যুগে যুগে ফ্যাশন ক্ষেত্রে বিভিন্ন পট পরিবর্তন ঘটলেও শাড়ির চাহিদা আজও গগনচুম্বী। ‘শাটী’ শব্দের পরিধেয় অর্থ বস্ত্র। আর সেখান থেকেই শাড়ি শব্দটির উৎপত্তি। ভারতবর্ষে বিভিন্ন ধরনের শাড়ি পাওয়া যায়। আর এই সুবিশাল শাড়ি সম্ভারের মধ্যে মধ্যপ্রদেশের শাড়ি নিঃসন্দেহে এক অনন্য আভিজাত্যের প্রতীক।
১৯৮৬ থেকে বাঙালিকে নান্দনিক ভাবে সাজাতে কলকাতার দক্ষিণাপন থেকে যাত্রা শুরু হয় মধ্যপ্রদেশ সরকার কর্তৃক পরিচালিত মৃগনয়নী এম্পোরিয়ামের। মৃগনয়নীর একমাত্র লক্ষ্য হল মধ্যপ্রদেশের বিভিন্ন স্থান থেকে তাঁতি ও কারিগরদের অপূর্ব শৈল্পিক দক্ষতায় সৃষ্টি করা নানাবিধ পরিধেয় বস্ত্র, হস্তশিল্প ও বিবিধ উপকরণের প্রদর্শন করা।
চান্দেরী শাড়ি:
মাহেশ্বরী শাড়ি:
কোষা শাড়ি:
বাগ প্রিন্ট:
এছাড়াও মৃগনয়নীতে অক্সিডাইজড সিলভার গয়না, এমপি সরকারের বিভিন্ন ট্রাইবাল ও মুক্তর গয়না সহ রকমারি কানের দুল, গলার হার এবং চুড়ি পাওয়া যায়।
ঘরসজ্জার জন্য গ্রাহকেরা এখানে পেয়ে যেতে পারেন, নানা ধরনের প্রিন্টেড এবং কাঁথা স্টিচের বেডকভার, কুশন কভার এবং পর্দার বিপুল সম্ভার। রয়েছে ডোকরা, টেরাকোটার নজরকাড়া কালেকশনও।
পুরুষ বন্ধুদেরও নিরাশ করেনি মধ্যপ্রদেশ সরকার পরিচালিত মৃগনয়নী। তাদের জন্য রয়েছে হ্যান্ডলুম শার্ট, কুর্তা, এবং পাঞ্জাবির সম্ভার যা এক অন্য মাত্রা দেবে এথনিক লুককে।
তা হলে আর দেরি কেন? আপনার শারদ সাজের একমাত্র গন্তব্য মৃগনয়নী দক্ষিণাপণ এবং অবন্তী উত্তরাপণ। আজই আসুন।