Durga Puja 2022

চোখে চোখে কথা, কিশোরীবেলায় এমনই ছিল দেবচন্দ্রিমা সিংহ রায়ের পুজো! এ বারে কী প্ল্যান?

মায়ের কাছে চারুর প্রার্থনা “ভাল ভাল কাজগুলো আমার কাছে আসুক। প্রচুর টাকা পয়সা চাই ঘুরতে যাওয়ার জন্য। আর একটা হ্যাপি লাইফ।”

Advertisement

আনন্দ উৎসব ডেস্ক

শেষ আপডেট: ০৫ সেপ্টেম্বর ২০২২ ১৭:৪২
Share:

দেবচন্দ্রিমা সিংহ রায়

বাঙালিদের ড্রয়িংরুমে তিনি ‘চারু’ কিংবা ‘চিঠি’। দেবচন্দ্রিমা নিজে অবাঙালি পরিবারে জন্মালে কী হবে, আদতে মনেপ্রাণে বাঙালি। একটানা শ্যুটিংয়ের ফাঁকে ছুটি বলতে পুজো। স্বাভাবিক ভাবেই রয়েছে উৎসাহও। পুজোর কটা দিন চুটিয়ে মজা, আর তার পর একটা লম্বা বেড়াতে যাওয়ার প্ল্যান।

Advertisement

এই সময়টায় পরিবারের সঙ্গেই কোথাও যেতেই বেশি পছন্দ করেন দেবচন্দ্রিমা। তবে এ বারের পুজোটা একটু স্পেশাল। কলকাতাতেই থাকছেন। প্ল্যান রয়েছে জমিয়ে কাটানোর। বন্ধুদের সঙ্গে ঘোরাঘুরি, আবাসনের পুজোয় আড্ডা, সবাই মিলে ভোগ খাওয়া- কিছুই বাদ যাবে না! আর রয়েছে সিঁদুর খেলার প্ল্যান।

পুজোয় প্রতি বছর বাইরে থাকায় সিঁদুর খেলাটা কোনও দিনই হয়ে ওঠেনি দেবচন্দ্রিমার। ইচ্ছে আছে, এ বার জমিয়ে সেই সাধ পূরণ করবেন।

Advertisement

চোখেতে লুকিয়ে ভালবাসা, ইশারা খুঁজে চলে ভাষা। ‘চারু’র ছোটবেলার প্রেম। বাড়ির বড়দের ভয়ে কথা বলতে না পারলেও ‘তার’ সঙ্গে চোখে চোখে কথা ঠিক হয়েই যেত। আর ছিল সারা দিন মনের মানুষের সঙ্গে প্যান্ডেলে সময় কাটানো। অষ্টমীর অঞ্জলিতেও পাশে কিন্তু সেই মানুষটাই। “সবার আড়ালে, সবটাই চোখে চোখে কথা। সে যে কী উত্তেজনা!” বলছেন দেবচন্দ্রিমা।

ছোটবেলা কেটেছে সিঙ্গুরে। পুজোও কেটেছে সেখানেই। পাড়ার পুজোর প্যান্ডেলে। তখন যদিও একটু বিধিনিষেধ ছিল। বাড়ি ঢুকতে হত সন্ধেবেলার মধ্যেই। এখন সব কড়াকড়ি থেকে মুক্তি। এখনকার পুজোই তাই বেশি উপভোগ করেন অভিনেত্রী।

ছোটবেলার ট্র্যাডিশন অবশ্য এখনও বহাল। এ বারেও তার নড়চড় নয়। দশমী অবধি কলকাতায় কাটিয়ে তাই সপরিবারে বেড়াতে চলে যাচ্ছেন অভিনেত্রী।

মায়ের কাছে ‘চারু’র প্রার্থনা, “ভাল ভাল কাজগুলো আমার কাছে আসুক। প্রচুর টাকাপয়সা হোক। জমিয়ে বেড়াতে যাওয়ার জন্য। আর একটা আনন্দে ভরপুর জীবন। ব্যস!’’

এই প্রতিবেদনটি 'আনন্দ উৎসব' ফিচারের একটি অংশ।

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement