DTC Sojon

ডিটিসি স্বজন: আধুনিক বিলাসবহুল জীবনের সঙ্গে জুড়ে যাক একরাশ নস্টালজিয়া

এবিপি ডিজিটাল ব্র্যান্ড স্টুডিয়ো

শেষ আপডেট: ১৭ মার্চ ২০২৩ ১৮:৪২
Share:

ডিটিসি স্বজন

ভাবতে ভাল লেগেছিল, এই ঘর, ওই শান্ত উঠোন,

এই খেত, ওই মস্ত খামার–

সবই আমার।

এবং আমি ইচ্ছে হলেই পারি

ইচ্ছে মতন জানলা-দরজা খুলতে।

ইচ্ছে মতন সাজিয়ে তুলতে

শান্ত সুখী একান্ত এই বাড়ি।

নীরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তীর লেখা এই লাইনগুলি বহু মানুষের চেনা। আসলে বাড়ি মানেই যেন শান্ত, সুখী,জীবন; অত্যন্ত আপন। যেখানে সুখে-দুঃখে নিজের মতো করে থাকা যায়। নিজের মতো করে সাজিয়ে তোলা যায় যে জায়গা। যেখানে ক্লান্ত দিনের শেষে বিছানায় এলিয়ে দেওয়া যায় শরীর। যার পরশে মন ভাল হয়ে যায়। পরিজনের সঙ্গে ভাগ করে নেওয়া যায় সমস্ত কিছু। সেই বাড়িকেই যেন আরও কাছের করে দিয়েছে শহরের প্রথম সারির রিয়েল এস্টেট সংস্থা ডিটিসি প্রোজেক্টস। ফিরিয়ে দিচ্ছে পুরনো সেই ভালবাসা।

এক নজরে ডিটিসি স্বজন

পাড়ার চায়ের দোকান থেকে সিসিডি, বইপাড়া থেকে ক্রসওয়ার্ড, পাড়ার ঠেক থেকে ডিস্কো ঠেক, গল্পের বই থেকে ফেসবুক, সিনেমা হল থেকে ওটিটি, বেলা বোস থেকে বেলা চাও, পাড়ার আড্ডা থেকে হোয়াটসঅ্যাপে আড্ডা — সময়ের সঙ্গে সঙ্গে বদলে গিয়েছে অনেক কিছুই। তবে আজও বদলায়নি পুজো মণ্ডপের আড্ডা, বাঙাল-ঘটির তর্ক, রসগোল্লার স্বাদ কিংবা রবীন্দ্রনাথের গান। পাশের বাড়ির সেই আপনভোলা মেজাজকে এক অন্য সুরে বেঁধেছে ডিটিসি স্বজন। প্রযুক্তির ভিড়ে হারিয়ে যাওয়া সেই প্রতিবেশীর গল্পের স্বাদ কিংবা সন্ধ্যেবেলা রকে বসে পাড়়ার আড্ডা — এই সব কিছু যেন নতুন মোড়কে ফিরিয়ে দিচ্ছে ডিটিসি স্বজন। যেখানে উত্তর কলকাতার বনেদি স্বাদ ও গলির গল্প মিশে যাবে দক্ষিণের ঝাঁ-চকচকে ইমারত ও আধুনিকতার সঙ্গে।

প্রায় ২০ একরেরও বেশি জায়গা জুড়ে তৈরি এই প্রোজেক্ট সবুজে ঘেরা। সকালে পাশের বাড়ির ঠাম্মার ফুল তুলতে যাওয়া হোক কিংবা সন্ধ্যেবেলা গল্পদাদুর কাছে গল্প শোনা — সবটাই এ বার কাটবে বাড়ির পাশের বাগানে বসে। সঙ্গে থাকছে বিশ্বমানের জীবনযাপন এবং বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা। ৯০,০০০ স্কোয়ার ফুটেরও বেশি জায়গা জুড়ে রয়েছে পোডিয়াম। যেখানে থাকছে ওয়াটারফল এরিয়া, আউটডোর অডিটোরিয়াম,ব্যাঙ্কোয়েট হল, পশু-পাখিদের খেলার জায়গা, মন্দির। রয়েছে ২ বিঘারও বেশি জায়গা জুড়ে বড় পুকুর। ছুটির দিনে সেই পুকুর পাড়ে বসে ছিপ দিয়ে মাছ ধরতে পারবেন এখানকার বাসিন্দারা। জমবে আড্ডাও।

