শিয়ালদহ আদালতের ২১০ নম্বর কোর্ট রুম। ঘড়ির কাঁটায় পৌনে দু’টো। এজলাসে পৌঁছয় নির্যাতিতার পরিবার। বাবা, মায়ের সঙ্গে ছিলেন মৃত তরুণী চিকিৎসকের কাকু এবং কাকিমা। আইনজীবী, পুলিশ আর সাংবাদিক। ভিড়ে ছয়লাপ বিচারক অনির্বাণ দাসের এজলাস। ১৯ মিনিটেই যাবতীয় জল্পনা কল্পনায় যবনিকা। অভিযুক্ত সঞ্চয় রায়ই দোষী, জানিয়ে দেন শিয়ালদহ আদালতের বিচারক অনির্বাণ দাস।