প্রতীকী ছবি
বটতলায় দুর্গাপূজার মহাঅষ্টমীর পুষ্পাঞ্জলি দিতে গিয়ে মুনমুনের সাথে প্রথম দেখা হয় কাঞ্চনের। তারপর থেকে ওরা দুজনে মাঝে মাঝে ওই বটতলায় দেখা করত। কত মান অভিমানের কথা হত। সব কিছুই সাক্ষী শুধু ওই গাছটাই। দুজন দুজনকে ভাল লাগার কথাও জানিয়েছিল। ঠিকঠাক প্রপোজ না হলেও কাঞ্চন খুব মিস করত মুনমুনকে।
কয়েক বছর বাদে মুনমুনের বাবা বিদেশে বদলি হয়ে গেলেন। মুনমুনরা বাড়ি বিক্রী করে চলে যায় বিদেশে। কাঞ্চন চল্লিশটা বছর অপেক্ষায় আছে। দিনের বেশিরভাগ ওই গাছতলাতেই কাটায়। সব কিছুর সাক্ষী শুধু ওই বট গাছটাই। পুজোর সুবর্ণ জয়ন্তীতে বড় প্যান্ডেল করতে গিয়ে গাছটা কেটে দেওয়া হল। কাঞ্চন সাক্ষীহারা হল বটে তবে অপেক্ষার কি নিষ্পত্তি হল?
এই প্রতিবেদনটি আনন্দ উৎসব ফিচারের একটি অংশ