বর্তমান জীবনযাপন ও ব্যস্ততার কথা মাথায় রেখেই তৈরি করা হয়েছে এই প্রোজেক্টের নকশা। গোটা প্রোজেক্টের ৭০ শতাংশই খোলামেলা। ৪০,০০০ স্কোয়ার ফুটেরও বেশি জায়গা জুড়ে রয়েছে ক্লাব হাউজ।ভবিষ্যতের প্রয়োজনীয়তার কথা মাথায় রেখে এবং আধুনিক চিন্তাভাবনার উপরে ভিত্তি করেই গোটা প্রোজেক্টটি তৈরি করা হচ্ছে। সেই সঙ্গে জুড়ে গিয়েছে একরাশ নস্টালজিয়া। থাকছে, ৮০ সিটের মিনিপ্লেক্স, ইনফিনিটি সুইমিং পুল, গেমস রুম, বাচ্চাদের খেলার জায়গা, ব্যাঙ্কোয়েট হল সহ আরও অনেক সুযোগ-সুবিধা।

প্রতিটি ফ্ল্যাটের তিন দিক খোলা। এবং সব থেকে বড় বৈশিষ্ট্য হল কোনও ফ্ল্যাটে কোনও রকম জায়গা নষ্ট করা হয়নি। প্রতিটি টাওয়ারে থাকছে ৩টি লিফ্ট। এই বৈশিষ্ট্যগুলিই অন্য প্রোজেক্টের তুলনায় ডিটিসি স্বজনকে আলাদা করে দিয়েছে।

কোথায় তৈরি হচ্ছে ডিটিসি স্বজন?

শহরের যানজট থেকে কিছুটা দূরে — জোকা মেট্রো স্টেশন থেকে মাত্র তিন মিনিট দূরে অবস্থিত এই প্রোজেক্ট। বেহালা ক্রসিং থেকে মাত্র ১৫ মিনিট।

দাম কত?

মোট ১১টি টাওয়ার থাকছে ডিটিসি স্বজনে। থাকছে ২, ৩, ৪ বেডরুমের ফ্ল্যাট। দাম শুরু হচ্ছে মাত্র ৪২লক্ষ টাকা থেকে। এই সময়ে দাঁড়িয়ে জোকা এলাকায় এমন নজরকাড়া ফ্ল্যাট পাওয়া এক প্রকার দুষ্করই বটে!

আধুনিক বিশ্বে প্রতিটি মানুষ সুখী এবং সুস্থ জীবনযাপন অর্জনের লক্ষ্যে ছুটে চলেছে অনবরত। অথচ দিনের শেষে খুঁজে বেড়াচ্ছে পুরনো দিনে ফিরে যাওয়ার স্বাদ। ডিটিসি স্বজন আপনার সেই স্বপ্নকে মুঠোবন্দি করার সুযোগ দিচ্ছে।

বিশদে জানতে ক্লিক করুন পাশের লিঙ্কে — dtcsojon.com/

অথবা ফোন করুন পাশের নম্বরে — ৯৮৩০৫৮৫৮৫৬

আমাদের আরও একটি প্রোজেক্ট ডিটিসি ক্যাপিটাল সিটি, রাজারহাট, বিশদে জানুন- www.dtccapitalcity.com

এই প্রতিবেদনটিডিটিসি’ -এর সঙ্গে আনন্দবাজার ব্র্যান্ড স্টুডিয়ো দ্বারা যৌথ উদ্যোগে প্রকাশিত

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন