তৃণা সাহা
পুজো মানে ছোটবেলার মেলার মাঠে দেদার ফুর্তি আর অনিয়মের জীবন, লিখলেন তৃণা সাহা
সারাবছর সিনেমা ফটোশুটের বাঁধাধরা রুটিনের বাইরে পুজোর এই পাঁচটা দিন কাটে খুব আনন্দে। তাই পূজোর সময় খাওয়া দাওয়া বা ঘোরা কোন কিছুরই কার্পণ্য করি না। ডায়েটের কথা ভুলে বন্ধু বান্ধবের সঙ্গে পুজোয় মেতে থাকার মধ্যে যে আনন্দ আছে, তা সারা বছরের ক্লান্তি দূর করে। অনেকটা অনিয়ম করি আমরা কিন্তু সেই অনিয়মের মধ্যে লুকিয়ে আছে অনেকটা আনন্দ।
ছোটবেলার পূজো মানেই ভাই বোন এক জায়গায় হয়ে গোপন আলোচনা করা। সারা বছর যার কাছে যা জমে থাকত, সেই সব গল্প করার জন্য মুখিয়ে থাকতাম পুজোর দিনগুলিতে।আমার কাছে পুজোর স্মৃতির উজ্জ্বল দিক ম্যাডক্স স্কয়ার বা দেশপ্রিয় পার্কের মাঠের মেলা। আজকাল আর সেসব হয়না। তবে আমি স্বপ্ন দেখি সেইসব মেলার মাঠের দিনগুলি আবার কখনও ফিরে পাব।
তবে এ বছর বন্ধু-বান্ধবরা মিলে একসঙ্গে সল্টলেকে একটি দুর্গাপূজার আয়োজন করেছি। সেখানে ঠাকুর বাছাই থেকে শুরু করে ঠাকুর ভাসান পুরোটাই আমরা নিজেরাই করছি। এই বছরের পূজো বন্ধুবান্ধব নিয়ে সেখানেই ব্যস্ত থাকব।
এই প্রতিবেদনটি আনন্দ উৎসব ফিচারের একটি অংশ