Howrah Chandrabati Dakshin Palli Durga Puja Committee

ফিরে পেতে চান আশি-নব্বই দশকের ছেলেবেলা?

হাওড়ার চন্দ্রবাটী দক্ষিণ পল্লি সাধারণ দুর্গা উৎসব সমিতির মণ্ডপে গেলে এ বারে ৮০-৯০ দশকের ছেলেবেলার স্মৃতি উস্কে যেতে পারে! খোঁজ নিল আনন্দবাজার অনলাইন।

Advertisement

আনন্দ উৎসব ডেস্ক

শেষ আপডেট: ১২ অক্টোবর ২০২৩ ১৮:৩০
Share:

হাওড়ার চন্দ্রবাটী দক্ষিণ পল্লি সাধারণ দুর্গা উৎসব সমিতির দুর্গা মন্দির

এই বছরের হাওড়ার চন্দ্রবাটী দক্ষিণ পল্লি সাধারণ দুর্গা উৎসব সমিতি নিজেদের ৪০ বছর বর্ষে এসে উপস্থিত হয়েছে। এই বছরে ৮০-৯০ দশকের সময়কালের শৈশবের স্মৃতি নিজেদের থিমের মাধ্যমে তুলে ধরছে তাঁরা।

Advertisement

১৯৮৪ সাল থেকে এই ক্লাবে দুর্গা পুজো শুরু করা হয়। তাদের থিমের নাম রাখা হয়েছে ‘জীবন স্রোতে আগলে রাখা শৈশবের পুতুল কথা’। পুজো মণ্ডপ সাজানো হচ্ছে বিভিন্ন মুখোশ, হারিয়ে যাওয়া পুতুল দিয়ে। এ ছাড়াও থাকছে বাঁশ কাপড়ের কাজ। এখানে স্থায়ী মন্দির রয়েছে। প্রতিমা বরাবরই সাবেকি। এবারও তার অন্যথা হচ্ছে না। পুজোর সময় বিভিন্ন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান তারা করেন। মহালয়ার দিন বসে আঁকো প্রতিযোগিতার আয়োজন করেছে এই পুজো কমিটি। পঞ্চমীর দিন পুজোর উদ্বোধন করা হবে এই মণ্ডপের। এ ছাড়াও অন্যান্য দিন কুইজ প্রতিযোগিতা করা হয়, ধুনচি নাচের প্রতিযোগিতা করা হয়। দশমীর দিন প্রতিমা নিরঞ্জন করা হবে। পুজো কমিটির পক্ষ থেকে শোভন বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, ‘‘ আমাদের দুর্গা মন্দির রয়েছে সেখানেই পুজো হচ্ছে। ৪০ বছর ধরেই প্রতিমার ক্ষেত্রে ঐতিহ্যকেই প্রাধান্য দেওয়া হয়।এই বারও তাই হবে।’’

থিম শিল্পী: অশোককুমার হাজরা

Advertisement

প্রতিমা শিল্পী: মিন্টু পাল

যাবেন কী করে: নবান্ন থেকে আন্দুল রোড ধরে চুনাভাটি বাস স্টপ।সেখানেই এই পুজো।

এই প্রতিবেদনটি ‘আনন্দ উৎসব’ ফিচারের একটি অংশ।

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement