আমরা সবাই শান্তি পাওয়ার আশায় নতুন চিন্তাভাবনা শুরু করে দিয়েছি। বিশেষ করে শারদ উৎসবের ক’টা মাস। মানে শারদোৎসব থেকে দীপাবলি পর্যন্ত আমরা চাইব প্রাণ ভরে শ্বাস নিতে। ঘরবন্দি অবস্থায় আমরা সবাই নানা ভাবে নিজেদের আবিষ্কারের চেষ্টা করে গিয়েছি। বিশেষ ভাল লাগা খুঁজে নিয়েছি রান্নাঘরে।
এই সময় নানা রেসিপি নিয়ে এ দিক-ও দিক করতে করতে মনে হয়েছে, হাতের নাগালে যেটা রয়েছে সেটার মধ্যে যদি আরও কিছু যুক্ত হত, তাহলে খুব ভাল হত। এই মুহূর্তে আমার রান্নাঘরে যদি একটি আধুনিক মাইক্রোওয়েভ ওভেন থাকত, তাহলেও দারুণ ব্যাপার, মনে হয়েছে এমনই।
প্রথমেই ভেবে নিতে হবে কার কী রকম মাইক্রোওয়েভ ওভেন প্রয়োজন। পরিবারের সদস্য সংখ্যা অনুসারে, লিটারের পরিমাপে মাইক্রোওয়েভ ওভেন কিনতে হবে। যেমন, যাঁদের সদস্য সংখ্যা ৪, তাঁদের জন্য ২১ থেকে ৩০ লিটার ঠিক আছে। আর যাঁদের এর থেকে বেশি, তাঁরা নেবেন ৩২ লিটারের উপরের মাইক্রোওয়েভ ওভেন।
আরও পড়ুন: ইন্টারনেটের ফাইভ-জি খুলে দেবে নতুন দুনিয়া
কয়েকটি বিষয় মনে রাখা দরকার:
আরও পড়ুন: মোবাইলের স্ক্রিনে আঙুল ছোঁয়ান, যন্ত্র করবে ঘর ঝাড়পোঁছ
অনেক মাইক্রোওয়েভ ওভেনেই কোন রান্নার জন্য কত তাপমাত্রা লাগবে, তা প্রি-সেট করা থাকে।
দেখে নেওয়া যাক এই মুহূর্তের সেরা কয়েকটি মাইক্রোওয়েভ ওভেন:
আরও পড়ুন : কেতাদুরস্ত এই রিস্ট ব্যান্ডে ধরা পড়বে করোনার উপসর্গ
এবার বলা যাক সোলো মাইক্রোওয়েভ ওভেনের কথায়। এখানে বাজাজ, বিপিএল দেখতে পারেন।
সব শেষে আর একটি বিষয় জেনে রাখা ভাল, এখন মাইক্রোওয়েভ ওভেনে ইনভার্টার টেকনোলজি যোগ হয়েছে, ফলে বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী।
একটু নামী কোম্পানির সমস্ত মাইক্রোওয়েভ ওভেনেই কোন রান্নার জন্য কত তাপমাত্রা লাগবে, তা প্রি-সেট করা থাকে, ফলে বারে বারে উঠে গিয়ে যেমন দেখতে হয় না, তেমনই নিজে থেকে রান্না হয়ে গেলে বন্ধ হয়ে যায়। সব ক’টি মাইক্রোওয়েভ ওভেনেই খাদ্যের পুষ্টিগুণ যাতে ঠিক থাকে, সেটাও নির্দিষ্ট করা থাকে।