৫০ জন সাক্ষী। রক্তের নমুনা থেকে শুরু করে অ্যানাল, ভ্যাজাইনাল এবং লিপ সোয়াব-সহ দুই প্যাকেট ভর্তি চুল, জাপাকাপড়, মোবাইল কভার, অভিযুক্তের নখের নুমনা ও ৫১টি সিসিটিভি ফুটেজ নিয়ে মোট ৭৫টি বিষয়ের চুলচেরা বিশ্লেষণ। সঙ্গে কম করে ৩২৫টি নথির পর্যালোচনা। গত বছর নভেম্বরে ফ্রেম করা হয় চার্জশিট। বাদী-বিবাদী পক্ষের শেষ সওয়াল এবং জবাবের শেষে ১৮ জানুয়ারি ঘোষণা হল বহুপ্রতীক্ষিত রায়। গত বছর ৯ অগস্ট আরজি কর হাসপাতালের চেস্ট মেডিসিন বিভাগের সেমিনার রুমে তরুণী চিকিৎসকের খুন এবং ধর্ষণের ঘটনায় কলকাতা পুলিশের সিভিক ভলান্টিয়ার সঞ্জয় রায়কে দোষী সাব্যস্ত করে শিয়ালদহ আদালত। ২০ জানুয়ারি সাজা ঘোষণা করেন বিচারক অনির্বাণ দাস।
কী বলা আছে ১৭২ পাতার রায়ে, খুঁটিয়ে দেখল আনন্দবাজার অনলাইন।