Kali Puja 2020

উৎসবের আবহে বাড়ি-ঘর সাজছে বিদ্যুতের বাতিতে? নিরাপদে থাকতে কী কী মানতেই হবে

বাইরে থেকে কিনে আনা চিনা টুনি কিংবা নকশাদার বৈদ্যুতিন বাতিই বড় বিপদের কারণ হতে পারে।

Advertisement

নিজস্ব প্রতিবেদন

কলকাতা শেষ আপডেট: ২৮ অক্টোবর ২০২০ ১৮:৪৮
Share:

প্রদীপের আলোর বদলে এখন অনেকেই মজেছেন বৈদ্যুতিন আলোয়। নানা রকম টুনি বাল্‌ব, রকমারি নকশার ইলেকট্রিক লাইট থুরি বিদ্যুৎবাতিতে সেজে উঠছে ঘরবাড়ি। চিনা টুনিও কিন্তু বিক্রি হচ্ছে না এমন নয়। চিনা বাতি যতই অবৈধ বলা হোক, তা দিয়ে সেজে উঠছে বাড়ি। খুদেরাও সামিল হচ্ছে আলোর মালা সাজাতে। কিন্তু বাইরে থেকে কিনে আনা এই চিনা টুনি কিংবা নকশাদার বৈদ্যুতিন বাতিই বড় বিপদের কারণ হতে পারে।

Advertisement

সদ্য দুর্গাপুজো শেষ হল। সামনেই লক্ষ্মীপুজো। উৎসবের মরসুমের শুরু থেকেই আলো দিয়ে আবাসন কিংবা বাড়ি সেজে উঠেছে পাড়ায় পাড়ায়। এ বার যেহেতু বেশির ভাগ সময়টাই বাড়িতে কেটেছে বা কাটবে, তাই বাড়ি সাজানোর দিকে ঝোঁক আরও খানিকটা বেড়েছে। বাড়ি থেকে বেরতে পারছেন না বলে অনেকে অনলাইন অর্ডারও দিয়ে ফেলছেন। কিন্তু ভেবে দেখেছেন কি এক বারও পরীক্ষা না করিয়ে এ জাতীয় আলো দিয়ে বাড়ি সাজিয়ে ফেলা আপনার এবং আপনার পরিবারের জন্য কতটা বিপজ্জনক হতে পারে!

চলতি বছরে শঙ্খ প্রদীপ, উট বা হাতির পিঠে নকশা করা প্রদীপ, প্লেটের উপর নকশা করা প্রদীপ বিক্রি হচ্ছে। মুক্তো বসানো বা চিকনের কাজ করা ভাসমান মোমদানিও বিকোচ্ছে অনলাইনে। জানবাজার কিংবা চাঁদনি মার্কেটে অল্প হলেও বিকোচ্ছে ছোট-বড় বিভিন্ন আকার, রং এবং নানা রকম নকশা করা কম ধোঁয়ার মোমবাতিও। রয়েছে চিনা ডিজাইনার সুগন্ধী মোমবাতিও। ইলেকট্রিক নানা বাতিও বিকোচ্ছে। দাম যত অল্প, চাহিদা তত বেশি। তাই এ জাতীয় আলোর ক্ষেত্রে ঝুঁকি রয়েই যাচ্ছে।

Advertisement

আরও পড়ুন: করোনা থেকে সেরে উঠেছেন? পুজোর সময় কী কী খেয়াল রাখবেন?

প্রতিটি ক্ষেত্রে দক্ষ ইলেকট্রিশিয়ান দিয়ে পরীক্ষা করিয়ে তবেই তা ব্যবহার করতে হবে

কী কী মাথায় রাখতে হবে

সারা ক্ষণ বিদ্যুতের আলো জ্বালানো মানে খরচও বাড়বে

আরও পড়ুন: অতিরিক্ত স্যানিটাইজার-সাবানে ত্বকের ক্ষতি, কী কী মানতে বলছেন চিকিৎসকরা

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement