জি বাংলার পরিবারে বিজয়া সম্মিলন। নাচে-গানে মাতলেন চ্যানেলের বাঙালি পরিবারের সদস্যরা। এক দিকে ‘মিঠাই’, ‘তিতলি’, ‘অপু’, ‘পারমিতা’, ‘রাসমণি’। অন্য দিকে ‘ঋষিরাজ’, ‘অপূর্ব’, ‘সিদ্ধার্থ’, ‘দীপু’। ভরভরন্ত সংসারে হাসিমুখে উদ্যাপিত হল বিজয়া।
আগামী ২৪ অক্টোবর তিন ঘণ্টা ধরে ‘জি বাংলা’-র পর্দায় বিজয়ার বৈঠকি আড্ডা দেখানো হবে। নাচ, গান, খেলাধুলো— জমজমাটি এক রবিবাসরীয় আড্ডার জন্য মুখিয়ে দর্শকরা।
অনুষ্ঠানে সূত্রধারের দায়িত্ব পালন করেছেন দুই দুর্গা— ইশা সাহা এবং দিতিপ্রিয়া রায়। লাল এবং সবুজ পোশাকে ঝলমলে তাঁরা।
লাল এবং সবুজের আরও এক মেলবন্ধন নজরে এল। নববধূ রোশনি ভট্টাচার্যের সঙ্গে ‘সারদমণি’ সন্দীপ্তা সেন।
‘রানী রাসমণি’ ধারাবাহিকের দিয়া চক্রবর্তী, সঙ্গে লালে রাঙা হলেন ‘মোহর’-এর ছোটকা ওরফে সৌরভ চক্রবর্তী। তিন জনের সাজেই সাবেকিয়ানার স্পর্শ।
বেশ জমাটি আড্ডার মুহূর্তে ক্যামেরাবন্দি হয়েছেন ইন্দ্রাণী দত্ত, অঙ্কিতা ভট্টাচার্য, বিশ্বনাথ বসু এবং শ্রাবণী ভুঁইয়া। সকলের সাজেই লালের ছোঁয়া নজরকাড়া।
খোঁপায় ফুল গুঁজে সুবাস ছড়ালেন রাজশ্রী ভৌমিক, শ্রীপর্ণা রায়, তনুকা চট্টোপাধ্যায়। তাঁদের আলিঙ্গনে আনন্দ ঘোষ।
শ্রীপর্ণা-আনন্দ এ বার ‘কড়িখেলা’-র পারমিতা-অপূর্ব। তাঁদের প্রেমের ঝলক দেখল বিজয়ার রবিবারের সন্ধ্যা।
কেবল অভিনেতা-অভিনেত্রীরাই নন, ছিলেন সঙ্গীত জগতের তারকারাও। অনীক ধর, জোজোর সঙ্গে ‘সা রে গা মা পা’-র প্রতিযোগীদের (অর্কদীপ, অনুষ্কা, অঙ্কিতা, জ্যোতি) সুরেও বিজয়ার সন্ধ্যা মাতোয়ারা হয়ে উঠেছিল।
মিষ্টিমুখের দায়িত্ব মোদক পরিবারের বৌমার হাতে। দিতিপ্রিয়াকে রসগোল্লা খাওয়াল ‘মিঠাই’।
দিতিপ্রিয়া, আদৃত রায়, সৌমিতৃষা কুণ্ডু, শ্বেতা ভট্টাচার্য, ধ্রুব সরকার, ইশা সাহা পা মেলালেন তালে তালে। তিন ঘণ্টার আনন্দ মুহূর্তের সাক্ষী জি বাংলার সংসার।