best time to eat breakfast

পুজোর পরেই জোরকদমে ডায়েট? ঠিক ক’টা নাগাদ ব্রেকফাস্ট করলে শরীর সুস্থ থাকে জানেন কি?

দিনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ মিল হল প্রাতঃরাশ অর্থাৎ ব্রেকফাস্ট। সেটি বাদ দিয়ে দিলে বা সময় মতো না খেলে শরীরে সারা দিনের শক্তি সঞ্চয় হয় না। বিশেষজ্ঞরা বলেন, শরীর যদি হয় ইঞ্জিন, ব্রেকফাস্ট হল তার জ্বালানি।

Advertisement
আনন্দ উৎসব ডেস্ক
কলকাতা শেষ আপডেট: ১২ অক্টোবর ২০২৪ ১৪:৪৫
Share:
০১ ০৭

পুজোর চার দিন শুধু খাওয়াদাওয়া আর আড্ডা। নিয়মকানুন, ডায়েট চুলোয় যায়! কিন্তু সকলেই মনে মনে প্রতিজ্ঞা করে রাখেন, পুজো মিটলেই আবার মেদ ঝরাতে হবে। ফের নিয়মে ফিরতে হবে। পুজো তো প্রায় শেষের দিকে। তা হলে বরং আগেভাগে ওজন কমানোর এই নিয়মটি জেনে রাখুন।

০২ ০৭

দিনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ মিল হল প্রাতঃরাশ অর্থাৎ ব্রেকফাস্ট। সেটি বাদ দিয়ে দিলে বা সময় মতো না খেলে শরীরে সারা দিনের শক্তি সঞ্চয় হয় না। বিশেষজ্ঞরা বলেন, শরীর যদি হয় ইঞ্জিন, ব্রেকফাস্ট হল তার জ্বালানি।

Advertisement
০৩ ০৭

পুষ্টিবিদ করিশ্মা চাওলার মতে, ঘুম থেকে ওঠার এক ঘণ্টার মধ্যে সকালের খাবার খেতে হবে। তা বিপাক ক্রিয়াকে সচল রাখতে সাহায্য করে এবং দিনের শেষে পেশি ক্ষয় ও অতিরিক্ত খেয়ে ফেলা আটকায়। যার ফলে ওজন ঝরানো সহজ হয়।

০৪ ০৭

ঘুম থেকে ওঠার প্রথম ঘণ্টার মধ্যে প্রাতঃরাশ না করলে, সারা দিন পরে ক্লান্তি ঘিরে ধরতে পারে শরীরকে। যা দিনের স্বাভাবিক কার্যকারিতায় ব্যাঘাত ঘটাতে পারে।

০৫ ০৭

সকালে উঠে খিদে পায় না? তা হলে বুঝতে হবে, আপনার যকৃৎ এবং অন্ত্রের দেখভাল প্রয়োজন। ডাক্তারের সঙ্গে কথা বলা দরকার। সকালে ক্ষুধার্ত বোধ করাটাই কিন্তু মানুষের সহজাত প্রকৃতি।

০৬ ০৭

করিশ্মার কথায়, ‘‘নির্দিষ্ট ডায়েট, যেমন ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিংয়ের ক্ষেত্রে সকালে খাবার খেতে নেই। কিন্তু সেটা বিশেষ ভাবে চিকিৎসকের সঙ্গে কথা বলে তৈরি করা ডায়েটের নিয়ম।’’

০৭ ০৭

তাঁর পরামর্শ, সারা দিনে বিপাক ক্রিয়া সচল রাখতে প্রতি ২-৪ ঘণ্টায় খাবার খেতে হবে। তাতেই রক্তে শর্করার মাত্রা স্থিতিশীল অবস্থায় থাকে। এই প্রতিবেদনটি ‘আনন্দ উৎসব’ ফিচারের একটি অংশ।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)
Follow us on:
আরও গ্যালারি
Advertisement