Merlin Er Sera Pujo 2023

পঞ্চম বর্ষে ‘মার্লিন-এর সেরা পুজো ২০২৩’, ১৮টি আবাসনকে নিয়ে পুজো পরিক্রমা মার্লিন গ্রুপের

পুজো পরিক্রমায় বিচারক আসনে ছিলেন অভিনেত্রী ঊষসী রায়, অপরাজিতা আঢ্য এবং দিতিপ্রিয়া রায়। মহাষষ্ঠী, মহাসপ্তমী এবং মহাষ্টমীতে আবাসন পরিদর্শন করেছেন সকলেই।

Advertisement

আনন্দ উৎসব ডেস্ক

শেষ আপডেট: ০৮ নভেম্বর ২০২৩ ১১:৩৭
Share:

আবাসন পরিদর্শনে অভিনেত্রী দিতিপ্রিয়া রায়

কলকাতা, ২৩ অক্টোবর, ২০২৩: প্রতি বছরই সুন্দর একটি পুজো পরিক্রমার আয়োজন করে থাকে মার্লিন গ্ৰুপ। এ বারও তার অন্যথা হয়নি। এ বছর পঞ্চম বর্ষে পদার্পণ করেছে এই পরিক্রমা। বিগত বছরগুলির মতো অত্যন্ত মনোমুগ্ধকর ছিল এই উদ্যোগ। এ বছরের পুজো পরিক্রমায় বিচারক হিসাবে ছিলেন অভিনেত্রী ঊষসী রায়, অপরাজিতা আঢ্য এবং দিতিপ্রিয়া রায়। প্রত্যেকেই মহাষষ্ঠী থেকে মহাষ্টমী পর্যন্ত বিভিন্ন আবাসনে পরিদর্শন যান। সেখানে ঢাকের আওয়াজের সঙ্গে ধুনুচির গন্ধ, সাবেক শাড়ি-গয়না-সিঁদুরে বঙ্গনারীর চিরাচরিত পুজোর সাজ-- সব মিলিয়ে আবাসনের মানুষদের অগাধ ভালবাসা এবং আতিথেয়তা ‘মার্লিন সেরা পুজো ২০২৩’ -এর এই অভিজ্ঞতাকে স্মরণীয় করে তুলেছে।

Advertisement

আবাসন পরিদর্শনে অভিনেত্রী ঊষসী রায়

ইউনেস্কো স্বীকৃত বাংলার এই দুর্গাপুজো সকল ধর্ম ও সংস্কৃতিকে এক সুতোয় গেঁথে দেয়। আগের বছরগুলির মতো এ বারেও আবাসনগুলিতে সেই একই রকম আনন্দ উচ্ছ্বাসের সাক্ষী হতে পেরেছে মার্লিন গ্রুপ। বাঙালিদের সবচেয়ে বড় উৎসব উদযাপন করতে এবং পাশাপাশি কলকাতা এবং বাকি বাংলা জুড়ে আবাসনের বাসিন্দাদের উৎসাহিত করতে পাঁচ বছর আগে মার্লিনের সেরা পুজোর সূচনা হয়েছিল। প্রধান উদ্দেশ্য ছিল অন্য রকম ভাবে আবাসনের দুর্গাপুজোকে উপস্থাপন করা।

আবাসন পরিদর্শনে অভিনেত্রী অপরাজিতা আঢ্য

মার্লিন গ্রুপের ম্যানেজিং ডিরেক্টর সাকেত মোহতা বলেন, “মার্লিন-এর সেরা পুজো হল আবাসনের দুর্গাপুজোগুলিকে নিয়ে একটি সুন্দর স্মৃতি তৈরির বিশেষ উদ্যোগ। আবাসনের বাসিন্দাদের এবং তাঁদের আমরা বরাবরই গুরুত্ব এবং স্বীকৃতি দিয়ে এসেছি। এ বছরও মার্লিন গ্রুপ কলকাতা, হাওড়া এবং হুগলি জুড়ে মার্লিন-এর সেরা পুজোর আয়োজন করেছিল। এই উদ্যোগে মার্লিন আবাসনের বাসিন্দাদের মধ্যে উৎসাহ ছিল চোখে পড়ার মতো। সেই আনন্দের সাক্ষী হওয়াটাও এক অনন্য অভিজ্ঞতা। আগামী বছরগুলিতেও মার্লিন-এর সেরা পুজোর এই উদ্যোগ জারি রাখব আমরা।’’

Advertisement

এ বছর নির্বাচিত ১৮টি আবাসনের মধ্যে ছিল পিকনিক গার্ডেনে ‘মার্লিন আইল্যান্ড’, নিউ টাউনের ‘মার্লিন অ্যাসপায়ার’, মহিষবাথানের ‘মার্লিন ফিফথ অ্যাভিনিউ’, সেক্টর ফাইভ, সল্টলেক, কোন্নগর, উত্তরপাড়ার ‘মার্লিন উত্তরা’, ‘কোন্নগরে ‘মার্লিন গঙ্গোত্রী’, ‘মার্লিন টুইনস’ - রাজা রামমোহন রায় রোড, সুকান্ত পল্লি, ‘মার্লিন ক্রেস্ট, ডায়মন্ড হারবার রোডে ‘মার্লিন বসুন্ধরা’, দক্ষিণ বেহালা রোড, ‘মার্লিন গ্রুভ’ -সারদা পল্লি, ‘মার্লিন লরেল গার্ডেন’ - দত্ত পাড়া, পূর্ব বড়িশা, বেহালা ফ্লাইং ক্লাব রোড, পর্ণশ্রীর কাছে ‘মার্লিন স্যাফায়ার’, ‘মার্লিন এমারাল্ড’ - হো চি মিন সরণি, শিবরামপুর, ‘মার্লিন দ্য ওয়ান’- রাজা রামমোহন রায় রোড, প্রফুল্ল সেন কলোনি, নিউ আলিপুরে ‘মার্লিন জবাকুসুম’, সিআইটি রোডে ‘মার্লিন লেগ্যাসি’, এন্টালি, উল্টোডাঙায় ‘মার্লিন ওয়ার্ডেন লেকভিউ’, সোদপুরের ‘মার্লিন ম্যাক্সিমাস’ এবং হাওড়ার ‘মার্লিন ওয়াটারফ্রন্ট’।

এই প্রতিবেদনটি ‘আনন্দ উৎসব’ ফিচারের একটি অংশ।

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement