Arms Recovery

অস্ত্র পাচারের অভিযোগে আসানসোলে এসটিএফের হাতে ধৃত দুই, রাজনৈতিক শোরগোল ডোমকলে!

আসানসোলের কুলটি থানা এলাকা থেকে কার্তুজ-সহ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার করে রাজ্য পুলিশের বেঙ্গল এসটিএফ। অস্ত্র পাচারের অভিযোগে যে দু’জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে, তাঁরা দু’জনেই ডোমকলের বাসিন্দা।

Advertisement
আনন্দবাজার অনলাইন সংবাদদাতা
শেষ আপডেট: ২৫ নভেম্বর ২০২৪ ১৬:৪২
Arms recovered

উদ্ধার হওয়া অস্ত্র। —নিজস্ব চিত্র।

পশ্চিম বর্ধমানের আসানসোলের অস্ত্র উদ্ধারের ঘটনা এবং গ্রেফতারির সঙ্গে মুর্শিদাবাদের ডোমকলের যোগ! তাতে নাম জড়াল শাসকদলেরও। সোমবার এ নিয়ে রাজনৈতিক শোরগোল এলাকায়।

Advertisement

আসানসোলের কুলটি থানা এলাকা থেকে কার্তুজ-সহ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার করে রাজ্য পুলিশের বেঙ্গল এসটিএফ। অস্ত্র পাচারের অভিযোগে যে দু’জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে, তাঁরা দু’জনেই ডোমকলের বাসিন্দা। ধৃতদের নাম শফিকুল মণ্ডল এবং মিনারুল ইসলাম। স্থানীয় সূত্রের খবর, শফিকুল ডোমকল পুরসভার অস্থায়ী কর্মী এবং তৃণমূলের কর্মী হিসাবে পরিচিত। সিপিএমের দাবি, ডোমকলের তৃণমূল বিধায়ক জাফিকুল ইসলামের ঘনিষ্ঠ শফিকুল। যদিও ওই অভিযোগ অস্বীকার করেছে তৃণমূল।

ডোমকলের সিপিএম নেতা মুস্তাফিজুর রহমান রানার অভিযোগ, ডোমকলের পুরসভার নির্বাচনের আগে অস্ত্র আমদানি করছে তৃণমূল। আসানসোলের ঘটনা দিয়ে সেটাই পরিষ্কার হয়েছে। ওই সিপিএম নেতার অভিযোগ, ‘‘এক তৃণমূল কর্মী অস্ত্র পাচারের সঙ্গে জড়িত। তিনি গ্রেফতার হয়েছেন। এলাকায় অশান্তির পরিবেশ তৈরি করার জন্য বাইর থেকে অস্ত্র আনাচ্ছে শাসকদল।’’ পাল্টা তৃণমূলের সঙ্গে অভিযুক্তের যোগের কথা অস্বীকার করেছেন বিধায়ক। জাফিকুল বলেন, ‘‘এই রকমের রাজনৈতিক উদ্দেশ্যেপ্রণোদিত অভিযোগ সম্পর্কে কোনও প্রতিক্রিয়া দেওয়ার প্রয়োজন রয়েছে বলেও আমি মনে করি না।’’

Advertisement
আরও পড়ুন