স্ট্রাইকার লাইটার: স্ট্রাইকার লাইটারে ফেরোসেরিয়াম জাতীয় একটি পদার্থ রয়ছে। এই পদার্থ স্পার্ক তৈরিতে ব্যবহার করা হয়।
বিবিকিউ বা টর্চ লাইটার: এই লাইটার ২০০০ সালে প্রথম বেরিয়েছিল। লাইটার গেমের জন্য এই লাইটার একেবারে নতুন। সহায়ক টর্চের কাজ চালানোর ক্ষেত্রে এই বারবিকিউ লাইটার পরিচিত। কোনও কিছু গ্রিল করতেও সাহায্য করে এই লাইটার।
ব্লু-ফ্লেম লাইটার: ব্লু-ফ্লেম লাইটারে পাইজোইলেকট্রিসিটি জাতীয় পদার্থ রয়েছে। যার ফলে নীল শিখার আগুন বেরোয় লাইটার থেকে।
গ্রিন-ফ্লেম লাইটার: বেশির ভাগ লাইটারের মতো এই লাইটারেও বুটেন ব্যবহার করা হয়। তফাত একটাই। এ ক্ষেত্রে বুটেনের সঙ্গে তামার কয়েল জুড়ে দেওয়া হয়। যার ফলে, সবুজ রঙের শিখায় আগুন জ্বলে।
ওয়াটার প্রুফ লাইটার: স্বাভাবিক ভাবেই জল নিরোধক এই লাইটার। বৃষ্টির মধ্যে পকেটে ভিজলেও নষ্ট হয় না। স্কুবা ডাইভিং করতে গেলেও এই লাইটার সঙ্গে রাখা যায়।
ওয়ান্ডার লাইটার: অস্বাভাবিক আকারের দেখতে বলে এই অভিনব নাম। যে কোনও কথোপকথন শুরুর সময়ে এই লাইটার পরিস্থিতি প্রথমেই অনেকটা হালকা করে দেয়। অস্বাভাবিক আকারের জন্যই বিভিন্ন দেশে এই লাইটার অবৈধ।
জিপো লাইটার: খুবই নামকরা এই জিপো লাইটার। অনেকেরই পছন্দের তালিকায়। এর গ্যাস শেষ হয়ে গেলে পুনরায় গ্যাস ভরিয়ে ব্যবহার করা যায় জিপো লাইটার।
ক্যাপস্যুল লাইটার: পিনাট লাইটার নামেও পরিচিত ক্যাপস্যুল লাইটার। খুব ছোট এবং চাবির রিং যুক্ত এই লাইটার। ভ্রমণে যাওয়ার সময়ে এই লাইটার ব্যাগে নিয়েও যাওয়া যায়।
ডিজিট্যাল লাইটার: আধুনিক প্রযুক্তির এই লাইটার। নাম শুনেই বোঝা যায় এতে আগুন জ্বলে না। বোতাম টিপলেই ভিতর থেকে শিখা বেরিয়ে আসে।
ফ্লিন্ট লাইটার: বাজারে খুবই পরিচিত এই লাইটার। বেশির ভাগ দোকানেই কিনতে পাওয়া যায়। বুনসেন বার্নার এবং ওয়েল্ডিং টর্চে ফ্লিন্ট লাইটার ব্যবহার করা হয়।
লাইটার নিয়ে অনেকেরই অনেক রকমের আগ্রহ থাকে। পকেটে এ রকম আকর্ষণীয় লাইটার রাখতে চান? তা হলে দেরি না করে এখন থেকেই বাছাই সেরে নিন!