অঞ্জলি আর ভোগের খিচুড়ির পর শুরু হল অষ্টমীর ‘আবাসনের সিংহাসনে’ ও ‘সেরা সর্বজনীন’-এর বিচার পর্ব। পুজোর লড়াইয়ে জোর টেক্কা বারোয়ারি ও আবাসনের পুজোগুলির মধ্যে। তার মধ্যে থেকেই কিছু পুজো পেল শ্রেষ্ঠত্বের শিরোপা। সকালে আবাসনের পুজোর বিচারে আনন্দবাজার অনলাইনের সম্পাদকের সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন সোহিনী সরকার, রণজয় বিষ্ণু, ও অনুষা বিশ্বনাথন।
প্রথম হল রাজারহাটের আবাসন ‘ইউনিওয়ার্লড সিটি’-র পুজো।
মন দিয়ে নম্বর দিলেন সোহিনী-রণজয় ও অনুষা। সঙ্গে চলল হাসি-খুনসুটিও।
‘আবাসনের সিংহাসনে’-র লড়াইয়ে দ্বিতীয় স্থানে টালিগঞ্জের ‘টলি গার্ডেনস।’
তৃতীয় স্থানে আবার রাজারহাট। এ বার খেতাব গেল ‘অ্যাস্টর কমপ্লেক্স’-এর ঝুলিতে।
দ্বিতীয় অর্ধে শুরু হল বারোয়ারি পুজোগুলির লড়াই। বিচারক হিসেবে অনিন্দ্য জানার সঙ্গে ছিলেন অরিন্দম শীল, অনিরুদ্ধ রায়চৌধুরি ও জুন মালিয়া।
‘সেরা সর্বজনীন’-এর খেতাব পেল বেহালার বড়িশা ক্লাব। তাদের মণ্ডপসজ্জায় উঠে এসেছে দেশভাগের যন্ত্রণার কথা। ফুটে উঠেছে উদ্বাস্তুদের সংগ্রাম।
দ্বিতীয় স্থানে রাজডাঙা নবোদয় সংঘ। তাদের এ বছরের ভাবনা ‘কোলাজ।’
ত়ৃতীয় হল চক্রবেরিয়া সর্বজনীন দুর্গোৎসব। এখানে দেবী তন্ত্রসাধক।
বহু সর্বজনীন পুজোতে উঠে এসেছে সামাজিক সমস্যার কথা। সে দিকে জোর দিয়ে অরিন্দম শীল বললেন এটি খুবই প্রশংসনী বিষয়।