Bangladesh Liberation War

কলকাতার কড়চা: ক্যামেরায় মুক্তির গান

একাত্তরের আগেও মার্ক রিব্যু ভারতে এসেছিলেন। ১৯৫৬-তে। সে বার স্বাধীনতা-উত্তর ভারতের সমাজচিত্রের পাশাপাশি তাঁর লেন্সে ধরা পড়েছিল সত্যজিৎ রায়ের অপরাজিত ছবির শুটিংয়ের দৃশ্য।

Advertisement
নিজস্ব প্রতিবেদন
শেষ আপডেট: ২২ মার্চ ২০২৫ ০৮:৩১

শিশুর কান্না, সন্তান হারানো মায়ের আর্তনাদ, কিশোরের কাঁধে বন্দুক, অগণিত শরণার্থী পরিবার... ছবিগুলি ১৯৭১-এর, মুক্তিযুদ্ধের। সব হারানোর মুখে দাঁড়িয়ে শুধু কান্না নয়, প্রতিরোধ, সংগ্রাম ও বিজয়ের সত্যও ক্যামেরাবন্দি করেছিলেন ফরাসি আলোকচিত্রী মার্ক রিব্যু (১৯২৩-২০১৬)। সেই আলোকচিত্রগুলো তিনি দেখিয়েছিলেন তৎকালীন ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীকেও, উদ্বেগ প্রকাশ করেছিলেন শরণার্থী শিবিরগুলির দুর্দশা নিয়ে। রিব্যুর তোলা, সেই অস্থির সময়ের ঢাকা ও কলকাতার ছবি নিয়ে আলিয়ঁস ফ্রঁসেজ় এবং কলকাতা সেন্টার ফর ক্রিয়েটিভিটি (কেসিসি) আয়োজন করেছে প্রদর্শনী, ‘কলকাতা টু ঢাকা ১৯৭১: মার্ক রিব্যু’স লেন্স অন হিস্ট্রি’ (ছবিতে তারই দু’টি)। সঙ্গী ঢাকার আলিয়ঁস ফ্রঁসেজ় ও মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর; বাংলাদেশ, ভারত ও ফ্রান্সের আরও ক’টি প্রতিষ্ঠান। ২০২১-এ মুক্তিযুদ্ধের সুবর্ণজয়ন্তীতে ও-পার বাংলা প্রথম বার দেখেছিল এই প্রদর্শনী; কলকাতা তথা ভারতে এটাই রিব্যুর কাজের প্রথম একক আয়োজন, ২০১৬-তে প্রয়াত আলোকচিত্রীর জীবনকৃতি প্রতি শ্রদ্ধার্ঘ্যও। ৪৩টি ছবি, বিষয় অনুযায়ী চারটি পর্বে বিন্যস্ত: ‘আশ্রয়নগরী কলকাতা’, ‘প্রতিরোধের মুখ’, ‘নতুন দেশের যাত্রা’ এবং ‘যুদ্ধ ও তার পর’। এই উপলক্ষে গত ১৩ মার্চ কলকাতার আলিয়ঁস ফ্রঁসেজ়ে দেখানো হল তথ্যচিত্রও, মার্ক রিব্যু: ফোটোগ্রাফিং দ্য টোয়েন্টিয়েথ সেঞ্চুরি

Advertisement

একাত্তরের আগেও মার্ক রিব্যু ভারতে এসেছিলেন। ১৯৫৬-তে। সে বার স্বাধীনতা-উত্তর ভারতের সমাজচিত্রের পাশাপাশি তাঁর লেন্সে ধরা পড়েছিল সত্যজিৎ রায়ের অপরাজিত ছবির শুটিংয়ের দৃশ্য। রিব্যুর সংবেদী ক্যামেরার গুণগ্রাহী ছিলেন সত্যজিৎ। রিব্যু নিজের জীবনে যুদ্ধের নির্মমতা কাছ থেকে দেখেছেন— দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে নাৎসিদের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে ফরাসি প্রতিরোধের সক্রিয় সদস্য ছিলেন। কিন্তু তাঁর ছবিতে সেই কঠোর অভিজ্ঞতার ছাপ পড়তে দেননি। রূঢ় রুক্ষ বাস্তবেই সীমাবদ্ধ না থেকে, অন্তরালের মানবিক মুখও তুলে ধরেছেন ছবিতে। যুদ্ধ শেষে বাঁধা মাইনের চাকরির পাশাপাশি শখের ফোটোগ্রাফি করতেন। হেনরি কার্তিয়ে-ব্রেসঁর সঙ্গে যোগাযোগ তাঁকে উদ্বুদ্ধ করল, ঠিক করলেন, স্বাধীন চিত্রসাংবাদিক হবেন। প্রথম ছবি প্রকাশিত হওয়ার পর ব্রেসঁ ও আর এক কিংবদন্তি চিত্রগ্রাহক রবার্ট কাপা রিব্যুকে ‘ম্যাগনাম ফোটো কালেক্টিভ’-এর সদস্য করে নিলেন। পরের কয়েকটা দশক রিব্যু চষে বেড়িয়েছেন। পিকাসো থেকে দালি, চার্চিল থেকে কাস্ত্রো, বিশ শতকের খ্যাতনামাদের ছবি তুলেছেন। তবু তাঁর অনন্যতা— চিনের সাংস্কৃতিক বিপ্লব, ভিয়েতনাম যুদ্ধ থেকে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের ক্ষেত্রেও তাঁর দৃষ্টি বার বার ফিরে গেছে জনারণ্যের গহনে। কেসিসি-তে এই প্রদর্শনী ২৯ মার্চ পর্যন্ত, রবিবার বাদে রোজ সকাল ১১টা-৭টা।

