); লীলা প্যালেস হোটেল ও রিসর্টের সিওও অনুরাগ ভাটনগড়; ফার্ন হোটেল ও রিসর্ট এবং কনসেপ্ট প্রাইভেট লিমিটেডের চেয়ারম্যান ও এমডি পরম কান্নামপিল্লি (হসপিটালিটি শিল্প ক্ষেত্রে একজন পথপ্রদর্শক। ৪০ বছর হসপিটালিটি ক্ষেত্রে থাকার পর এখন তিনি পরিবেশ আন্দোলনের সঙ্গে যুক্ত)। তিনি ইনস্টিটিউট অব হসপিটালিটি, লন্ডনের একজন ফেলো। তাঁর পরিবেশ নিয়ে দৃষ্টান্তমূলক কাজের জন্য ওয়ার্ল্ড আকাদেমি অব প্রোডাক্টিভিটি সায়েন্সের ফেলো হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন। সুস্থায়ী উন্নয়নের ক্ষেত্রে তাঁর গুরুত্বপূর্ণ অবদানের জন্য তিনি ইউএন গ্লোবাল ফিউচার্স অ্যাওয়ার্ডও পেয়েছেন।

ওবেরয় গ্রুপের এক্সিকিউটিভ ভাইস চেয়ারম্যান শিবশঙ্কর মুখোপাধ্যায়ও এই পুরস্কারটি পান। হসপিটালিটি শিল্পক্ষেত্রে তাঁর ৪০ বছরেরও বেশি অভিজ্ঞতা রয়েছে। তিনি ইনস্টিটিউট অব চার্টার্ড অ্যাকাউন্টেন্ট অব ইন্ডিয়ার একজন সদস্য। তিনি হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অ্যাডভান্সড ম্যানেজমেন্ট নিয়েও পড়াশুনো করেন। একর ইন্ডিয়া ও দক্ষিণ এশিয়ার অপারেশন্সের সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট পুনীত ধাওয়ানও এই পুরস্কার পান।

দক্ষিণ এশিয়ার ব়্যাডিসন হোটেল গ্রুপের এমডি ও ভিপি অপারেশন জুবিন সাক্সেনাও এই পুরস্কারটি পান। ট্রাভেল এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশন অব ইন্ডিয়ার প্রেসিডেন্ট, ফেডারেশন অব অ্যাসোসিয়েশন ইন ট্যুরিজম এন্ড হস্পিটালিটির ভাইস চেয়ারপার্সন তথা ট্যুরিজম এন্ড হসপিটালিটি স্কিল কাউন্সিলের চেয়ারপার্সন জ্যোতি ময়ালও এই পুরস্কারে পুরস্কৃত হন। ম্যারিয়ট মুম্বই জুহুর জেনারেল ম্যানেজার নিকিতা রামচন্দানিও এই পুরস্কার তুলে দেওয়া হয়।

সেলিব্রিটি শেফ রণবীর ব্রারও এই পুরস্কার গ্রহণ করেন। খাওয়ার প্রতি তাঁর ভালবাসা তাঁকে বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে পৌঁছে দিয়েছে। রণবীর ব্রার আইআইএইচএমের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসাডর হিসেবেও কাজ করেন।

পর্যটনও হসপিটালিটি শিল্পব্যবসার একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ। তাই আইএইচসি গোটা দেশে যারা পর্যটন শিল্পের প্রসারে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে তাদের পুরস্কৃত করেছে। আইএইচসি আউটস্ট্যান্ডিং কন্ট্রিবিউশন টু ডেভেলপমেন্ট অব ট্যুরিজম পুরস্কারটি চেয়ারপার্সন অ্যাডভাইসারি সার্ভিসেস প্রাইভেট লিমিটেডের চেয়ারম্যান ও সিইও কার্ল ভাজকে প্রদান করেছে ।

আইএইচসি বরাবরই হসপিটালিটি শিল্পে সফল নারীদের সম্মান জানিয়ে এসেছে । এই পুরস্কারটি সেইসব অসাধারণ মহিলাদের প্রদান করা হয়েছে যারা এই শিল্পব্যবসায় বিশেষ ভূমিকা পালন করেছে।

