Israel Hamas Conflict

হামাসকে ঠেকাতে তৈরি, আমেরিকা থেকে প্রথম অস্ত্রবাহী বিমান নামল ইজ়রায়েলের মাটিতে

উন্নত প্রযুক্তির অত্যাধুনিক অস্ত্র ইজ়রায়েলে পাঠিয়েছেন বাইডেন। হামাসের সঙ্গে ইজ়রায়েলের সংঘর্ষে মৃত্যুর সংখ্যা সাড়ে তিন হাজার ছাড়িয়ে গিয়েছে। প্রথম থেকেই ইজ়রায়েলের পাশে আছে আমেরিকা।

Advertisement
আনন্দবাজার অনলাইন ডেস্ক
নয়াদিল্লি শেষ আপডেট: ১১ অক্টোবর ২০২৩ ১৩:৪০
US plane with ammunition reaches Israel

আমেরিকার প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। —ফাইল চিত্র।

ওয়াশিংটন থেকে অস্ত্র, গোলাবারুদ ভর্তি বিমান পৌঁছল যুদ্ধবিধ্বস্ত ইজ়রায়েলে। প্যালেস্তেনীয় সশস্ত্র বাহিনী হামাসকে ঠেকাতে ওই অস্ত্রশস্ত্র কাজে লাগানো হবে। প্রত্যাঘাতের জন্য প্রস্তুত ইজ়রায়েল। সে দেশের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু অস্ত্র পেয়ে আমেরিকার প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের সঙ্গে ফোনে কথা বলেছেন।

Advertisement

উন্নত প্রযুক্তির অত্যাধুনিক অস্ত্র ইজ়রায়েলে পাঠিয়েছে আমেরিকা। হামাস বনাম ইজ়রায়েলের এই যুদ্ধে যে তারা ইজ়রায়েলের পাশে আছে, তা আগেই জানিয়ে দিয়েছিলেন বাইডেন। শুধু আমেরিকা নয়, একাধিক পশ্চিমী দেশ ইজ়রায়েলকে সমর্থন জানায়। ভারতও এই কঠিন সময়ে ইজ়রায়েলের পাশে দাঁড়িয়েছে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী এক্স হ্যান্ডেলে টুইট করে ইজ়রায়েলকে সমর্থনের কথা জানিয়েছিলেন। এমনকি, নেতানিয়াহুর সঙ্গে মোদীর কথাও হয়েছে।

ইজ়রায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনীর তরফে জানানো হয়েছে, বুধবার ভোরে আমেরিকার বিমান দেশের দক্ষিণ প্রান্তে নেভাটিম বিমানঘাঁটিতে নেমেছে। ওই বিমানে যে গোলাবারুদ, অস্ত্রশস্ত্র পাঠানো হয়েছে, তা যুদ্ধে ব্যবহার করবে ইজ়রায়েলের সশস্ত্র বাহিনী। যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর এই প্রথম আমেরিকা ইজ়রায়েলে অস্ত্র পাঠাল।

গত ৭ অক্টোবর শনিবার ভোরে হামাস ইজ়রায়েল আক্রমণ করে। পর পর রকেট এবং বোমা হামলা চলতে থাকে ইহুদি দেশটির উপর। পাল্টা প্রত্যাঘাত করে ইজ়রায়েলও। নেতানিয়াহু হামাসের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করে হুঁশিয়ারি দেন এবং পাল্টা আক্রমণ শুরু করেন। সেই থেকে অনবরত যুদ্ধ চলছে। এখনও পর্যন্ত দু’পক্ষের মোট তিন হাজার মানুষের প্রাণ গিয়েছে এই যুদ্ধে।

আরও পড়ুন
Advertisement