শ্রুতিনাট্যে

মহাকাব্যের আখ্যানগুলি বহুপঠিত ও বহুশ্রুত, তবু পাঠক-শ্রোতাদের কৌতূহল অনিঃশেষ। এই সর্বকালীন ও বিচিত্র আখ্যানমালার নির্যাসটুকু নিয়ে, তাঁদের নিজস্ব ভাবে ও আঙ্গিকে মহাকাব্যের নতুন পাঠ সৃষ্টি করেছেন লেখকেরা: রবীন্দ্র-পরবর্তী যুগে যেমন বুদ্ধদেব বসু (ছবি)। মহাভারতের এক গুরুত্বপূর্ণ কালপর্ব অবলম্বনে, গ্রিক নাটকের আদলে তিনি লিখেছিলেন কাব্যনাট্য প্রথম পার্থ। তার প্রধান চরিত্র কর্ণ— ব্যক্তিগত অপমান অভিমান শত্রুতার নিষ্পত্তিতে যিনি যুদ্ধ চান প্রিয়জনের বিরুদ্ধেও। কুরুক্ষেত্র যুদ্ধের আগের দুপুরে কর্ণের সঙ্গে নানা চরিত্রের বার্তালাপ এই কাব্যনাট্যের উপজীব্য, এক অনিবার্য সমাপ্তির ইঙ্গিতবহ। ১৮ মার্চ বুদ্ধদেবের প্রয়াণদিন স্মরণে প্রথম পার্থ-র শ্রুতিনাট্যরূপ তৈরি করেছে সাংস্কৃতিক গোষ্ঠী ‘মুকুল’, দেবাশিস রায়চৌধুরীর নির্দেশনা-রূপায়ণে। রবীন্দ্রগান চর্চায় তদ্গত এই গোষ্ঠীর অন্য রকম এই শ্রদ্ধার্ঘ্য, শোনা যাচ্ছে ‘মুকুল’-এর ফেসবুক পেজ ও ইউটিউব চ্যানেলে।

ভুবন ভ্রমিয়া

বাংলার ভ্রমণ-লিখিয়েদের এক ছাতার তলায় আনতে ২০০৪-এ যাত্রা শুরু ‘ট্রাভেল রাইটার্স ফোরাম’-এর। কুড়ি বছরে কাজের পরিধি বেড়েছে আরও: নিজস্ব পত্রিকা ভ্রমি প্রকাশ, ভ্রমণ সংক্রান্ত লেখা ও ছবি তোলা নিয়ে কর্মশালা, বার্ষিক প্রদর্শনী। ভ্রমণ নিয়ে সতেরো বছর ধরে একটি বার্ষিক আলোচনাও আয়োজন করে আসছেন ওঁরা, দুই বাংলার বিদগ্ধজন নানা সময়ে এসেছেন সেখানে। অষ্টাদশ বছরের আলোচনা আজ বিকেল সাড়ে ৫টায় হাজরার সুজাতা সদনে; অর্পণ রায়চৌধুরী সুপ্রতিম কর্মকার ও অনিতেশ চক্রবর্তী বলবেন বাংলার প্রকৃতি ও পুরাতত্ত্ব, নদীকেন্দ্রিক স্থানীয় সংস্কৃতি, নিসর্গ-অভিসার নিয়ে। পৃথিবীর দুর্গম প্রান্তে ভ্রমণকালীন তাঁর তোলা একগুচ্ছ ছবি স্লাইডে দেখাবেন আলোকচিত্রী লোপামুদ্রা তালুকদার।

ঠুংরি উৎসব

সেনিয়া ও বেনারস ঘরানার বিশ্রুত ঠুংরি গাইয়ে, সকলের ‘আপ্পাজি’ গিরিজা দেবী তাঁর জীবনের গোধূলিবেলার অনেকটাই কাটিয়েছেন কলকাতায়, আইটিসি সঙ্গীত রিসার্চ অ্যাকাডেমিতে (এসআরএ), শিক্ষিকা হিসেবে। শুধু শিক্ষাদানে নয়, নিবেদনেও ছিলেন অনন্যা। ওঁর সময়ে দেশের সব প্রধান অনুষ্ঠানে শিরোনামে থেকেছেন বরাবর। গান শোনানোর ভঙ্গিটি ছিল শোভন-সুন্দর, শ্রোতাদের সাথী করে নিতে জানতেন। যাঁরা সামনাসামনি শুনেছেন, স্মৃতিতে অক্ষয় সে গায়ন। ওঁর স্মৃতিতে দু’দিন ব্যাপী ‘ঠুংরি উৎসব’ নিবেদন করছে এসআরএ, টালিগঞ্জে ওদের প্রাঙ্গণে, আজ ও আগামী কাল বিকেল ৪টে থেকে। কুমার বসু ব্রজেশ্বর মুখোপাধ্যায় গোপাল মিশ্র শুভ্রা গুহদের সঙ্গে এই আয়োজনে থাকবেন নবীন গায়ক-বাদক শিল্পীরাও।

দুই শিল্পী

মধ্য কলকাতার লিন্টন স্ট্রিটের নাম বদলে নির্মলেন্দু চৌধুরী সরণি রাখার প্রস্তাব দীর্ঘদিন পুরসভার বিবেচনাধীন। ওই লিন্টন স্ট্রিটেই নির্মলেন্দু চৌধুরীর হাতে গড়া ‘লোকভারতী’ ফের লোকগানের আকাশে মেলেছে তার ডানা, যদিও সেই গানের বাড়িটি নেই আর। পিতার আরব্ধ স্বপ্নকে রূপ দিতে উৎপলেন্দু ছিলেন বদ্ধপরিকর। গানের আসর ও লোকনৃত্যনাট্যের আয়োজন, শিল্পীদের সম্মাননায় ছিলেন অক্লান্ত। দু’জনেই অকালে প্রয়াত, এখন হাল ধরেছেন পরিবারের পুত্রবধূ উত্তরা। সঙ্গে আছেন সঙ্গীতানুরাগী আরও কয়েকজন। আগামী ২৬ মার্চ সল্ট লেকে রবীন্দ্র-ওকাকুরা মঞ্চে বিকেল ৫টায় ওঁদের উদ্যোগে লোকগানের আসর। একক ও সম্মেলক গানে বিশিষ্ট শিল্পীরা স্মরণ করবেন বাংলার লোকগানের দুই বরেণ্য শিল্পীকে।

মূক ও মুখর

মূকাভিনয় নিজেই এক অনন্য ভাষা। বাংলার মূকাভিনয় শিল্পকে ভারত তথা বিশ্বের অঙ্গনে প্রতিষ্ঠা দিয়েছেন যোগেশ দত্ত, তাঁরই হাতে গড়া যোগেশ মাইম অ্যাকাডেমি ও ‘পদাবলী’র উদ্যোগে ৪৫তম মূকাভিনয় উৎসব শুরু হল গতকাল। ২৩ মার্চ পর্যন্ত যোগেশ মাইম অ্যাকাডেমিতে নানা আয়োজন। সন্দীপ কুমারের আলোকচিত্র প্রদর্শনীতে ভারতীয় মূকাভিনয়ের ইতিহাস, পদাবলী-র পরিবেশনায় মূকাভিনয়-নাটিকা শহিদ ক্ষুদিরাম ছিল গতকাল; আজ সকাল ৯টায় মূকাভিনয় ও গৌড়ীয় নৃত্য কর্মশালা, সন্ধ্যায় অশোক চট্টোপাধ্যায়ের তথ্যচিত্র পুতুল জাদুকর সুরেশ দত্ত, পরে মূকাভিনয়। রবি-সকালে রায়বেঁশে কর্মশালা, সন্ধ্যায় অ্যাকাডেমির ছাত্রছাত্রীদের মূকাভিনয়-নাটিকা। সংস্কৃতি-জগতের গুণিজন ভূষিত হবেন উৎসব-সম্মানে।

