নির্বাচন কমিশনের দফতর। —ফাইল চিত্র
রাজ্যের নতুন অতিরিক্ত মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিক হিসাবে দিব্যেন্দু দাসকে নিয়োগ করল নির্বাচন কমিশন। অমিত রায়চৌধুরীর জায়গায় তাঁকে নিয়োগ করা হল। দিব্যেন্দু বর্তমানে রাজ্যের পরিবহণ দফতরের ডিরেক্টর পদে কর্মরত রয়েছেন।
অমিতের বিরুদ্ধে পক্ষপাতের অভিযোগ থাকায় গত সোমবার তাঁকে সরিয়ে দিয়েছিল কমিশন। অমিতের সঙ্গেই সরানো হয় রাজ্যের যুগ্ম মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিক রাহুল নাথকে। কমিশন সূত্রে জানা যায়, ওই দুই আধিকারিকের বিরুদ্ধে পক্ষপাতের একাধিক অভিযোগ উঠেছিল। দু’জনেই ডব্লিউবিসিএস অফিসার। নির্বাচন প্রক্রিয়া নিরপেক্ষ রাখতেই তাঁদের সরানো হয় বলে জানা যায়। ওই দুই অফিসারের জায়গায় নবান্নের কাছে নতুন নাম চেয়ে পাঠায় কমিশন।
ভোট ঘোষণার পরেই নির্বাচনী আদর্শ আচরণবিধি চালু হয়ে যায়। এই বিধি কার্যকর হওয়ার পরেই রাজ্য পুলিশের ডিজি রাজীব কুমারকে সরিয়ে দিয়েছিল নির্বাচন কমিশন। সরানো হয়েছিল পূর্ব মেদিনীপুর, পূর্ব বর্ধমান, ঝাড়গ্রাম এবং বীরভূম— এই চার জেলার জেলাশাসককেও। নিয়ম অনুযায়ী, পক্ষপাতের অভিযোগে যে সব আধিকারিককে সরানো হয়, তাঁরা নির্বাচন সংক্রান্ত কোনও কাজের সঙ্গে যুক্ত থাকতে পারেন না।