ছবি: ইনস্টাগ্রাম থেকে নেওয়া।
১২০ বছর পর বাড়ির ভিতর খোঁজ পাওয়া গেল গোপন কুঠুরির। এত দিন সেই বাড়িতে এত মানুষের বসবাস, তবুও কেউ জানতেন না এই গোপন কুঠুরির কথা। বহু বহু বছর পর তার দরজা খুললেন এক তরুণী। সমাজমাধ্যমে সেই ভিডিয়ো ছড়িয়ে পড়েছে (যদিও সেই ভিডিয়োর সত্যতা যাচাই করেনি আনন্দবাজার অনলাইন)।
‘নিকোলক্লেয়াররাইট্স’ নামের অ্যাকাউন্ট থেকে ইনস্টাগ্রামের পাতায় একটি ভিডিয়ো পোস্ট করা হয়েছে। এই ভিডিয়োয় দেখা যাচ্ছে যে, এক তরুণী বাড়ির ভিতর এক গোপন কুঠুরির দরজা খুলছেন। কাঠের দরজা খুললে সেলার থেকে একটি মই নীচের দিকে নেমে যাচ্ছে। সিঁড়ি দিয়ে নীচে নামলেই এক অদ্ভুত জগৎ। এ যেন এক গোপন গ্রন্থাগার। তাকে রাখা পুরনো দিনের একগাদা বই। কুঠুরির ভিতর রাখা রয়েছে একটি পুরনো সোফাও। বহু বছর ব্যবহার না করার ফলে ধুলো জমে গিয়েছে বইয়ের তাকে। ঝুল লেগে রয়েছে সোফার উপরেও। ভিডিয়োটি সমাজমাধ্যমে পোস্ট করার পর তা বইপ্রেমীদের অধিকাংশের নজর কাড়ে। এক নেটাগরিক মন্তব্য করেছেন, ‘‘আহা! বইপোকাদের জন্য এই কুঠুরি তো স্বর্গের সমান।’’
তবে ভিডিয়োটি পোস্ট করে নিকোল জানিয়েছেন যে, তাঁর মাথায় বহু দিন ধরে এই চিন্তা ঘুরপাক খাচ্ছিল যে, বাড়ির ভিতর বইয়ে ভরা এমন পুরনো কুঠুরির সন্ধান পেলে কেমন হয়। তাই তিনি অ্যানিমেশনের সাহায্যে এই ভিডিয়োটি তৈরি করেছেন। বাস্তবে এমন জায়গার সন্ধান তিনি এখনও পাননি। ভবিষ্যতে এই ধরনের কোনও ভিডিয়ো বানানো যেতে পারে কি না তা নিয়ে নেটব্যবহারকারীদের কাছ থেকে পরামর্শও চেয়েছেন তিনি।