ছাপাই ছবি

পটুয়া ও কাঠখোদাই শিল্পীদের হাতে শুরু, পরে আর্ট কলেজের শিল্পীদের হাতে বর্ণময় হয়ে ওঠে বাংলার ছাপাই ছবি। ধর্মীয় বিষয়েই আটকে থাকেনি সে, পারিবারিক ইতিকর্তব্য, সমাজব্যবস্থা নিয়েও মন্তব্য রেখেছে চিত্রভাষে। ঠাকুরঘর থেকে বৈঠকখানা তার অধিকারভূমি। বিশ শতকে ফোটোগ্রাফি ও অফসেট বাজার দখল করলেও, উনিশ শতকের সাংস্কৃতিক বিবর্তনের অনন্য দলিল হিসাবে তার গুরুত্ব কমেনি। বাজারনির্ভর ও ক্ষণস্থায়ী বলে একদা হেলাফেলা করা হলেও, পরে বৌবাজার চোরবাগান কাঁসারিপাড়ার স্টুডিয়ো, অথবা বামাপদ বন্দ্যোপাধ্যায় বা শীতলচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায়ের (ছবিতে মাতৃ-মিলন) ছাপাই ছবি সংগ্রহ ও সংরক্ষণ গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে। বাংলার ছাপাই ছবির ঐতিহ্যকে ‘ফ্রম প্রেয়ার রুম টু পার্লার’ প্রদর্শনীতে তুলে ধরেছে ‘গ্যালারি ৮৮’, সঞ্জীত চৌধুরীর সংগ্রহের ছাপাই ছবির নমুনা ঘিরে। ২৬ মার্চ পর্যন্ত, সোমবার ২-৭টা, মঙ্গল থেকে শনিবার সকাল ১১টা-৭টা।

পাশাপাশি

বিমল কুণ্ডু ও প্রদীপ মৈত্রের পরিচিতি মুখ্যত ভাস্কর ও চিত্রকর হিসেবে। আশির দশক থেকে— যে সময় শিল্পচর্চাকে একমাত্র পেশা হিসাবে গণ্য করেছিলেন হাতে গোনা কয়েকজন— নিয়মিত শিল্পচর্চা সঙ্গী ওঁদের। দীর্ঘ পঁয়তাল্লিশ বছরের শিল্পজীবনে নানা ওঠাপড়া, বিশিষ্টজনের সঙ্গ, বহু সংস্কৃতিকলার অনুধাবনের ছায়া পড়েছে ওঁদের কাজে। বিমল কুণ্ডু মুখ্যত ভাস্কর হলেও রেখাচিত্র চর্চা করেন, তা তাঁর নিত্যকার অভিজ্ঞতা ও স্মৃতির প্রতিফলন (ছবি)। পাশাপাশি, কাগজের সমতলক্ষেত্র ছাপিয়ে কাগজের বাক্সের বহুমাত্রিক ক্ষেত্রেও রেখাঙ্কন করেছেন চিত্র-চরিত্রের অন্বেষণে। প্রদীপ মৈত্র সিদ্ধহস্ত জলরঙে, তার স্বচ্ছ ও বহুমাত্রিক বিস্তারে মায়াজাল বুনেছেন। দুই শিল্পীর একত্র শিল্পযাপনের উদ্‌যাপন এ বার মায়া আর্ট স্পেস-এ, ‘সাইড বাই সাইড’ শিরোনামের যৌথ প্রদর্শনীতে। শুরু আজ সন্ধ্যা ৬টায়; দেখা যাবে ৩০ মার্চ অবধি, দুপুর ২টো-রাত ৮টা।

হাতেগরম

চৈত্রের কলকাতায় দু’দণ্ড শান্তি, মানে ঠান্ডার খোঁজে যখন গোটা কলকাতা, তখন হাতেগরম সিনেমা দেখিয়ে প্রাণ জুড়ানোর ব্যবস্থা করেছে ফোরাম ফর ফিল্ম স্টাডিজ় অ্যান্ড অ্যালায়েড আর্টস ও এনইজ়েড ফাউন্ডেশন। আগামী ২৮-৩০ মার্চ, রোজ ৩-৯টা পর্যন্ত তাদের আয়োজনে দশম এনইজ়েড ফিল্মোৎসব আইসিসিআর-এর সত্যজিৎ রায় প্রেক্ষাগৃহে; দেখা যাবে ভারত ইটালি নেদারল্যান্ডস টিউনিসিয়া ভেনেজ়ুয়েলা স্পেন আমেরিকা-সহ নানা দেশের কুড়িটি ছবি— কাহিনিচিত্র, ছোট ছবি ও অ্যানিমেশন। ও দিকে সিনে সেন্ট্রাল কলকাতা আর তপন সিংহ ফাউন্ডেশন শ্রদ্ধা জানাবে শতবর্ষী তপন সিংহ-অরুন্ধতী দেবীকে, নন্দন ৩’এ ২৬ ও ২৭ মার্চ বিকেল সাড়ে ৫টা থেকে আঁধার পেরিয়ে ও যাত্রিক ছবি দেখিয়ে। তার আগে, ২৪ মার্চ একই সময়ে ও জায়গায়, সিনে সেন্ট্রাল-এরই উদ্যোগে চলচ্চিত্রকার অতনু ঘোষের সঙ্গে কথালাপ, ‘সিনেমা ও চিত্রনাট্য’ নিয়ে।

Advertisement
আরও পড়ুন