· অনন্যা ব্যানার্জী - শেফ, কনসালটেন্ট, লেখক, ভূপর্যটক,শিল্পী।

· সোনাল হল্যান্ড - ওয়াইন মাস্টার ও ওয়াইন পেশাদার। সোনাল গোটা ভারতের সর্বপ্রথম এবং একমাত্র ওয়াইন মাস্টার এবং গোটা দেশের সবচেয়ে সুদক্ষ ওয়াইন পেশাদার।

· সাতভি বসু-ভারতের সর্বপ্রথম মদ পরিবেষক বা বারটেন্ডার এবং কনসালটেন্ট, ব্র্যান্ড এম্বাসেডর ও মিক্সওলজিস্ট।

আইএইচসির আউটস্ট্যান্ডিং হসপিটালিটি ইনফ্লুয়েন্সার পুরস্কারটি আইটিপি মিডিয়া ইন্ডিয়ার এমডি বিভোর শ্রীবাস্তভকে দেওয়া হয়েছে। বিভোরের প্রকাশনা, অডিয়েন্স ডেভেলপমেন্ট ও মিডিয়া সম্পর্কিত অনুষ্ঠান ও প্রদর্শনী, মার্কেটিং ও সেলস ম্যানেজমেন্ট এবং বিজনেস ডেভেলপমেন্টের ক্ষেত্রগুলিতে সিনিয়র ম্যানেজমেন্ট পদে প্রায় দু'দশকেরও বেশি কাজের অভিজ্ঞতা রয়েছে।

সমাজের প্রতি হস্পিটালিটির অবদানকেও আইএইচসি হসপিটালিটি ফর এ কজ পুরস্কার দিয়ে স্বীকৃতি জানিয়েছে। এই পুরস্কারটি তাজ পাবলিক সার্ভিস ওয়েলফেয়ার ট্রাস্টকে (যা মুম্বইয়ে জঙ্গি আক্রমণের পর ২০০৮-এ গড়ে তোলা হয়েছিল) প্রদান করা হয়েছে। এই ট্রাস্ট সশস্ত্র বাহিনীতে যোগ দেওয়া আহত ও বিকলাঙ্গ সদস্যদের কল্যাণেও সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেয়। শুরুর দিন থেকে এই ট্রাস্টটি গোটা দেশ জুড়ে নানারকম ত্রান ও পুনর্বাসনের উদ্যোগ নিয়েছে এবং সার্ভাইভারদের আত্মবিশ্বাস ও স্বাধীনতা পুনরুদ্ধারের প্রচেষ্টায় নিজেদের নিয়োজিত করেছে।

হসপিটালিটি উদ্যোক্তারা এই শিল্পক্ষেত্রে বিশাল অবদান রেখেছে যাকে আইএইচসি অন্ত্রেপ্রোনিওর অব দ্য ইয়ার পুরস্কার দিয়ে স্বীকৃতি দিয়েছে। এই পুরস্কারটি ট্র্রিবো, হোটেল সুপারহিরোর সহকারী প্রতিষ্ঠাতা সিদ্ধার্থ গুপ্তর হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে। ট্র্রিবো হোটেল ও হোটেল সুপারহিরোর ভাবনা সিদ্ধার্থ গুপ্তর মস্তিষ্কপ্রসূত। ট্র্রিবো একটি প্রযুক্তি নির্ভর হোটেল ব্র্যান্ড যা বাজেট বিভাগে কাজ করে। এটি ১৫০টি শহরে ৮০০টি জায়গায় ১৫০০০ ঘরের একটি নেটওয়ার্ক গড়ে তুলেছে। হোটেল সুপারহিরো একটি সর্বাঙ্গীন হোটেল ম্যানেজমেন্ট সফটওয়্যার যেটি হোটেলগুলিকে তাদের ব্যবসা একটি ক্লাউড নেটিভ স্যাস প্লাটফর্মের মাধ্যমে পরিচালনা করতে সাহায্য করে।

পরিশেষে, আইএইচসির রাইজিং স্টার অব দ্য ইয়ার পুরস্কারটি একরের ক্লাস্টার জেনারেল ম্যানেজার অনন্ত লিখার হাতে তুলে দেওয়া হয়। অনন্তের লেমনট্রি ও একরের মতো সংস্থার সঙ্গে ১৬ বছরের বেশি কাজ করার অভিজ্ঞতা রয়েছে।

এই প্রতিবেদনটি আইআইএইচএম এর সঙ্গে এবিপি ব্র্যান্ড স্টুডিয়ো দ্বারা যৌথ উদ্যোগে প্রকাশিত।

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন