Asian Paints Royale Glitz

‘ট্রিবিউট টু বেঙ্গল’ —এই পুজোয় বাংলার সংস্কৃতি, কারুশিল্প এবং ঐতিহ্যকে শ্রদ্ধা জানাচ্ছে এশিয়ান পেইন্টস

কলকাতার সমৃদ্ধ সংস্কৃতিকে সম্মান জানিয়ে, এশিয়ান পেইন্টস শহরের ঐতিহ্যবাহী ট্রামকে নতুন করে সাজিয়ে তুলেছে। সেই সঙ্গে পশ্চিমবঙ্গের নিজস্বতাকে প্রতিফলিত করতে নিয়ে এসেছে রয়্যাল গ্লিটজ়্-এর ফেস্টিভ প্যাক

এবিপি ডিজিটাল ব্র্যান্ড স্টুডিয়ো

শেষ আপডেট: ০৭ অক্টোবর ২০২৩ ১৯:৪৬
Share:

এশিয়ান পেইন্টস রয়্যাল গ্লিটজ়্

প্রায় চার দশকেরও বেশি সময় ধরে বাংলা ও বাঙালির সব থেকে বড় উৎসব — দুর্গোৎসবের সঙ্গে ভীষণভাবে জড়িয়ে রয়েছে এশিয়ান পেইন্টস। তার সহযোগিতা শহর কলকাতার পুজোকে নিয়ে গিয়েছে এক অন্য স্তরে। বাঙালির ঢাকে কাঠি পড়লেই পাড়ার মোড়ে, চায়ের দোকানের আড্ডা বার বার যে কথাটি উঠে আসে,তা হল—‘এশিয়ান পেইন্টস শারদ সম্মানের ছোঁয়াতেই যেন পূর্ণতা পায় ষোলো আনা বাঙালির শ্রেষ্ঠ উৎসবের ছবি’। এই ব্র্যান্ডের পরতে পরতে যেন লেগে রয়েছে বাংলার সমৃদ্ধ সংস্কৃতির ছোঁয়া। সেই কারণেই বছর বছর পুজোর ধরন বদলালেও, একই ভাবে নিজের জায়গা ধরে রেখেছে এই সংস্থা।

উৎসবের মরশুম এগিয়ে আসার সঙ্গে সঙ্গে ফের স্বমহিমায় ফিরে এসেছে এশিয়ান পেইন্টস। কলকাতা তথা বাংলার জনগণের প্রতি বাড়িয়ে দিয়েছে আন্তরিকতার হাত। যার সঙ্গে লেগে রয়েছে সৃজনশীলতা ও সংস্কৃতির নানন গল্প।

এশিয়ান পেইন্টস শারদ সম্মান

সময় বদলেছে। বদলেছে দৃষ্টিভঙ্গি, পুজোর ধরন, পুজোর মেজাজ। অথচ পুজোয় যে বিষয়টি একইরকম রয়েছে, তা হল ‘পুজোর উন্মাদনা’। ১৯৮৫ সাল থেকে কলকাতার দুর্গাপুজোর সবথেকে মর্যাদাপূর্ণ পুরস্কার হিসাবে নিজেদের প্রতিষ্ঠিত করেছে এশিয়ান পেইন্টস শারদ সম্মান। ঐতিহ্যের স্বরূপ সেই শিরোপা ধরেও রেখেছে। বছরের পর বছর ধরে এই সম্মান কলকাতার পুজো মণ্ডপগুলির সৃজনশীলতা এবং নান্দনিক শ্রেষ্ঠত্বকে সযত্নে লালন করে চলেছে। শরৎ এলেই শুরু হয় মণ্ডপ তৈরির কাজ। সাধারণ বাঁশের কাঠামো থেকে শুরু করার পরে একটি মণ্ডপ ধীরে ধীরে রূপান্তরিত হয় সৃজনশীলতার প্রাণকেন্দ্রে। ধরা পড়ে শিল্প এবং সংস্কৃতিও গল্প। সেই সৃজনশীলতাকে কুর্ণিশ জানায় এশিয়ান পেইন্টস শারদ সম্মান।

পাশাপাশি, এমন বহু মানুষ রয়েছেন, যাঁরা দুর্গাপুজোকে নিজেদের ছোঁয়ায় অবিস্মরণীয় করে তোলেন। অথচ সাধারণ মানুষ জানতেও পারে না তাঁদের পরিচয়। অথচ পর্দার অন্তরালে থাকা সেই সমস্ত কারিগর, শিল্পী, ভাস্কর এবং পুজো উদ্যোক্তাদের কারণেই এশিয়ান পেইন্টস শারদ সম্মান আজ মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে রয়েছে। এমন ব্যতিক্রমী ব্যক্তিত্বদের সম্মানার্থে এবং যাত্রার অংশীদার হওয়ার বিষয়টিকে কুর্ণিশ জানাতে একটি ছোট চলচ্চিত্র তৈরি করেছে এশিয়ান পেইন্টস —

এশিয়ান পেইন্টস শারদ সম্মান ২০২৩

শারদ সম্মানের সেই ঐতিহ্যকে সাক্ষী রেখেই এশিয়ান পেইন্টস এই বছর আরও দু’টি সৃজনশীল উপস্থাপনা উপহার দিয়েছে বঙ্গবাসীকে। যা ছুঁয়ে গিয়েছে আমজনতার হৃদয়। এই দুটি কাজেই ধরা পড়েছে পশ্চিমবঙ্গের প্রাণবন্ত সংস্কৃতি এবং ঐতিহ্যের মিশেল।

এশিয়ান পেইন্টস রয়্যাল গ্লিটজ়্

দুর্গাপুজোর কথা মাথায় রেখেই এশিয়ান পেইন্টস তাদের লাক্সারি ইন্টেরিয়র পেইন্ট রয়্যাল গ্লিটজ়্-এর একটি বিশেষ ঐতিহ্য অনুপ্রাণিত ফেস্টিভ প্যাক চালু করেছে। যা আসলে পশ্চিমবঙ্গের সমৃদ্ধ সংস্কৃতির প্রতি শ্রদ্ধাজ্ঞাপন।

রয়্য়াল গ্লিটজ়্-এর লিমিটেড এডিশনের এই প্যাকটির মাধ্যমে, বাংলার অনন্য অভিজ্ঞতাগুলিকে সম্পূর্ণভাবে তুলে ধরা হয়েছে। প্যাকেজটিতে রয়েছে আকর্ষণীয় অগমেন্টেড রিয়েলিটির (AR) ছোঁয়া। যা ক্রেতাদের পশ্চিমবঙ্গের সংস্কৃতির আরও গভীরে নিয়ে যাবে। প্যাকটিকে স্ক্যান করে গ্রাহকরা রাজ্যের ইতিহাসের একটি ভার্চুয়াল সফর করতে পারবেন। উপভোগ করতে পারবেন রাজ্যের সঙ্গে জুড়ে থাকা শিল্প, সঙ্গীত, খাবার, নৃত্য, এবং স্থাপত্যের অসাধারণ বিভিন্ন কাজ। প্যাকটির কারুকাজে রয়েছে রয়্যাল বেঙ্গল টাইগার, হাওড়া ব্রিজ, বাঙালির প্রিয় ইলিশ, ছৌ নাচ, আলপনা-সহ আরও অনেক কিছু। এমন সুদৃশ্য প্যাকেজিং শুধু পেইন্টের ক্যানের চেয়েও অনেক বেশি কিছু। এ যেন রাজ্যের অলিন্দে প্রবেশের উন্মুক্ত দ্বার।

এশিয়ান পেইন্টস রয়্যাল গ্লিটজ়্

ট্রাম যেন জীবন্ত ক্যানভাস

কলকাতা ও ট্রামের গল্প যেন চিররঙিন। তিলোত্তমার সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িয়ে রয়েছে ট্রাম। যার গায়ে লেগে রয়েছে নস্টালজিয়া। রয়েছে ১৫০ বছরের ইতিহাস। সেই ১৮৭৩ সাল থেকে শহর কলকাতার অন্যতম প্রধান আকর্ষণের প্রতীক ট্রাম। অথচ সময়ের সঙ্গে সঙ্গে সেই ট্রাম যেন হারিয়ে গিয়েছে কোথায়। এই বছরের পুজোয় সেই নস্টালজিয়াই ফিরিয়ে আনছে এশিয়ান পেইন্টস। টালিগঞ্জ থেকে বালিগঞ্জগামী ট্রামের দুটি বগিকে জীবন্ত ক্যানভাসে সাজিয়ে তুলেছে এশিয়ান পেইন্টস। ওলা, উবেরের যুগে এ বার শহরবাসী ট্রামে চেপেই পুজো পরিক্রমা করতে পারবেন। বলা বাহুল্য, এই পথেই কলকাতার অন্যতম সেরা পুজোমণ্ডপগুলি রয়েছে। ফলে দক্ষিণের বহু ঠাকুরই এই ট্রামে চেপে দেখা যাবে।

ট্রামটিকে সাজানো হয়েছে নতুন রূপে। প্রথম বগির দেওয়ালে অংশে কুমোরটুলির পরিবেশ, দুর্গামূর্তি বানানো, ধুনুচি নাচের ছবি হাতে আঁকা হয়েছে। ট্রামের দ্বিতীয় বগির দেওয়ালে রঙের আকিবুঁকিতে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে কলকাতার নানা ঐতিহ্য এবং সংস্কৃতির চিত্র। ট্রামের প্রতিটি বগিতে আলপনা দেওয়া রয়েছে।

ট্রামের গায়ে ফুটে ওঠা এই ছবিগুলি এঁকেছেন কুমোরটুলির শিল্পীরা। শুধু তাই নয়, প্রতিটি অঙ্কনে ফুটে উঠেছে ছোট ছোট গল্প। আঁকার মধ্য দিয়ে পুরুষ ঢাকিদের পাশাপাশি যে মহিলা ঢাকিরাও এখন কোন অংশে এই শিল্পে কম নন, সেই গল্পও তুলে ধরা হয়েছে। অন্যদিকে দৃষ্টিহীন শিল্পীদের সংগ্রামের ছবিও জায়গা করে নিয়েছে এই ক্যানভাসে।

ট্রামের বগিগুলিও যথেষ্ট বিলাসবহুল। ট্রামের ভিতরে বেতের আসবাবপত্র থাকছে। সেই সঙ্গে থাকছে চোখধাঁধানো আলোকসজ্জাও।

ট্রামের বগির উপরে করা এই কারুকাজ ‘এশিয়ান পেইন্টস পিপল অফ পুজো’র বর্তমান মরসুমের গল্পগুলিকেও তুলে ধরেছে। ‘পিপল অফ পুজো’ হল একটি তথ্যচিত্র সিরিজ় যেখানে এমন মানুষের গল্প তুলে ধরা হয়, যাঁরা দুর্গাপুজোর নেপথ্য নায়ক। বিগত কয়েক বছর ধরে এই সিরিজ়টি সমাজমাধ্যমে বিশেষ জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে।

পুজো নিয়ে তৈরি করা এশিয়ান পেইন্টস-এর এই ‘পিপল অফ পুজো’ সেই বিশেষ সঙ্কলনের সাক্ষী থাকা যাবে ট্রামে বসে। থাকবে একটি কুইক রেসপন্স কোডও৷ যেটিকে স্মার্ট ফোনে স্ক্যান করলেই ডাউনলোড করে নেওয়া যাবে গল্পগুলি। ফলে গ্রাহকরা ট্রামে চড়ে দুর্গা পুজো উপভোগ করার পাশাপাশি উৎসবের নেপথ্যে থাকা মানুষজনের গল্পগুলিও জানতে পারবেন।

এ তো গেল প্রথম বগির কথা। দ্বিতীয় বগিতে রয়্যাল গ্লিটজ়্-এর বিলাসবহুল আবেদনকে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে। অভ্যন্তরীণ অংশগুলি রয়্যাল গ্লিটজ়্-এর আল্ট্রা-শীন ফিনিশকে প্রতিফলিত করে৷ বাইরের অংশে আঁকার মাধ্যমে পশ্চিমবঙ্গের সংস্কৃতি এবং ল্যান্ডমার্কগুলি তুলে ধরা হয়েছে। এখানে অগমেন্টেড রিয়েলিটির উপাদানও রয়েছে৷ বলা যায়, এই বগিটি রয়্যাল গ্লিটজ-এর আর্টওয়ার্ক প্যাকেজিংয়ের অনুরূপেই তৈরি।

এই প্রসঙ্গে, এশিয়ান পেইন্টস লিমিটেডের সিইও এবং ম্যানেজিং ডিরেক্টর, অমিত সিঙ্গল জানান, "১৯৮৫ সাল থেকে, এশিয়ান পেইন্টস শারদ সম্মানের মাধ্যমে পশ্চিমবঙ্গের দুর্গাপুজোর একটি অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ হয়ে উঠেছে৷ এই প্রথার জন্য আমরা এই রাজ্যের জনগণের সঙ্গে মিলিত হয়েছি আর আনন্দ করতে সক্ষম হয়েছি এবং তাদের আন্তরিক অংশগ্রহণ আমাদের অনুপ্রাণিত করতে কখনই থামে না এই বছর, আমরা পশ্চিমবঙ্গের সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে সৃজনশীল উদ্যোগ নিয়ে আমাদের সেলিব্রেশনকে পরবর্তী স্তরে নিয়ে যাচ্ছি রয়্যাল গ্লিটজ়্-এর স্বতন্ত্র প্যাকেজিং পশ্চিমবঙ্গের সৌন্দর্যের নিরন্তর আকর্ষণের সঙ্গে প্রযুক্তির বিস্ময়কে একত্রিত করে আমরা পশ্চিমবঙ্গের স্থানীয় কিছু জিনিস থেকে অনুপ্রেরণা নিয়েছি, যেমন বেঙ্গল টাইগার, ট্রাম, হাওড়া ব্রিজ এবং বাউল এবং গ্লিটজ়ের জন্য আমাদের পুজো প্যাকেজিংয়ে এটি ব্যবহার করেছি। আমরা টালিগঞ্জ থেকে বালিগঞ্জে ট্রামকে নতুনভাবে সাজিয়েছি। এটিকে কলকাতার সবচেয়ে বড় উৎসব দুর্গাপুজোকে সঠিক সময়ে টক অফ দ্য টাউনে পরিণত করেছি। আমরা শিল্পকে সকলের জন্য পৌঁছে দেওয়ায় বিশ্বাসী এবং আমরা নিশ্চিত এই ট্রামের সৌন্দর্যায়ন উদ্যোগের মাধ্যমে এটি আরও বেশি অর্থবহ উপায়ে বাংলার উত্তরাধিকারকে ফিরিয়ে আনবে।”

এশিয়ান পেইন্টস লিমিটেডের সিইও এবং ম্যানেজিং ডিরেক্টর, অমিত সিঙ্গল

এশিয়ান পেইন্টস ট্রামের একদম অন্যধরণের রূপান্তরের জন্য ক্রিয়েটিভ পার্টনার হিসাবে সেন্ট প্লাস আর্ট ইন্ডিয়ার পক্ষ থেকে XXL কালেকটিভকে নিয়ে আসা হয়েছিল। এই সংস্থার প্রতিষ্ঠাতা অর্জুন বাহল বলেন, “আমরা যখন এই ট্রামে করে কলকাতার রাস্তায় পা রাখি, তখন আমরা এমন একটি যাত্রার আভাস পাই যা শহরের সমৃদ্ধ সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের প্রতি শ্রদ্ধাজ্ঞাপন করে XXL কালেক্টিভের নেতৃত্বে এই প্রকল্পটি এশিয়ান পেইন্টস শারদ সম্মানের ৪০ বছরের যাত্রা এবং তাদের একদম নতুন ক্রিয়েশন, রয়্যাল গ্লিটজ়্-এর সূচনাকে স্মরণীয় করে রাখার জন্য ভালবাসা দিয়ে তৈরি করা এশিয়ান পেইন্টসের সঙ্গে আমাদের সহযোগিতা শিল্পকে আরও সহজলভ্য এবং গভীর করার জন্য আমাদের দৃষ্টিভঙ্গি ভাগ করে নেওয়ার ওপর জোর দেয়৷ এটি আমাদের জন্যও একটি মাইলস্টোন ছিল, একটি সাধারণ ট্রাম যাত্রাকে একটি সাংস্কৃতিক অভিজ্ঞতায় রূপান্তরিত করে, আমাদের শহরের পাবলিক স্পেসগুলির সম্ভাবনাগুলিকে পুনর্বিবেচনা করতে সাহায্য করেছে৷ আমরা আশা করি কলকাতা একটি ক্যানভাস হয়ে উঠবে যেখানে শিল্প ও সংস্কৃতি বিকাশ লাভ করবে, এই অভিজ্ঞতাকে প্রতিটি বাসিন্দার কাছাকাছি নিয়ে আসবে কারণ আমরা অতীতকে শ্রদ্ধা জানাই এবং ভবিষ্যৎকে আলিঙ্গন করি।”

অভিনেতা আবির চট্টোপাধ্যায়, ট্রিবিউট টু ওয়েস্ট বেঙ্গল উদ্যোগের সূচনা অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখতে গিয়ে বলেন, "পশ্চিমবঙ্গ এবং এর প্রাণবন্ত সংস্কৃতির প্রতি সত্যিকারের শ্রদ্ধা জানানোর জন্য আমি এশিয়ান পেইন্টসকে সাধুবাদ জানাতে চাই এশিয়ান পেইন্টস শারদ সম্মানকে প্রায়ই ‘পুজোর অস্কার’ নামে ডাকা হয়। এই সম্মান আমার হৃদয়ে একটি বিশেষ স্থান দখল করে আছে ২০১৫ এবং ২০১৮ সালে বিচারকের ভূমিকায় থাকার পরে, আমি ব্যক্তিগতভাবে দেখেছি যে এশিয়ান পেইন্টস শারদ সম্মান দুর্গা পুজোতে একটা আলাদা ম্যাজিক নিয়ে আসে তাদের অক্লান্ত পরিশ্রম এই ইভেন্টটিকে অন্য স্তরে নিয়ে গিয়েছে। এটিকে আরও অসাধারণ করে তুলেছে এই বছর, তারা কলকাতার আইকনিক ট্রামের একটি মেকওভারের মাধ্যমে এই উদ্যোগকে পরবর্তী স্তরে নিয়ে গিয়েছে। পশ্চিমবঙ্গের সংস্কৃতি এবং জনগণকে সম্মান করার একটি সত্যিই দুর্দান্ত উপায়"

অন্য দিকে অভিনেত্রী সোহিনী সরকার, এই অনুষ্ঠানে তার চিন্তাভাবনা প্রকাশ করে বলেন, “আমি এশিয়ান পেইন্টসকে তার 'ট্রিবিউট টু বেঙ্গল' উদ্যোগের জন্য আন্তরিকভাবে কৃতজ্ঞতা জানাতে চাই রয়্যাল গ্লিটজ়্-এর ফেস্টিভ প্যাক এবং অগমেন্টেড রিয়েলিটিকে এক করার জন্য ইউনিক প্যাকেজিং ডিজ়াইনের পিছনের যে ধারণাটি রয়েছে আমার সেটা খুব ভাল লেগেছে এটি পশ্চিমবঙ্গের প্রাণবন্ত সংস্কৃতি এবং মানুষকে জুড়ে রয়েছে এবং এই সুন্দর রাজ্যের ব্যাপারে জানার জন্য এতো একটি দারুন উপায়

এই প্রতিবেদনটি ‘এশিয়ান পেইন্টস’-এর সঙ্গে আনন্দবাজার ব্র্যান্ড স্টুডিয়ো দ্বারা যৌথ উদ্যোগে প্রকাশিত।

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন