Restaurant of Arijit Singh

কচুশাক, মোচাঘণ্ট! পুজোয় অরিজিতের হেঁশেলে বাঙালি চমক, মেনুতে আর কী থাকছে?

জিয়াগঞ্জের ‘হেঁশেল’ চালান অরিজিতের বাবা সুরিন্দর সিংহ। রেস্তরাঁয় তিনি খাবারের দাম রেখেছেন সাধারণ মানুষের ধরাছোঁয়ার মধ্যেই। পুজো উপলক্ষে রয়েছে বিশেষ পদ।

Advertisement
প্রণয় ঘোষ
মুর্শিদাবাদ শেষ আপডেট: ১৯ অক্টোবর ২০২৩ ১৭:২৯
Arijit Singh restaurant in Murshidabad has special Bengali menu for Puja

অরিজিৎ সিংহ। —ফাইল চিত্র।

কচুশাক, মোচার ঘণ্ট থেকে শুরু করে ইলিশের পাতুরি। কী নেই! মেনুতে চোখ বুলিয়ে চমকে উঠতে হয়। মুর্শিদাবাদের জিয়াগঞ্জে সঙ্গীতশিল্পী অরিজিৎ সিংহের পারিবারিক রেস্তরাঁ ‘হেঁশেল’ এমনই সব বিশেষ পদে মেনু সাজিয়েছে এ বারের পুজোয়। এক দিকে যেমন রয়েছে পঞ্জাবি কায়দার তড়কা, বিরিয়ানি, অন্য দিকে মিলছে লোভনীয় সব বাঙালি খাবার।

Advertisement

জিয়াগঞ্জের ‘হেঁশেল’ চালান অরিজিতের বাবা সুরিন্দর সিংহ ওরফে ‘কাক্কা সিংহ’। রেস্তরাঁয় তিনি খাবারের দাম রেখেছেন সাধারণ মানুষের ধরাছোঁয়ার মধ্যেই। ছাত্রছাত্রীদের কথা ভেবে বিশেষ ছাড়ের ব্যবস্থাও রেখেছেন পুজোতে। এই রেস্তরাঁয় পাওয়া যাচ্ছে বিরিয়ানি, তড়কা, সর্ষে ইলিশ, ইলিশ ভাপা, ইলিশ পাতুরি, ইলিশ মাছের মাথা দিয়ে কচুর শাকের ঘণ্ট, আলু পোস্ত, কলাইয়ের ডালের বড়ি দিয়ে শুক্ত আরও রকমারি খাবারের আয়োজন।

জিয়াগঞ্জে অরিজিৎ সিংহের পারিবারিক রেস্তরাঁ ‘হেঁশেল’।

জিয়াগঞ্জে অরিজিৎ সিংহের পারিবারিক রেস্তরাঁ ‘হেঁশেল’। —নিজস্ব চিত্র।

অরিজিতের রেস্তরাঁর জনপ্রিয় পদের নাম পঞ্জাবি তড়কা। নানা ধরনের তড়কা এই রেস্তরাঁর বিশেষত্ব। পুজোয় সেখানে বাঙালি খাবার পেয়ে খুশি এলাকার বাসিন্দারা। সুরিন্দর জানিয়েছেন, ‘‘সাধ্যের মধ্যে দাম রেখে এ বার নানা বাঙালি খাবারের আয়োজন করেছি। আশা করছি গত বারের তুলনায় বেশি ভিড় এ বার হবে।’’

বিশেষ সূত্রে খবর, এ বারের পুজোয় নবমীর দিন রেস্তরাঁয় থাকতে পারেন অরিজিৎ নিজে। তবে সে কথা জানিয়ে ভিড় বাড়িয়ে তোলার পন্থা নেননি ‘হেঁশেল’ কর্তৃপক্ষ।

আরও পড়ুন
Advertisement